শিরোনামঃ
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার মত ক্ষমতা কারও নেই: সমাবেশে সভাপতি রাকিবুল শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: তারেক রহমান আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে : আইন উপদেষ্টা

বিশ্বে প্রথম ম্যালেরিয়া টিকার অনুমোদন দিল যে দেশ

#
news image

অক্সফোর্ডের তৈরি ম্যালেরিয়ার টিকাকে ঘানা অনুমোদন দিয়েছে। ঘানায় প্রতি মিনিটে একটি শিশু মশাবাহিত রোগে মারা যায়। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি ম্যালেরিয়ার এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছে।

এই প্রথম সেই ভ্যাকসিন বিশ্বের কোনো একটি দেশে অনুমোদন পেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাঁচ থেকে ৩৬ মাস বয়সের শিশুকে এই ভ্যাকসিন দেয়া যাবে বলে ঘানা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বয়সের শিশুরা সবচেয়ে বেশি ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়। আশা করা হচ্ছে, এই ভ্যাকসিন ঘানা এবং আফ্রিকার অন্য দেশে কার্যকর হবে। আর২১/ ম্যাক্সিম এম ভ্যাকসিনের চিফ ইনভেস্টিগেটর আদ্রিয়ান হিল বলেছেন,  ‘অক্সফোর্ডে ৩০ বছর ধরে ম্যালেরিয়া ভ্য়াকসিন তৈরির চেষ্টা হচ্ছে। এবার তা সফল হলো।

বাকি দেশও যাতে এই ভ্যাকসিন পেতে পারে, তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’ প্রতিবছর ম্যালেরিয়ায় ছয় লাখ মানুষ মারা যান। বেশির ভাগই আফ্রিকায় এবং সেখানে শিশুদের মধ্যে ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুর হার খুব বেশি। কয়েক দশক ধরে কাজ করার পর গতবছর ম্যালেরিয়ার ভ্যাকসিন ‘মসকুউরিক্স’ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছাড়পত্র পায়। ব্রিটিশ কোম্পানি জিএসকে এই ভ্যাকসিন তৈরি করছে। কিন্তু এর বাণিজ্যিক সম্ভাবনা কতটা তা নিয়ে সংশয় ছিল। এই ভ্যাকসিন আফ্রিকার ১০ লাখ শিশুর ওপর পরীক্ষা করা হয়েছে।

এর সাফল্যের হার ৬০ শতাংশ। অক্সফোর্ড ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি করেছে। তারা বছরে ২০ কোটি ভ্যাকসিন তৈরি করবে। অক্সফর্ডের ভ্যাকসিনের সাফল্যের হার ৮০ শতাংশ বলে জানানো হয়েছে। বুরকিনা ফাসো, কেনিয়া, তাঞ্জানিয়াতে এই ভ্যাকসিনের ট্রায়াল চলছে। সূত্র : ডয়চে ভেলে

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

১৩ এপ্রিল, ২০২৩,  9:56 PM

news image

অক্সফোর্ডের তৈরি ম্যালেরিয়ার টিকাকে ঘানা অনুমোদন দিয়েছে। ঘানায় প্রতি মিনিটে একটি শিশু মশাবাহিত রোগে মারা যায়। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি ম্যালেরিয়ার এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছে।

এই প্রথম সেই ভ্যাকসিন বিশ্বের কোনো একটি দেশে অনুমোদন পেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাঁচ থেকে ৩৬ মাস বয়সের শিশুকে এই ভ্যাকসিন দেয়া যাবে বলে ঘানা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বয়সের শিশুরা সবচেয়ে বেশি ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়। আশা করা হচ্ছে, এই ভ্যাকসিন ঘানা এবং আফ্রিকার অন্য দেশে কার্যকর হবে। আর২১/ ম্যাক্সিম এম ভ্যাকসিনের চিফ ইনভেস্টিগেটর আদ্রিয়ান হিল বলেছেন,  ‘অক্সফোর্ডে ৩০ বছর ধরে ম্যালেরিয়া ভ্য়াকসিন তৈরির চেষ্টা হচ্ছে। এবার তা সফল হলো।

বাকি দেশও যাতে এই ভ্যাকসিন পেতে পারে, তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’ প্রতিবছর ম্যালেরিয়ায় ছয় লাখ মানুষ মারা যান। বেশির ভাগই আফ্রিকায় এবং সেখানে শিশুদের মধ্যে ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুর হার খুব বেশি। কয়েক দশক ধরে কাজ করার পর গতবছর ম্যালেরিয়ার ভ্যাকসিন ‘মসকুউরিক্স’ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছাড়পত্র পায়। ব্রিটিশ কোম্পানি জিএসকে এই ভ্যাকসিন তৈরি করছে। কিন্তু এর বাণিজ্যিক সম্ভাবনা কতটা তা নিয়ে সংশয় ছিল। এই ভ্যাকসিন আফ্রিকার ১০ লাখ শিশুর ওপর পরীক্ষা করা হয়েছে।

এর সাফল্যের হার ৬০ শতাংশ। অক্সফোর্ড ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি করেছে। তারা বছরে ২০ কোটি ভ্যাকসিন তৈরি করবে। অক্সফর্ডের ভ্যাকসিনের সাফল্যের হার ৮০ শতাংশ বলে জানানো হয়েছে। বুরকিনা ফাসো, কেনিয়া, তাঞ্জানিয়াতে এই ভ্যাকসিনের ট্রায়াল চলছে। সূত্র : ডয়চে ভেলে