শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

পিএসসিতে চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ চলছেই

#
news image

পূর্ব প্রচলিত নিয়ম বহাল রেখে ৪০তম বিসিএসে নন-ক্যাডার পদে  সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রার্থীকে সুপারিশের দাবিতে গত রোববার থেকে সরকারি কর্ম কমিশনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছে তালিকার অপেক্ষমান চাকরিপ্রত্যাশীরা।

তারা দিনভর ঢাকার আগারগাঁওয়ে পিএসসি ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ চালিয়ে আসছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে অবস্থানের পাশাপাশি তারা মানববন্ধনও করে।

আন্দোলনকারীরা সবাই সরকারি চাকরিতে নিয়োগে ৪০তম বিসিএসের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

তারা জানান, সম্প্রতি বিসিএস থেকে নন-ক্যাডার সুপারিশের নিয়মে পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কোনো বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত বিসিএস থেকে নিয়োগযোগ্য নন-ক্যাডার শূন্য পদে সুপারিশ করা হবে। এতে অপেক্ষারত চাকরিপ্রত্যাশীরা সমস্যায় পড়েছেন।

নতুন সিদ্ধান্তের ফলেই বর্তমান সংকট দেখা দিয়েছে বলে জানান ওই ‍বিসিএসে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার তালিকার অপেক্ষমান এক প্রার্থী।

তিনি বলেন, “৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালের ১১ অক্টোবর। ওই তারিখ পর্যন্ত যত পদ শূন্য ছিল, তার প্রায় সব পদেই ৩৭ ও ৩৮তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়েছে। ফলে ৪০তম বিসিএসে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার পদে অপেক্ষমান প্রার্থীদের জন্য তেমন কোনো পদ ফাঁকা নেই।

“তাই আমরা চাই ৩৫, ৩৬, ৩৭ ও ৩৮তম বিসিএস থেকে নন-ক্যাডারে প্রার্থীদের যেভাবে সুপারিশ করা হয়েছে, আমাদের ক্ষেত্রে তা মানা হোক। ৪১তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের আগ পর্যন্ত নন-ক্যাডার শূন্য পদে ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডারে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হোক।”

আরেক চাকরিপ্রত্যাশী বলেন, “মহামারীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি আমরা। আমাদের চাকরির বয়সও শেষ। এখন যদি বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়, তাহলে আমরা সুপারিশবঞ্চিত হব।

“আমরা এখানে অবস্থান করছি ঠিকই, কিন্তু পিএসসি থেকে আমাদের সাথে কেউ কথা বলছে না। এটা খুবই অমানবিক বিষয়।”

দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন বিক্ষোভরত এ্ই চাকরিপ্রার্থীরা।

এ বিষয়ে পিএসসির চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

অনলাইন ডেস্ক

০১ নভেম্বর, ২০২২,  11:32 PM

news image

পূর্ব প্রচলিত নিয়ম বহাল রেখে ৪০তম বিসিএসে নন-ক্যাডার পদে  সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রার্থীকে সুপারিশের দাবিতে গত রোববার থেকে সরকারি কর্ম কমিশনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছে তালিকার অপেক্ষমান চাকরিপ্রত্যাশীরা।

তারা দিনভর ঢাকার আগারগাঁওয়ে পিএসসি ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ চালিয়ে আসছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে অবস্থানের পাশাপাশি তারা মানববন্ধনও করে।

আন্দোলনকারীরা সবাই সরকারি চাকরিতে নিয়োগে ৪০তম বিসিএসের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

তারা জানান, সম্প্রতি বিসিএস থেকে নন-ক্যাডার সুপারিশের নিয়মে পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কোনো বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত বিসিএস থেকে নিয়োগযোগ্য নন-ক্যাডার শূন্য পদে সুপারিশ করা হবে। এতে অপেক্ষারত চাকরিপ্রত্যাশীরা সমস্যায় পড়েছেন।

নতুন সিদ্ধান্তের ফলেই বর্তমান সংকট দেখা দিয়েছে বলে জানান ওই ‍বিসিএসে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার তালিকার অপেক্ষমান এক প্রার্থী।

তিনি বলেন, “৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালের ১১ অক্টোবর। ওই তারিখ পর্যন্ত যত পদ শূন্য ছিল, তার প্রায় সব পদেই ৩৭ ও ৩৮তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়েছে। ফলে ৪০তম বিসিএসে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার পদে অপেক্ষমান প্রার্থীদের জন্য তেমন কোনো পদ ফাঁকা নেই।

“তাই আমরা চাই ৩৫, ৩৬, ৩৭ ও ৩৮তম বিসিএস থেকে নন-ক্যাডারে প্রার্থীদের যেভাবে সুপারিশ করা হয়েছে, আমাদের ক্ষেত্রে তা মানা হোক। ৪১তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের আগ পর্যন্ত নন-ক্যাডার শূন্য পদে ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডারে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হোক।”

আরেক চাকরিপ্রত্যাশী বলেন, “মহামারীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি আমরা। আমাদের চাকরির বয়সও শেষ। এখন যদি বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়, তাহলে আমরা সুপারিশবঞ্চিত হব।

“আমরা এখানে অবস্থান করছি ঠিকই, কিন্তু পিএসসি থেকে আমাদের সাথে কেউ কথা বলছে না। এটা খুবই অমানবিক বিষয়।”

দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন বিক্ষোভরত এ্ই চাকরিপ্রার্থীরা।

এ বিষয়ে পিএসসির চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।