ঘূর্ণিঝড় মোকা’র গতি বেড়ে ২১০ কিমি তবে ‘সুপার সাইক্লোনে’র সম্ভবনা নেই

নাগরিক প্রতিবেদক
১৪ মে, ২০২৩, 9:00 AM

ঘূর্ণিঝড় মোকা’র গতি বেড়ে ২১০ কিমি তবে ‘সুপার সাইক্লোনে’র সম্ভবনা নেই
ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ সুপার সাইক্লোনে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। তবে ঝোড়ো হাওয়া আকারে ঘণ্টায় এর গতি বৃদ্ধি পাচ্ছে ২১০ কিলোমিটার পর্যন্ত।
শনিবার (১৩ মে) রাত আড়াইটায় আবহাওয়া অধিদফতরের সবশেষ ১৭ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোকা নিয়ে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে উৎকণ্ঠার এক রাত পার করছেন বাসিন্দারা। দ্বীপের বিভিন্ন গ্রাম থেকে আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া লোকজন আতঙ্কে রয়েছেন। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের মধ্যে উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা বেড়েছে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, বর্তমানে ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার বেগে উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড়টি। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ২১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এর আগে ১৬ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের মধ্যে মোকা’র একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুযায়ী, মোকা উত্তর-উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর ও আরও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি ১৩ মে মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৪১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৬০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
এটি আরও উত্তর-উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে রোববার (১৪ মে) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টার মধ্যে কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
নাগরিক প্রতিবেদক
১৪ মে, ২০২৩, 9:00 AM

ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ সুপার সাইক্লোনে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। তবে ঝোড়ো হাওয়া আকারে ঘণ্টায় এর গতি বৃদ্ধি পাচ্ছে ২১০ কিলোমিটার পর্যন্ত।
শনিবার (১৩ মে) রাত আড়াইটায় আবহাওয়া অধিদফতরের সবশেষ ১৭ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোকা নিয়ে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে উৎকণ্ঠার এক রাত পার করছেন বাসিন্দারা। দ্বীপের বিভিন্ন গ্রাম থেকে আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া লোকজন আতঙ্কে রয়েছেন। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের মধ্যে উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা বেড়েছে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, বর্তমানে ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার বেগে উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড়টি। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ২১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এর আগে ১৬ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের মধ্যে মোকা’র একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুযায়ী, মোকা উত্তর-উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর ও আরও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি ১৩ মে মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৪১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৬০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
এটি আরও উত্তর-উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে রোববার (১৪ মে) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টার মধ্যে কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম করতে পারে।