যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর পদে না লড়ার আকস্মিক ঘোষণা জনসনের

অনলাইন ডেস্ক
২৪ অক্টোবর, ২০২২, 10:52 PM

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর পদে না লড়ার আকস্মিক ঘোষণা জনসনের
বরিস জনসন নাটকীয়ভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। স্থানীয় সময় রোববার রাতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস নিজেই এ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, পার্লামেন্টের আইনপ্রণেতারা তাকে সমর্থন দেয়া সত্ত্বেও বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের স্থলাভিষিক্ত হতে তিনি লড়াই করবেন না। তিনি আরো বলেন, কনজারভেটিভ দলের আইনপ্রণেতারা যদি পার্লামেন্টে ঐক্যবদ্ধ না হোন তাহলে সরকার পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। তাই তিনি এ দৌড়ে থাকা ঠিক হবে না বলে মনে করছেন। জনসন (৫৮) বলেন, আমি বিশ্বাস করি আমার অনেক কিছু দেয়ার আছে। কিন্তু আমি শংকিত এর জন্যে সময়টি যথাযথ নয়। এদিকে জনসন সরে দাঁড়ানোয় দেশটির সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাকের জন্যে ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে গেল। সুনাক রোববার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে নেতৃত্বের লড়াইয়ে নামার ঘোষণা দেন। যদিও এর মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে প্রধানমন্ত্রী হতে তিনি ব্যর্থ হয়েছিলেন। সাবেক অর্থমন্ত্রী সুনাক সততা, পেশাদারিত্ব ও জবাবদিহীতার অঙ্গীকার করে দেশকে অর্থনৈতিক সংকট থেকে বের করে আনার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। সুনাক টুইটারে তার প্রার্থী হওয়ার কথা জানিয়ে এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বলেন, আমি অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান করতে চাই। দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে চাই এবং দেশকে আরো কিছু দিতে চাই। ঋষি সুনাক ছাড়াও নেতৃত্বের এই লড়াইয়ে রয়েছেন সাবেক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পেনি মরডান্ট। উল্লেখ্য, সরকারের অর্থনৈতিক নীতি ও কর্মসূচি নিয়ে নজিরবিহীন তোলপাড়ের প্রেক্ষিতে দেশটির প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস গত ২০ অক্টোবর পদত্যাগ করেন। তবে তার স্থলাভিষিক্ত কেউ না হওয়া পর্যন্ত তিনি দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলে ঘোষণা দেন। ব্রিটেনের রাজনৈতিক ইতিহাসে লিজ ট্রাস হচ্ছেন সবচেয়ে স্বল্পস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী। তিনি মাত্র ৪৫ দিন ক্ষমতায় ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক
২৪ অক্টোবর, ২০২২, 10:52 PM

বরিস জনসন নাটকীয়ভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। স্থানীয় সময় রোববার রাতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস নিজেই এ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, পার্লামেন্টের আইনপ্রণেতারা তাকে সমর্থন দেয়া সত্ত্বেও বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের স্থলাভিষিক্ত হতে তিনি লড়াই করবেন না। তিনি আরো বলেন, কনজারভেটিভ দলের আইনপ্রণেতারা যদি পার্লামেন্টে ঐক্যবদ্ধ না হোন তাহলে সরকার পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। তাই তিনি এ দৌড়ে থাকা ঠিক হবে না বলে মনে করছেন। জনসন (৫৮) বলেন, আমি বিশ্বাস করি আমার অনেক কিছু দেয়ার আছে। কিন্তু আমি শংকিত এর জন্যে সময়টি যথাযথ নয়। এদিকে জনসন সরে দাঁড়ানোয় দেশটির সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাকের জন্যে ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে গেল। সুনাক রোববার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে নেতৃত্বের লড়াইয়ে নামার ঘোষণা দেন। যদিও এর মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে প্রধানমন্ত্রী হতে তিনি ব্যর্থ হয়েছিলেন। সাবেক অর্থমন্ত্রী সুনাক সততা, পেশাদারিত্ব ও জবাবদিহীতার অঙ্গীকার করে দেশকে অর্থনৈতিক সংকট থেকে বের করে আনার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। সুনাক টুইটারে তার প্রার্থী হওয়ার কথা জানিয়ে এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বলেন, আমি অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান করতে চাই। দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে চাই এবং দেশকে আরো কিছু দিতে চাই। ঋষি সুনাক ছাড়াও নেতৃত্বের এই লড়াইয়ে রয়েছেন সাবেক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পেনি মরডান্ট। উল্লেখ্য, সরকারের অর্থনৈতিক নীতি ও কর্মসূচি নিয়ে নজিরবিহীন তোলপাড়ের প্রেক্ষিতে দেশটির প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস গত ২০ অক্টোবর পদত্যাগ করেন। তবে তার স্থলাভিষিক্ত কেউ না হওয়া পর্যন্ত তিনি দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলে ঘোষণা দেন। ব্রিটেনের রাজনৈতিক ইতিহাসে লিজ ট্রাস হচ্ছেন সবচেয়ে স্বল্পস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী। তিনি মাত্র ৪৫ দিন ক্ষমতায় ছিলেন।