শিরোনামঃ
নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপিত হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার মত ক্ষমতা কারও নেই: সমাবেশে সভাপতি রাকিবুল শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী

 ইনচেওনের সব বাস হবে হাইড্রোজেন চালিত

#
news image

দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচেওন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রী পরিবহনে যুক্ত সব বাস হাইড্রোজেনচালিত করতে চায় সিউল নগর কর্তৃপক্ষ।

বর্তমানে বিমানবন্দরটিতে ৪৫০টি শাটল বাস কাজ করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে পুরো শহর নবায়নযোগ্য জ্বালানিচালিত করার লক্ষ্যমাত্রার অংশ হিসেবে এ পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে সিউল মেট্রোপলিটন সরকার।

বর্তমানে ৪৫০টি শাটল বাস বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে যাত্রী পরিবহনে প্রতিদিন ৫৫০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে। সিউল শহরে এ বাসগুলো যে পরিমাণ কার্বন নিঃসরণ করে তা সেডান বাসগুলোর তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি।

সিউল নগর কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনা ২০২৬ সালের মধ্যে অর্ধেক বাস হাইড্রোজেনচালিত করা। ২০৩০ সালে সব বাস নিরাপদ জ্বালানিচালিত হবে বলে আশা করছে সিউল কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, ২০১১ সালে সিউলের ৭ হাজার ৪০০ বাস সিএনজিতে রূপান্তর করা হয়। এর মধ্যে ৮৩০টি বিদ্যুচ্চালিত বা ইভিতে রূপান্তর করা হয়েছে। বর্তমানে শহরের ২৭টি বাস হাইড্রোজেনে চলছে।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

০৯ জুন, ২০২৩,  3:14 PM

news image

দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচেওন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রী পরিবহনে যুক্ত সব বাস হাইড্রোজেনচালিত করতে চায় সিউল নগর কর্তৃপক্ষ।

বর্তমানে বিমানবন্দরটিতে ৪৫০টি শাটল বাস কাজ করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে পুরো শহর নবায়নযোগ্য জ্বালানিচালিত করার লক্ষ্যমাত্রার অংশ হিসেবে এ পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে সিউল মেট্রোপলিটন সরকার।

বর্তমানে ৪৫০টি শাটল বাস বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে যাত্রী পরিবহনে প্রতিদিন ৫৫০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে। সিউল শহরে এ বাসগুলো যে পরিমাণ কার্বন নিঃসরণ করে তা সেডান বাসগুলোর তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি।

সিউল নগর কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনা ২০২৬ সালের মধ্যে অর্ধেক বাস হাইড্রোজেনচালিত করা। ২০৩০ সালে সব বাস নিরাপদ জ্বালানিচালিত হবে বলে আশা করছে সিউল কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, ২০১১ সালে সিউলের ৭ হাজার ৪০০ বাস সিএনজিতে রূপান্তর করা হয়। এর মধ্যে ৮৩০টি বিদ্যুচ্চালিত বা ইভিতে রূপান্তর করা হয়েছে। বর্তমানে শহরের ২৭টি বাস হাইড্রোজেনে চলছে।