শিরোনামঃ
শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: তারেক রহমান আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে : আইন উপদেষ্টা সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য মনোনীত হবেন পিআর পদ্ধতিতে

টাঙ্গাইলের সখীপুরে মাছ ধরা উৎসব

#
news image

জেলার সখীপুরে মাছ ধরা উৎসব পালন করা হয়েছে। বুধবার স্থানীয় সৌখিন মৎস্য শিকারীদের উদ্যোগে দিনব্যাপী জাল দিয়ে মাছ ধরার এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।   

উপজেলার বড়চওনা ইউনিয়নের নামদারপুর ফাজিল মাদ্রাসা সংলগ্ন একটি পুকুরে স্থানীয় সৌখিন মৎস্য শিকারী সমবায় সমিতির সদস্যরা জালপ্রতি দেড় হাজার টাকা করে টিকেট কিনে এই উৎসব পালন করেন। শতাধিক মৎস্য শিকারী ওই পুকুরে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাছ ধরেন।

মাছ ধরার এই ব্যতিক্রমী উৎসব দেখতে বিভিন্ন গ্রামের শতশত নারী-পুরুষ সেখানে ভীড় করেন। এতে উৎসবের জনপদে পরিণত হয় এলাকাটি। লোকজন উৎসবের আমেজে মাছ শিকার দেখেন। জালেও ধরা পড়ে নানান প্রজাতির মাছ। পানিতে জাল টেনে হৈ-হুল্লোড় আর উল্লাস করে মাছ ধরেন শিকারীরা। এ সময় চিরচেনা গ্রামবাংলার অপরূপ এক সৌন্দর্যময় দৃশ্যের সৃষ্টি হয়।

সখীপুর উপজেলা সৌখিন মৎস্য শিকারী সমবায় সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আমাদের সমিতিতে সদস্য রয়েছে ১০ হাজার। তারা প্রত্যেকেই সৌখিন মৎস্য শিকারী। খালে, বিলে, নদী-নালায় আমরা টিকেট কিনে মাছ শিকার করে থাকি। এটি আমাদের পেশা নয়, নেশা। আমরা মাছ ধরে বিক্রি করি না।

তিনি আরও বলেন, দেশীয় প্রজাতির বিভিন্ন মাছ হারিয়ে যেতে বসেছে। কারণ হিসেবে চায়না জালকে দায়ী করেন তিনি। সংগঠনের উদ্যোগে চায়না জাল বন্ধের আন্দোলনও চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানান তিনি।

জেলা প্রতিবেদক

২১ ডিসেম্বর, ২০২৩,  3:41 PM

news image

জেলার সখীপুরে মাছ ধরা উৎসব পালন করা হয়েছে। বুধবার স্থানীয় সৌখিন মৎস্য শিকারীদের উদ্যোগে দিনব্যাপী জাল দিয়ে মাছ ধরার এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।   

উপজেলার বড়চওনা ইউনিয়নের নামদারপুর ফাজিল মাদ্রাসা সংলগ্ন একটি পুকুরে স্থানীয় সৌখিন মৎস্য শিকারী সমবায় সমিতির সদস্যরা জালপ্রতি দেড় হাজার টাকা করে টিকেট কিনে এই উৎসব পালন করেন। শতাধিক মৎস্য শিকারী ওই পুকুরে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাছ ধরেন।

মাছ ধরার এই ব্যতিক্রমী উৎসব দেখতে বিভিন্ন গ্রামের শতশত নারী-পুরুষ সেখানে ভীড় করেন। এতে উৎসবের জনপদে পরিণত হয় এলাকাটি। লোকজন উৎসবের আমেজে মাছ শিকার দেখেন। জালেও ধরা পড়ে নানান প্রজাতির মাছ। পানিতে জাল টেনে হৈ-হুল্লোড় আর উল্লাস করে মাছ ধরেন শিকারীরা। এ সময় চিরচেনা গ্রামবাংলার অপরূপ এক সৌন্দর্যময় দৃশ্যের সৃষ্টি হয়।

সখীপুর উপজেলা সৌখিন মৎস্য শিকারী সমবায় সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আমাদের সমিতিতে সদস্য রয়েছে ১০ হাজার। তারা প্রত্যেকেই সৌখিন মৎস্য শিকারী। খালে, বিলে, নদী-নালায় আমরা টিকেট কিনে মাছ শিকার করে থাকি। এটি আমাদের পেশা নয়, নেশা। আমরা মাছ ধরে বিক্রি করি না।

তিনি আরও বলেন, দেশীয় প্রজাতির বিভিন্ন মাছ হারিয়ে যেতে বসেছে। কারণ হিসেবে চায়না জালকে দায়ী করেন তিনি। সংগঠনের উদ্যোগে চায়না জাল বন্ধের আন্দোলনও চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানান তিনি।