আজ যুক্তরাষ্ট্রে শুনানি - পোশাকের দাম বাড়াতে বলবে বিজিএমইএ

নাগরিক প্রতিবেদন
১১ মার্চ, ২০২৪, 12:22 PM
আজ যুক্তরাষ্ট্রে শুনানি - পোশাকের দাম বাড়াতে বলবে বিজিএমইএ
পোশাক খাতে বাংলাদেশের সক্ষমতা খতিয়ে দেখতে শীর্ষ রপ্তানিকারক দেশগুলোর সঙ্গে শুনানির দিন ধার্য করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশন (ইউএসআইটিসি)। আগামী ১১ মার্চ এই শুনানিতে অংশ নেবে বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও পোশাক রপ্তানিকারকদের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)।
শুনানিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বিজিএমইএ মৌখিক ও লিখিতভাবে তাদের বক্তব্য উপস্থাপন করবে। শুনানির পরও আগামী ২২ মার্চ পর্যন্ত লিখিত বক্তব্য উপস্থাপনের সুযোগ থাকবে। আগামী ৩০ আগস্ট ইউএসআইটিসি তাদের তদন্ত প্রতিবেদন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধির কাছে হস্তান্তর করবে। বিজিএমইএ সূত্র জানিয়েছে, গত ডিসেম্বরে পোশাকশিল্পে বেতন বৃদ্ধি, উন্নত কর্মপরিবেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া শর্ত পূরণের বিষয়টি শুনানিতে উল্লেখ করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের ক্রেতারা যেন দাম বাড়ায় সেই বিষয়টি জোরালোভাবে তুলে ধরা হবে।
বস্তুনিষ্ঠভাবে শুনানি অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছি, তদন্ত যদি বস্তুনিষ্ঠ হয়, তবে সেটি তারা করতেই পারে। কিন্তু এতে যেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য না থাকে। ঢাকা এটাই প্রত্যাশা করে। বিজিএমইএর ভাইস প্রেসিডেন্ট শহীদুল্লাহ্ আজিম বলেছেন, লেবার ইস্যুতে আমরা আগের চেয়ে ভালো করেছি, ফ্যাক্টরিগুলোর কর্মপরিবেশ ভালো হয়েছে। ফ্যাক্টরিগুলো কমপ্লায়েন্স হয়েছে। তাদের দেওয়া শর্ত মতো আমরা কাজ করে যাচ্ছি। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্র শুধু বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের পরিস্থিতি তদন্ত করবে, বিষয়টি এমন নয়; বাংলাদেশ ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত, পাকিস্তানও এর আওতায় রয়েছে। এ ছাড়া এশিয়ার কম্বোডিয়া ও ইন্দোনেশিয়াও রয়েছে এর আওতায়।
নাগরিক প্রতিবেদন
১১ মার্চ, ২০২৪, 12:22 PM
পোশাক খাতে বাংলাদেশের সক্ষমতা খতিয়ে দেখতে শীর্ষ রপ্তানিকারক দেশগুলোর সঙ্গে শুনানির দিন ধার্য করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশন (ইউএসআইটিসি)। আগামী ১১ মার্চ এই শুনানিতে অংশ নেবে বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও পোশাক রপ্তানিকারকদের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)।
শুনানিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বিজিএমইএ মৌখিক ও লিখিতভাবে তাদের বক্তব্য উপস্থাপন করবে। শুনানির পরও আগামী ২২ মার্চ পর্যন্ত লিখিত বক্তব্য উপস্থাপনের সুযোগ থাকবে। আগামী ৩০ আগস্ট ইউএসআইটিসি তাদের তদন্ত প্রতিবেদন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধির কাছে হস্তান্তর করবে। বিজিএমইএ সূত্র জানিয়েছে, গত ডিসেম্বরে পোশাকশিল্পে বেতন বৃদ্ধি, উন্নত কর্মপরিবেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া শর্ত পূরণের বিষয়টি শুনানিতে উল্লেখ করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের ক্রেতারা যেন দাম বাড়ায় সেই বিষয়টি জোরালোভাবে তুলে ধরা হবে।
বস্তুনিষ্ঠভাবে শুনানি অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছি, তদন্ত যদি বস্তুনিষ্ঠ হয়, তবে সেটি তারা করতেই পারে। কিন্তু এতে যেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য না থাকে। ঢাকা এটাই প্রত্যাশা করে। বিজিএমইএর ভাইস প্রেসিডেন্ট শহীদুল্লাহ্ আজিম বলেছেন, লেবার ইস্যুতে আমরা আগের চেয়ে ভালো করেছি, ফ্যাক্টরিগুলোর কর্মপরিবেশ ভালো হয়েছে। ফ্যাক্টরিগুলো কমপ্লায়েন্স হয়েছে। তাদের দেওয়া শর্ত মতো আমরা কাজ করে যাচ্ছি। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্র শুধু বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের পরিস্থিতি তদন্ত করবে, বিষয়টি এমন নয়; বাংলাদেশ ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত, পাকিস্তানও এর আওতায় রয়েছে। এ ছাড়া এশিয়ার কম্বোডিয়া ও ইন্দোনেশিয়াও রয়েছে এর আওতায়।