শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

৯ মামলায় ফখরুলের জামিন আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ

#
news image

রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানার ৯ মামলায় জামিন আবেদন গ্রহণ করে তা আইনানুযায়ী নিষ্পত্তি করতে ঢাকা মূখ্য মহানগর হাকিমকে (সিএমএম) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। মির্জা ফখরুলের রিটে প্রাথমিক শুনানির পর আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে ফখরুলের পক্ষে শুনানি করেন, আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ও কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আজাদ।

এর আগে, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের পর রাজধানীর পল্টন ও রমনা থানায় এসব মামলা করা হয়। ১০ মামলার মধ্যে আট মামলার এজাহারে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নাম রয়েছে। আর দুই মামলায় তিনি সন্দেহভাজন। 

মির্জা ফখরুলের আইনজীবীদের অভিযোগ, রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানায় হওয়া ১১ মামলার মধ্যে একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলেও বাকি মামলাগুলোতে গ্রেপ্তার দেখাচ্ছে না পুলিশ।

এ অবস্থায় গত ১৩ ডিসেম্বর ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে ১০ মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। 
সেদিন আবেদনে শুনানি না নিয়ে তা রেখে দেন সিএমএম আদালত। পরে ১৪ ডিসেম্বর জামিন আবেদন গ্রহণ করে তা নিষ্পত্তির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়। 

উল্লেখ্য, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি।

২০ শর্তে তাদের সমাবেশের অনুমতি দেয় পুলিশ। ওই দিন আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরুর আগেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান দলটির নেতাকর্মীরা। সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের ফটক ভেঙে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। সংঘর্ষের মধ্যে পণ্ড হওয়া সমাবেশ থেকেই পরদিন সারা দেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 
২৯ অক্টোবর সেই হরতালের সকালে গুলশানের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।

ওইদিন ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে জামিন আবেদন মির্জা ফখরুল। কিন্তু আবেদনটি নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। 

এরপর গত ২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তাঁর আইনজীবীরা। ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের জামিন নামঞ্জুর করলে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। 

গত ৪ ডিসেম্বর আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় ওঠে। পরে ৭ ডিসেম্বর শুনানির পর মির্জা ফখরুলের জামিন প্রশ্নে এক সপ্তাহের রুল দেন হাইকোর্ট। আগামী ৩ জানুয়ারি এ রুল শুনানির তারিখ রাখা হয়েছে।

নাগরিক ডেস্ক

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩,  2:30 PM

news image

রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানার ৯ মামলায় জামিন আবেদন গ্রহণ করে তা আইনানুযায়ী নিষ্পত্তি করতে ঢাকা মূখ্য মহানগর হাকিমকে (সিএমএম) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। মির্জা ফখরুলের রিটে প্রাথমিক শুনানির পর আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে ফখরুলের পক্ষে শুনানি করেন, আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ও কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আজাদ।

এর আগে, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের পর রাজধানীর পল্টন ও রমনা থানায় এসব মামলা করা হয়। ১০ মামলার মধ্যে আট মামলার এজাহারে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নাম রয়েছে। আর দুই মামলায় তিনি সন্দেহভাজন। 

মির্জা ফখরুলের আইনজীবীদের অভিযোগ, রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানায় হওয়া ১১ মামলার মধ্যে একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলেও বাকি মামলাগুলোতে গ্রেপ্তার দেখাচ্ছে না পুলিশ।

এ অবস্থায় গত ১৩ ডিসেম্বর ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে ১০ মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। 
সেদিন আবেদনে শুনানি না নিয়ে তা রেখে দেন সিএমএম আদালত। পরে ১৪ ডিসেম্বর জামিন আবেদন গ্রহণ করে তা নিষ্পত্তির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়। 

উল্লেখ্য, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি।

২০ শর্তে তাদের সমাবেশের অনুমতি দেয় পুলিশ। ওই দিন আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরুর আগেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান দলটির নেতাকর্মীরা। সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের ফটক ভেঙে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। সংঘর্ষের মধ্যে পণ্ড হওয়া সমাবেশ থেকেই পরদিন সারা দেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 
২৯ অক্টোবর সেই হরতালের সকালে গুলশানের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।

ওইদিন ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে জামিন আবেদন মির্জা ফখরুল। কিন্তু আবেদনটি নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। 

এরপর গত ২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তাঁর আইনজীবীরা। ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের জামিন নামঞ্জুর করলে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। 

গত ৪ ডিসেম্বর আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় ওঠে। পরে ৭ ডিসেম্বর শুনানির পর মির্জা ফখরুলের জামিন প্রশ্নে এক সপ্তাহের রুল দেন হাইকোর্ট। আগামী ৩ জানুয়ারি এ রুল শুনানির তারিখ রাখা হয়েছে।