শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

সাংবাদিক এইউএম ফখরুদ্দিনের দ্বিতীয় মৃত্যু বার্ষিকী কাল

#
news image

বিশিষ্ট সাংবাদিক এইউএম ফখরুদ্দিনের দ্বিতীয় মৃত্যু বার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। ১৯৫৮ সালে ‘কোচি কাচার আসর’-এর আহ্বায়ক হিসাবে তার সংবাদ মাধ্যমে যাত্রা শুরু হয়। দ্য পাকিস্তান অবজারভার, দ্য মর্নিং নিউজ এবং বাংলাদেশ টাইমস পত্রিকায় ফখরুদ্দিন অসংখ্য নিবন্ধ লিখেছেন। তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত দ্য ডেইলি মিরর (লন্ডন) পত্রিকার সংবাদদাতা ছিলেন। শেক্সপিয়রের ‘সনেট’ ফখরুদ্দিনের বাংলা অনুবাদ তাঁর গ্রাজুয়েট হওয়ার আগেই প্রকাশিত হয়েছিল। বিখ্যাত ব্রিটিশ সাংবাদিক ও লেখক জন পিলজার তার বিখ্যাত বই ‘হিরোস’ এ ফখরুদ্দিনকে নিয়ে  প্রায় তিন পৃষ্ঠা লিখেছেন এবং তার একটি ছবি দিয়েছেন। বইটিতে সমসাময়িক বিশ্বের ঘটনাগুলির প্রাথমিক বিবরণ রয়েছে। এটি প্রথম ১৯৮৬ সালে লন্ডনের জোনাথন কেপ থেকে প্রকাশিত হয়েছিল এবং দ্বিতীয়বার ১৯৮৯ সালে লন্ডনের প্যান বুকস লিমিটেড থেকে প্রকাশিত হয়।  দেশাত্মবোধক প্রেরণায় তাঁর লেখা একটি গান ‘ও আমার বাংলা মা তোর আকুল করা রূপের শোভা’  ১৯৭২ সালে রেকর্ড করা হয়েছিল। এটি দেশে এবং বিদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। পরবর্তীতে, মৃত্যু’র আগ পর্যন্ত তিনি উইকলি হলিডে পত্রিকার সহযোগী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার ধানমন্ডির বাসভবনে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনার জন্য আত্মীয়স্বজন ও শুভানুধ্যায়ীদের অনুরোধ করা হয়েছে। 

অনলাইন ডেস্ক

২৩ অক্টোবর, ২০২২,  8:41 PM

news image

বিশিষ্ট সাংবাদিক এইউএম ফখরুদ্দিনের দ্বিতীয় মৃত্যু বার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। ১৯৫৮ সালে ‘কোচি কাচার আসর’-এর আহ্বায়ক হিসাবে তার সংবাদ মাধ্যমে যাত্রা শুরু হয়। দ্য পাকিস্তান অবজারভার, দ্য মর্নিং নিউজ এবং বাংলাদেশ টাইমস পত্রিকায় ফখরুদ্দিন অসংখ্য নিবন্ধ লিখেছেন। তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত দ্য ডেইলি মিরর (লন্ডন) পত্রিকার সংবাদদাতা ছিলেন। শেক্সপিয়রের ‘সনেট’ ফখরুদ্দিনের বাংলা অনুবাদ তাঁর গ্রাজুয়েট হওয়ার আগেই প্রকাশিত হয়েছিল। বিখ্যাত ব্রিটিশ সাংবাদিক ও লেখক জন পিলজার তার বিখ্যাত বই ‘হিরোস’ এ ফখরুদ্দিনকে নিয়ে  প্রায় তিন পৃষ্ঠা লিখেছেন এবং তার একটি ছবি দিয়েছেন। বইটিতে সমসাময়িক বিশ্বের ঘটনাগুলির প্রাথমিক বিবরণ রয়েছে। এটি প্রথম ১৯৮৬ সালে লন্ডনের জোনাথন কেপ থেকে প্রকাশিত হয়েছিল এবং দ্বিতীয়বার ১৯৮৯ সালে লন্ডনের প্যান বুকস লিমিটেড থেকে প্রকাশিত হয়।  দেশাত্মবোধক প্রেরণায় তাঁর লেখা একটি গান ‘ও আমার বাংলা মা তোর আকুল করা রূপের শোভা’  ১৯৭২ সালে রেকর্ড করা হয়েছিল। এটি দেশে এবং বিদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। পরবর্তীতে, মৃত্যু’র আগ পর্যন্ত তিনি উইকলি হলিডে পত্রিকার সহযোগী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার ধানমন্ডির বাসভবনে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনার জন্য আত্মীয়স্বজন ও শুভানুধ্যায়ীদের অনুরোধ করা হয়েছে।