পার্বত্য চট্টগ্রামে রেকর্ডসংখ্যক পর্যটক

জাফর আলম, কক্সবাজার
১৫ এপ্রিল, ২০২৪, 1:20 PM

পার্বত্য চট্টগ্রামে রেকর্ডসংখ্যক পর্যটক
প্রতি বছর ঈদুল ফিতর ও নববর্ষের ছুটিতে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে ছুটে আসেন হাজার হাজার পর্যটক। এ বছরও ঈদুল ফিতর ও নববর্ষের ছুটিতে রেকর্ড সংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতি ছিলো পাহাড়ি এলাকায়। এবার ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষ মিলে ১০ দিনের ছুটিতে চাকরিজীবীরা অনেকে ঘুরতে আসেন পাহাড়ি জেলা খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটির সাজেকে।
ঈদুল ফিতরের সঙ্গে বাংলা নববর্ষ ও পাহাড়ের অন্যতম সামাজিক উৎসব বৈসাবি একই সময়ে হওয়ায় দেশ বিদেশের ব্যাপক পর্যটকের আগমন ঘটে খাগড়াছড়ি জেলায়। রাঙামাটির রয়েল সাজেক রিসোর্টের পরিচালক জিয়াউল হক জানান, ঈদের আগে ও পরে মিলে রিসোর্টের সব রুম বুকিং ছিলো । ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত বুকিং রয়েছে। সাজেক কটেজ মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম জানান, ঈদুল ফিতর ও বৈশাখীর ছুটি মিলে দারুণ ব্যস্ততায় সময় কাটছে সাজেকের ব্যবসায়ীদের।
খাগড়াছড়ির আবাসিক হোটেল গাইরিংয়ের ব্যবস্থাপক সীমা চাকমা জানান, পুরো রমজান মাস জুড়ে হোটেল বুকিংয়ে বিশেষ ছাড় ছিল। ঈদুল ফিতরের জন্য যারা রমজানের মধ্যে বুকিং দিয়েছেন তারাও এ অফার পেয়েছেন । খাগড়াছড়ি জিপ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক পরিমল দেবনাথ জানান, ঈদুল ফিতর, বৈশাখী ও বৈসাবি উৎসব ঘিরে খাগড়াছড়িতে ব্যাপক পর্যটক সমাগম হয়েছে এ বছর।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর জানান, বিনোদন কেন্দ্র ছাড়াও এলাকা ভিত্তিক পুলিশের টহল রয়েছে ঈদ, বৈসাবি ও বৈশাখকে ঘিরে। খাগড়াছড়িতে আগত পর্যটকরা যেন নির্বিঘ্নে ঘুরাঘুরি করতে পারেন সে লক্ষ্যে ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশাপাশি জেলা পুলিশ তৎপর রয়েছে।
জাফর আলম, কক্সবাজার
১৫ এপ্রিল, ২০২৪, 1:20 PM

প্রতি বছর ঈদুল ফিতর ও নববর্ষের ছুটিতে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে ছুটে আসেন হাজার হাজার পর্যটক। এ বছরও ঈদুল ফিতর ও নববর্ষের ছুটিতে রেকর্ড সংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতি ছিলো পাহাড়ি এলাকায়। এবার ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষ মিলে ১০ দিনের ছুটিতে চাকরিজীবীরা অনেকে ঘুরতে আসেন পাহাড়ি জেলা খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটির সাজেকে।
ঈদুল ফিতরের সঙ্গে বাংলা নববর্ষ ও পাহাড়ের অন্যতম সামাজিক উৎসব বৈসাবি একই সময়ে হওয়ায় দেশ বিদেশের ব্যাপক পর্যটকের আগমন ঘটে খাগড়াছড়ি জেলায়। রাঙামাটির রয়েল সাজেক রিসোর্টের পরিচালক জিয়াউল হক জানান, ঈদের আগে ও পরে মিলে রিসোর্টের সব রুম বুকিং ছিলো । ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত বুকিং রয়েছে। সাজেক কটেজ মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম জানান, ঈদুল ফিতর ও বৈশাখীর ছুটি মিলে দারুণ ব্যস্ততায় সময় কাটছে সাজেকের ব্যবসায়ীদের।
খাগড়াছড়ির আবাসিক হোটেল গাইরিংয়ের ব্যবস্থাপক সীমা চাকমা জানান, পুরো রমজান মাস জুড়ে হোটেল বুকিংয়ে বিশেষ ছাড় ছিল। ঈদুল ফিতরের জন্য যারা রমজানের মধ্যে বুকিং দিয়েছেন তারাও এ অফার পেয়েছেন । খাগড়াছড়ি জিপ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক পরিমল দেবনাথ জানান, ঈদুল ফিতর, বৈশাখী ও বৈসাবি উৎসব ঘিরে খাগড়াছড়িতে ব্যাপক পর্যটক সমাগম হয়েছে এ বছর।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর জানান, বিনোদন কেন্দ্র ছাড়াও এলাকা ভিত্তিক পুলিশের টহল রয়েছে ঈদ, বৈসাবি ও বৈশাখকে ঘিরে। খাগড়াছড়িতে আগত পর্যটকরা যেন নির্বিঘ্নে ঘুরাঘুরি করতে পারেন সে লক্ষ্যে ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশাপাশি জেলা পুলিশ তৎপর রয়েছে।