শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

দেশে এডিস মশা ছিল না, ফ্লাইটে আসতে পারে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

#
news image

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেছেন, আমাদের দেশে এডিস মশা ছিল না। ফ্লাইটে করে হয়তো এই মশা আমাদের দেশে আসতে পারে। একই সঙ্গে ডেঙ্গুতে দেশে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৯৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।

রোববার (৩০ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সারাদেশে মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধ সিটি কর্পোরেশন ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়/বিভাগ, দপ্তর/সংস্থার কার্যক্রম পর্যালোচনার জন্য চলতি বছরের ৫ম আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সাল থেকে ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছি। ২০২০ সালে সফলতা দেখাতে সক্ষম হয়েছি। ২০২২ সালে পরিস্থিতির অবনতি লক্ষ করছি। যদিও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ।  

তিনি বলেন, প্রতিবেশী অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কম হলেও অস্বস্তিতে আছে। আমরা তুলনাটা (আক্রান্ত) কেন দিই? কারণ আমাদের এখানে তো এডিস মশা ছিল না। ডেঙ্গু রোগ ছিল না। এটা তো বাইরে থেকে আসছে। ফ্লাইটে করে প্যাসেঞ্জার আসছিল অথবা দুটি মশা আসছে। দুটি মশা এখানে এসে কোনও না কোনও বাহিত (ডেঙ্গু) ছিল, সে আরও মশা প্রজনন করেছে।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গুতে দেশে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৯৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে। অন্য দেশগুলোর তুলনায় তা কম হলেও আমরা আরও ভালো করতে চেয়েছি। আমরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে চাই।

অনলাইন ডেস্ক

৩১ অক্টোবর, ২০২২,  12:42 AM

news image

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেছেন, আমাদের দেশে এডিস মশা ছিল না। ফ্লাইটে করে হয়তো এই মশা আমাদের দেশে আসতে পারে। একই সঙ্গে ডেঙ্গুতে দেশে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৯৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।

রোববার (৩০ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সারাদেশে মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধ সিটি কর্পোরেশন ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়/বিভাগ, দপ্তর/সংস্থার কার্যক্রম পর্যালোচনার জন্য চলতি বছরের ৫ম আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সাল থেকে ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছি। ২০২০ সালে সফলতা দেখাতে সক্ষম হয়েছি। ২০২২ সালে পরিস্থিতির অবনতি লক্ষ করছি। যদিও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ।  

তিনি বলেন, প্রতিবেশী অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কম হলেও অস্বস্তিতে আছে। আমরা তুলনাটা (আক্রান্ত) কেন দিই? কারণ আমাদের এখানে তো এডিস মশা ছিল না। ডেঙ্গু রোগ ছিল না। এটা তো বাইরে থেকে আসছে। ফ্লাইটে করে প্যাসেঞ্জার আসছিল অথবা দুটি মশা আসছে। দুটি মশা এখানে এসে কোনও না কোনও বাহিত (ডেঙ্গু) ছিল, সে আরও মশা প্রজনন করেছে।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গুতে দেশে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৯৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে। অন্য দেশগুলোর তুলনায় তা কম হলেও আমরা আরও ভালো করতে চেয়েছি। আমরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে চাই।