জয়পুরহাটে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার ৩

আহসান হাবীব আরমান, জয়পুরহাট
০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 11:17 PM
জয়পুরহাটে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার ৩
আজ বিকাল ৩ টার সময় র্যাব ৫, কার্যালয়ে সাংবাদিকের জানান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার ভোর ৫ টার সময় দিনাজপুর জেলা নবাবগঞ্জ উপজেলা বিরামপুর পৌরশহরে প্রস্তমপুর ফকিরপাড়া মাদক ব্যবসায়ী মোশাররফ হোসেন এর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বিরানব্বই হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট শাহনাজ পারভীন, সিদ্দিক আলী শাহ সেলিনা আক্তার রুপালিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় এবং বাড়ির মালিক মোশাররফ হোসেন ও তার শশুর র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ির পেছনের দরজা দিয়ে ভুট্টার ক্ষেত এর মাঝখান দিয়ে পালিয়ে যায়।
মোশাররফ হোসেন কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে নিয়ে এসে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করতো। ইয়াবার চালান নিয়ে আসার সময় তার অনেক বড় বড় চালান বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে। এরপর সে তার কৌশল পালটায় এবং সে টেকনাফ থেকে সমুদ্র পথে পার্শ্ববর্তী দেশ হয়ে সোনা মসজিদ ও হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে তার নিজ বাড়িতে ইয়াবার চালান নিয়ে এসে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করতো। এছাড়াও সে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে বিভিন্ন সময়ে বড় বড় ইয়াবার চালান বাংলাদেশে নিয়ে আসতো বলে তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন স্বীকার করে।
মোশাররফ ও তার স্ত্রী এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মূলহোতা। এছাড়াও অভিযুক্ত মোঃ মোশাররফ এর শশুর মোঃ বিপ্লব হোসেন দিনাজপুর জেলার বিরামপুর থানার কুখ্যাত ইয়াবা ও অন্যান্য মাদক ব্যবসার সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। সে ইয়াবার চালান নিয়ে এসে তার নিজ বাড়ি ও তার শশুরবাড়িতে আন্ডারগ্রাউন্ড করে অভিনব কায়দায় সংরক্ষণে রেখে ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করতো।
আহসান হাবীব আরমান, জয়পুরহাট
০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 11:17 PM
আজ বিকাল ৩ টার সময় র্যাব ৫, কার্যালয়ে সাংবাদিকের জানান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার ভোর ৫ টার সময় দিনাজপুর জেলা নবাবগঞ্জ উপজেলা বিরামপুর পৌরশহরে প্রস্তমপুর ফকিরপাড়া মাদক ব্যবসায়ী মোশাররফ হোসেন এর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বিরানব্বই হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট শাহনাজ পারভীন, সিদ্দিক আলী শাহ সেলিনা আক্তার রুপালিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় এবং বাড়ির মালিক মোশাররফ হোসেন ও তার শশুর র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ির পেছনের দরজা দিয়ে ভুট্টার ক্ষেত এর মাঝখান দিয়ে পালিয়ে যায়।
মোশাররফ হোসেন কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে নিয়ে এসে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করতো। ইয়াবার চালান নিয়ে আসার সময় তার অনেক বড় বড় চালান বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে। এরপর সে তার কৌশল পালটায় এবং সে টেকনাফ থেকে সমুদ্র পথে পার্শ্ববর্তী দেশ হয়ে সোনা মসজিদ ও হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে তার নিজ বাড়িতে ইয়াবার চালান নিয়ে এসে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করতো। এছাড়াও সে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে বিভিন্ন সময়ে বড় বড় ইয়াবার চালান বাংলাদেশে নিয়ে আসতো বলে তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন স্বীকার করে।
মোশাররফ ও তার স্ত্রী এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মূলহোতা। এছাড়াও অভিযুক্ত মোঃ মোশাররফ এর শশুর মোঃ বিপ্লব হোসেন দিনাজপুর জেলার বিরামপুর থানার কুখ্যাত ইয়াবা ও অন্যান্য মাদক ব্যবসার সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। সে ইয়াবার চালান নিয়ে এসে তার নিজ বাড়ি ও তার শশুরবাড়িতে আন্ডারগ্রাউন্ড করে অভিনব কায়দায় সংরক্ষণে রেখে ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করতো।