শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

ই-পাসপোর্টে এসেছে ৩ পরিবর্তন

#
news image

ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে ভ্রমণকারীরা খুব সহজে যাতায়াত করতে পারেন। বিভিন্ন বিমানবন্দরে ভিসা চেকিংয়ের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয় না। দ্রুত তাদের ইমিগ্রেশন হয়ে যায়। দেশে ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি ই-পাসপোর্ট কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। চার বছর পর গত ৪ ফেব্রুয়ারি ই-পাসপোর্টে তিনটি সংশোধন এনেছে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর। যা কার্যকর শুরু হয়েছে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে। শনিবার (৯ মার্চ) অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা যায়। সংশোধন করা বিষয়গুলো হলো স্বামী-স্ত্রীর নাম, বিস্তারিত ঠিকানা ও কিউআর কোড। স্বামী-স্ত্রীর নাম ই-পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যের অংশটুকুতে পাসপোর্টধারীর নামের সঙ্গে উল্লেখ থাকে বাবা, মা, স্বামী বা স্ত্রীর নাম (স্পাউসেস নেম) আর স্থায়ী ঠিকানা। এই অংশটিতেই সংশোধন আনা হয়েছে। গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ‘স্পাউসেস নেম’ ঘরটি ই-পাসপোর্ট থেকে বাদ দেওয়া হয়। তার বদলে সেখানে লেখা রয়েছে ‘লিগ্যাল গার্ডিয়ান’। তবে এটি প্রযোজ্য হবে শুধু দত্তক সন্তানের ক্ষেত্রে। পাসপোর্ট আবেদনের সময় ‘লিগ্যাল গার্ডিয়ান নেম’ অন্তর্ভুক্তকরণের ক্ষেত্রে প্রমাণপত্র হিসেবে জমা দিতে হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে আইনত অভিভাবকের অনাপত্তি সনদ ও তার জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্টের কপি।

কিউআর কোড ই-পাসপোর্টের প্রথম পাতায় জরুরি তথ্যের নিচে কিউআর কোড যুক্ত করা হয়েছিল। কিউআর কোডটি স্ক্যান করলে পাসপোর্টধারীর নাম ও যোগাযোগের নম্বর পাওয়া যেত। এখন থেকে ই-পাসপোর্টে আর কিউআর কোড থাকছে না। বিস্তারিত ঠিকানা ব্যক্তিগত তথ্য ও জরুরি যোগাযোগসংক্রান্ত অংশ দুটিতে ‘ঠিকানার’ ঘর আছে। সেখানে পাসপোর্টধারীর স্থায়ী ঠিকানা যেমন উল্লেখ করতে হয়, তেমন জরুরি যোগাযোগের জন্য ব্যক্তি যাকে মনোনীত করেন, তারও পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা দরকার হয়। এত দিন প্রত্যেকের ঠিকানা দুই লাইনে ৪৮ শব্দের মধ্যে লিখতে হতো। এতে অনেকের পুরো ঠিকানা সেখানে সংকুলান করা যেত না। তাই এখন থেকে তিন লাইনে বা ৯৬ শব্দে ঠিকানা উল্লেখ থাকবে। প্রসঙ্গত, দেশে ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি ই-পাসপোর্ট কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে ভ্রমণকারীরা খুব সহজে যাতায়াত করতে পারেন। বিভিন্ন বিমানবন্দরে ভিসা চেকিংয়ের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয় না। দ্রুত তাদের ইমিগ্রেশন হয়ে যায়।

নাগরিক প্রতিবেদন

১০ মার্চ, ২০২৪,  2:43 PM

news image

ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে ভ্রমণকারীরা খুব সহজে যাতায়াত করতে পারেন। বিভিন্ন বিমানবন্দরে ভিসা চেকিংয়ের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয় না। দ্রুত তাদের ইমিগ্রেশন হয়ে যায়। দেশে ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি ই-পাসপোর্ট কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। চার বছর পর গত ৪ ফেব্রুয়ারি ই-পাসপোর্টে তিনটি সংশোধন এনেছে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর। যা কার্যকর শুরু হয়েছে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে। শনিবার (৯ মার্চ) অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা যায়। সংশোধন করা বিষয়গুলো হলো স্বামী-স্ত্রীর নাম, বিস্তারিত ঠিকানা ও কিউআর কোড। স্বামী-স্ত্রীর নাম ই-পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যের অংশটুকুতে পাসপোর্টধারীর নামের সঙ্গে উল্লেখ থাকে বাবা, মা, স্বামী বা স্ত্রীর নাম (স্পাউসেস নেম) আর স্থায়ী ঠিকানা। এই অংশটিতেই সংশোধন আনা হয়েছে। গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ‘স্পাউসেস নেম’ ঘরটি ই-পাসপোর্ট থেকে বাদ দেওয়া হয়। তার বদলে সেখানে লেখা রয়েছে ‘লিগ্যাল গার্ডিয়ান’। তবে এটি প্রযোজ্য হবে শুধু দত্তক সন্তানের ক্ষেত্রে। পাসপোর্ট আবেদনের সময় ‘লিগ্যাল গার্ডিয়ান নেম’ অন্তর্ভুক্তকরণের ক্ষেত্রে প্রমাণপত্র হিসেবে জমা দিতে হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে আইনত অভিভাবকের অনাপত্তি সনদ ও তার জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্টের কপি।

কিউআর কোড ই-পাসপোর্টের প্রথম পাতায় জরুরি তথ্যের নিচে কিউআর কোড যুক্ত করা হয়েছিল। কিউআর কোডটি স্ক্যান করলে পাসপোর্টধারীর নাম ও যোগাযোগের নম্বর পাওয়া যেত। এখন থেকে ই-পাসপোর্টে আর কিউআর কোড থাকছে না। বিস্তারিত ঠিকানা ব্যক্তিগত তথ্য ও জরুরি যোগাযোগসংক্রান্ত অংশ দুটিতে ‘ঠিকানার’ ঘর আছে। সেখানে পাসপোর্টধারীর স্থায়ী ঠিকানা যেমন উল্লেখ করতে হয়, তেমন জরুরি যোগাযোগের জন্য ব্যক্তি যাকে মনোনীত করেন, তারও পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা দরকার হয়। এত দিন প্রত্যেকের ঠিকানা দুই লাইনে ৪৮ শব্দের মধ্যে লিখতে হতো। এতে অনেকের পুরো ঠিকানা সেখানে সংকুলান করা যেত না। তাই এখন থেকে তিন লাইনে বা ৯৬ শব্দে ঠিকানা উল্লেখ থাকবে। প্রসঙ্গত, দেশে ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি ই-পাসপোর্ট কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে ভ্রমণকারীরা খুব সহজে যাতায়াত করতে পারেন। বিভিন্ন বিমানবন্দরে ভিসা চেকিংয়ের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয় না। দ্রুত তাদের ইমিগ্রেশন হয়ে যায়।