শিরোনামঃ
নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপিত হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার মত ক্ষমতা কারও নেই: সমাবেশে সভাপতি রাকিবুল শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী

দেশে আখের আবাদ কমেছে ৪২ শতাংশ

#
news image

দেশে দিন দিন আখ চাষ কমছে। এক বছরের ব্যবধানে ৪২ শতাংশ জমিতে আখের আবাদ কমেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএসআরআই) কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ড. সাঈদা খাতুন।

গতকাল সোমবার  সকালে ঈশ্বরদীস্থ বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ‘তৃতীয় কোয়ার্টারে অংশীজনের অংশগ্রহণে ইক্ষুজাতের প্রধান প্রধান ক্ষতিকর পোকামাকড় দমনে আধুনিক কলাকৌশল’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি আখের আবাদ কমে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন।

বিএসআরআইর পরিচালক (টিওটি) ইসমৎ আরার সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএসআরআইর মহাপরিচালক ড.ওমর আলী। বিশেষ অতিথি ছিলেন- পরিচালক (গবেষণা) ড. কুয়াশা মাহমুদ ও নাটোর চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফরিদ হোসেন ভূঁইয়া। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান ড. আতাউর রহমান। সঞ্চালনা করেন প্রজনন বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মাহবুবুর রহমান। কর্মশালায় কৃষি অর্থনীতি বিভাগের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. শফিকুল ইসলাম আখ চাষের পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন, ১০-১৫ বছরের ব্যবধানে ৬০ হাজার হেক্টর জমিতে আখের আবাদ কমেছে।

২১-২২ অর্থ বছরে মিলজোন এলাকায় ২০ হাজার হেক্টর ও নন মিল জোন এলাকায় ২৫ হাজার হেক্টর জমিতে আখের আবাদ হয়েছে। অথচ ২০-২১ অর্থবছরে মিল জোন এলাকায় আখের আবাদ হয় ৫২ হাজার হেক্টর জমি ও নন মিল জোন এলাকায় ২৬ হাজার হেক্টর জমিতে। প্রতি বছরই আখের আবাদ কমছে।

নাগরিক ডেস্ক

২৮ মার্চ, ২০২৩,  3:30 PM

news image

দেশে দিন দিন আখ চাষ কমছে। এক বছরের ব্যবধানে ৪২ শতাংশ জমিতে আখের আবাদ কমেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএসআরআই) কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ড. সাঈদা খাতুন।

গতকাল সোমবার  সকালে ঈশ্বরদীস্থ বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ‘তৃতীয় কোয়ার্টারে অংশীজনের অংশগ্রহণে ইক্ষুজাতের প্রধান প্রধান ক্ষতিকর পোকামাকড় দমনে আধুনিক কলাকৌশল’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি আখের আবাদ কমে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন।

বিএসআরআইর পরিচালক (টিওটি) ইসমৎ আরার সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএসআরআইর মহাপরিচালক ড.ওমর আলী। বিশেষ অতিথি ছিলেন- পরিচালক (গবেষণা) ড. কুয়াশা মাহমুদ ও নাটোর চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফরিদ হোসেন ভূঁইয়া। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান ড. আতাউর রহমান। সঞ্চালনা করেন প্রজনন বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মাহবুবুর রহমান। কর্মশালায় কৃষি অর্থনীতি বিভাগের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. শফিকুল ইসলাম আখ চাষের পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন, ১০-১৫ বছরের ব্যবধানে ৬০ হাজার হেক্টর জমিতে আখের আবাদ কমেছে।

২১-২২ অর্থ বছরে মিলজোন এলাকায় ২০ হাজার হেক্টর ও নন মিল জোন এলাকায় ২৫ হাজার হেক্টর জমিতে আখের আবাদ হয়েছে। অথচ ২০-২১ অর্থবছরে মিল জোন এলাকায় আখের আবাদ হয় ৫২ হাজার হেক্টর জমি ও নন মিল জোন এলাকায় ২৬ হাজার হেক্টর জমিতে। প্রতি বছরই আখের আবাদ কমছে।