শিরোনামঃ
শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: তারেক রহমান আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে : আইন উপদেষ্টা সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য মনোনীত হবেন পিআর পদ্ধতিতে

মে মাসে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মোচা’

#
news image

তাপপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়, ঢাকা, মাদারীপুর, রাজশাহী, পাবনা, মৌলভীবাজার, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, বরিশাল, পটুয়াখালী ও ভোলা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে। 

দেশের আট বিভাগের সবগুলোতে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ঝরতে পারে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিকে শনিবার রাতে মার্কিন গ্লোবাল ফোরকাস্ট সিস্টেম এ আশঙ্কার কথা জানিয়েছে, আগামী ৯ থেকে ১১ মে’র মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। এর নাম হবে ‘মোচা’। এটি ১১ থেকে ১৫ মে’র মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে।

সর্বশেষ পূর্বাভাস অনুসারে, ১১ মে মধ্যরাতের পর থেকে ১৩ মে’র মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য ও বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলে আঘাত হানতে পারে। বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানলে বাতাসের সম্ভাব্য গতিবেগ হতে পারে ১৫০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার। তবে এটি ভারতের ওড়িশা রাজ্যের উপকূলে আঘাত হানার শঙ্কাও রয়েছে। বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়টি তৈরি হলে নাম হবে ‘মোচা’। নামটি দিয়েছে ইয়েমেন।

আবহাওয়া সংস্থা ওয়েদার অব কলকাতার কর্মকর্তা রবীন্দ্র গোয়েঙ্কা বলেন, মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বঙ্গোপসাগরের আবহাওয়া পরিস্থিতি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির অনুকূল থাকবে। তবে ঝড়টি কবে কোথায় তৈরি হবে তা এত আগে বলা সম্ভব নয়। ঝড়টি তৈরি হলে তখন তার গতিপথ নির্দিষ্ট করে বলা যাবে। আমরা পরিস্থিতির দিকে কড়া নজর রাখছি।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

৩০ এপ্রিল, ২০২৩,  10:50 PM

news image

তাপপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়, ঢাকা, মাদারীপুর, রাজশাহী, পাবনা, মৌলভীবাজার, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, বরিশাল, পটুয়াখালী ও ভোলা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে। 

দেশের আট বিভাগের সবগুলোতে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ঝরতে পারে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিকে শনিবার রাতে মার্কিন গ্লোবাল ফোরকাস্ট সিস্টেম এ আশঙ্কার কথা জানিয়েছে, আগামী ৯ থেকে ১১ মে’র মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। এর নাম হবে ‘মোচা’। এটি ১১ থেকে ১৫ মে’র মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে।

সর্বশেষ পূর্বাভাস অনুসারে, ১১ মে মধ্যরাতের পর থেকে ১৩ মে’র মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য ও বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলে আঘাত হানতে পারে। বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানলে বাতাসের সম্ভাব্য গতিবেগ হতে পারে ১৫০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার। তবে এটি ভারতের ওড়িশা রাজ্যের উপকূলে আঘাত হানার শঙ্কাও রয়েছে। বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়টি তৈরি হলে নাম হবে ‘মোচা’। নামটি দিয়েছে ইয়েমেন।

আবহাওয়া সংস্থা ওয়েদার অব কলকাতার কর্মকর্তা রবীন্দ্র গোয়েঙ্কা বলেন, মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বঙ্গোপসাগরের আবহাওয়া পরিস্থিতি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির অনুকূল থাকবে। তবে ঝড়টি কবে কোথায় তৈরি হবে তা এত আগে বলা সম্ভব নয়। ঝড়টি তৈরি হলে তখন তার গতিপথ নির্দিষ্ট করে বলা যাবে। আমরা পরিস্থিতির দিকে কড়া নজর রাখছি।