শিরোনামঃ
শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: তারেক রহমান আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে : আইন উপদেষ্টা সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য মনোনীত হবেন পিআর পদ্ধতিতে

দীর্ঘ পাঁচ মাস প্রতীক্ষার পরে হালকা বৃষ্টিতে ভিজেছে সুনামগঞ্জ 

#
news image

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে সুনামগঞ্জে বৃষ্টি হয়। এরপর দীর্ঘ পাঁচ মাস প্রতীক্ষার পরে হালকা বৃষ্টিতে ভিজেছে সুনামগঞ্জ।

বুধবার সকালে জেলার দোয়ারাবাজার,তাহিরপুর, ধর্মপাশা, ছাতক, জামালগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি উপজেলায় হালকা বৃষ্টি হয়েছে।   মঙ্গলবার ভোরে সুনামগঞ্জের আকাশ ছিল কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। সূর্যের কড়া আলোর দেখা মলেনি সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত। বুধবার সকালে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি পড়তে থাকে, এক পর্যায়ে হালকা বৃষ্টি হয়।

সকাল ৭টা থেকে সাড়ে ৭টা পর্যন্ত হালকা বৃষ্টি পড়ে। আধা ঘণ্টার বৃষ্টিতে বিভিন্ন পাড়া মহল্লার শিক্ষার্থীরা বৃষ্টিতে ভিজে স্কুলে যায়। সড়কে বিভিন্ন নিচু পয়েন্টে পানি জমে, তবে জলাবদ্ধতা হয়নি। এ বৃষ্টি কৃষকদের জন্য আশীর্বাদ। স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টি না হওয়ার কারণে জেলার একমাত্র বোরো ফসল অতি মাত্রায় সেচ নির্ভর হয়ে পড়ে। এতে কৃষকের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে যায়। ফাগুনের প্রথম বৃষ্টিপাত কৃষকের কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসবে। এছাড়া সড়কে টানা কয়েক মাস বৃষ্টি না হওয়ার কারণে রাস্তাঘাট ধুলাবালিতে আচ্ছন্ন ছিল। বৃষ্টিতে নতুন করে সেজেছে জেলার গাছপালাও।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিমল চন্দ্র সোম জানান, এই বৃষ্টি ধানের জন্য খুব উপকারী। পানির ছোঁয়া পেয়ে ধানের চারা দ্রুত বড় হবে। সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, সকালে সুনামগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে। এখনও আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। আগামীকালও হালকা বৃষ্টি হতে পারে জানিয়েছে আবহাওং।

অরুন চক্রবর্তী, সুনামগঞ্জ

২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩,  5:56 PM

news image

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে সুনামগঞ্জে বৃষ্টি হয়। এরপর দীর্ঘ পাঁচ মাস প্রতীক্ষার পরে হালকা বৃষ্টিতে ভিজেছে সুনামগঞ্জ।

বুধবার সকালে জেলার দোয়ারাবাজার,তাহিরপুর, ধর্মপাশা, ছাতক, জামালগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি উপজেলায় হালকা বৃষ্টি হয়েছে।   মঙ্গলবার ভোরে সুনামগঞ্জের আকাশ ছিল কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন। সূর্যের কড়া আলোর দেখা মলেনি সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত। বুধবার সকালে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি পড়তে থাকে, এক পর্যায়ে হালকা বৃষ্টি হয়।

সকাল ৭টা থেকে সাড়ে ৭টা পর্যন্ত হালকা বৃষ্টি পড়ে। আধা ঘণ্টার বৃষ্টিতে বিভিন্ন পাড়া মহল্লার শিক্ষার্থীরা বৃষ্টিতে ভিজে স্কুলে যায়। সড়কে বিভিন্ন নিচু পয়েন্টে পানি জমে, তবে জলাবদ্ধতা হয়নি। এ বৃষ্টি কৃষকদের জন্য আশীর্বাদ। স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টি না হওয়ার কারণে জেলার একমাত্র বোরো ফসল অতি মাত্রায় সেচ নির্ভর হয়ে পড়ে। এতে কৃষকের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে যায়। ফাগুনের প্রথম বৃষ্টিপাত কৃষকের কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসবে। এছাড়া সড়কে টানা কয়েক মাস বৃষ্টি না হওয়ার কারণে রাস্তাঘাট ধুলাবালিতে আচ্ছন্ন ছিল। বৃষ্টিতে নতুন করে সেজেছে জেলার গাছপালাও।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিমল চন্দ্র সোম জানান, এই বৃষ্টি ধানের জন্য খুব উপকারী। পানির ছোঁয়া পেয়ে ধানের চারা দ্রুত বড় হবে। সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, সকালে সুনামগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে। এখনও আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। আগামীকালও হালকা বৃষ্টি হতে পারে জানিয়েছে আবহাওং।