শিরোনামঃ
নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপিত হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার মত ক্ষমতা কারও নেই: সমাবেশে সভাপতি রাকিবুল শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী

নিট রিজার্ভ এখন ২১ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার

#
news image

বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে থেকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর প্রতিফলন ঘটেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ বৃহস্পতিবার সকালে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়ায় ২১ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার বা ২ হাজার ১৪৪ কোটি ৪১ লাখ ৭০ হাজার ডলারে (বিপিএম৬)। আর গ্রস বা মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়াল ২৬ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার বা দুই হাজার ৬৮২ কোটি ১৭ লাখ ২০ হাজার ডলারে। রিজার্ভের এ হিসাবের মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলের ডলারও রয়েছে। দুই সপ্তাহে নিট রিজার্ভ বাড়ল ২২৭ কোটি ৯১ লাখ ৫০ হাজার ডলার (বিপিএম৬)। দুই সপ্তাহ আগে ১৪ ডিসেম্বর রিজার্ভের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৯১৬ কোটি ৯০ লাখ ২০ হাজার ডলার (বিপিএম৬)।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ঋণের (আইএমএফ) শর্ত অনুযায়ী, চলতি ডিসেম্বর শেষে দেশের নিট রিজার্ভ রাখতে হবে ১৭ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার। রিজার্ভ বাড়াতে গত কয়েকদিনে ডলার কেনে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবার ইসলামি ব্যাংকের কাছ থেকে ২০ কোটি ডলারসহ কয়েকটি ব্যাংক থেকে মোট ৩০ কোটি ডলার কেনে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১২ ডিসেম্বর আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮৯ দশমিক ৮৯ মিলিয়ন ডলার অনুমোদন দেয়। দুদিন পর শুক্রবার বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে এ ডলার যোগ হয়। একই দিনে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের ঋণের ৪০০ মিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়। অন্যান্য উৎস থেকেও আরও রিজার্ভ জমা হয়। রিজার্ভ বাড়াতে বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে থেকে ডলার কেনার কথা স্বীকার করলেও পরিমাণ নিয়ে কথা বলতে চাননি বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক।

তিনি বলেন, ডলার কেনা এবং বাণিজ্যিক ব্যাংককে ডলার সরবরাহ করা একটি নিয়মিত কাজ। ডলার বেচা-কেনা আগেও হয়েছিল, এখনো হচ্ছে। আগামীতে বিক্রি হবে। চলতি সপ্তাহে কয়েকটি ব্যাংক থেকে মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে। ইসলামি ছাড়া কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে ১০০ মিলিয়ন ডলার কেনা হয়েছে। এখন ইসলামি ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা ভালো রয়েছে। তাই ব্যাংকটির কাছ থেকে ডলার কেনা হয়েছে।

অনলাইন ডেক্স

২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩,  9:59 AM

news image

বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে থেকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর প্রতিফলন ঘটেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ বৃহস্পতিবার সকালে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়ায় ২১ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার বা ২ হাজার ১৪৪ কোটি ৪১ লাখ ৭০ হাজার ডলারে (বিপিএম৬)। আর গ্রস বা মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়াল ২৬ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার বা দুই হাজার ৬৮২ কোটি ১৭ লাখ ২০ হাজার ডলারে। রিজার্ভের এ হিসাবের মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলের ডলারও রয়েছে। দুই সপ্তাহে নিট রিজার্ভ বাড়ল ২২৭ কোটি ৯১ লাখ ৫০ হাজার ডলার (বিপিএম৬)। দুই সপ্তাহ আগে ১৪ ডিসেম্বর রিজার্ভের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৯১৬ কোটি ৯০ লাখ ২০ হাজার ডলার (বিপিএম৬)।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ঋণের (আইএমএফ) শর্ত অনুযায়ী, চলতি ডিসেম্বর শেষে দেশের নিট রিজার্ভ রাখতে হবে ১৭ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার। রিজার্ভ বাড়াতে গত কয়েকদিনে ডলার কেনে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবার ইসলামি ব্যাংকের কাছ থেকে ২০ কোটি ডলারসহ কয়েকটি ব্যাংক থেকে মোট ৩০ কোটি ডলার কেনে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১২ ডিসেম্বর আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮৯ দশমিক ৮৯ মিলিয়ন ডলার অনুমোদন দেয়। দুদিন পর শুক্রবার বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে এ ডলার যোগ হয়। একই দিনে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের ঋণের ৪০০ মিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়। অন্যান্য উৎস থেকেও আরও রিজার্ভ জমা হয়। রিজার্ভ বাড়াতে বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে থেকে ডলার কেনার কথা স্বীকার করলেও পরিমাণ নিয়ে কথা বলতে চাননি বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক।

তিনি বলেন, ডলার কেনা এবং বাণিজ্যিক ব্যাংককে ডলার সরবরাহ করা একটি নিয়মিত কাজ। ডলার বেচা-কেনা আগেও হয়েছিল, এখনো হচ্ছে। আগামীতে বিক্রি হবে। চলতি সপ্তাহে কয়েকটি ব্যাংক থেকে মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে। ইসলামি ছাড়া কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে ১০০ মিলিয়ন ডলার কেনা হয়েছে। এখন ইসলামি ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা ভালো রয়েছে। তাই ব্যাংকটির কাছ থেকে ডলার কেনা হয়েছে।