কুয়াকাটায় পর্যটকের ঢল

জেলা প্রতিনিধি
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 3:56 PM
কুয়াকাটায় পর্যটকের ঢল
পটুয়াখালী : সাপ্তাহিক ছুটির ২ দিনে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে পর্যটকের ঢল নেমেছে। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটায় ভিড় করছে হাজার হাজার সৌন্দর্যপিপাসু মানুষ। অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে এসেছে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের এ বেলাভূমির সৌন্দর্য উপভোগের জন্য। শুক্রবার সকাল থেকেই সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে পর্যটকদের আনাগোনা ছিল চোখে পড়ার মতো। বিপুলসংখ্যক পর্যটকের আগমনে খুশি স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও। ঢাকা থেকে আসা পর্যটক ফয়সাল বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা ছিল জানুয়ারিতে আসার। কিন্তু নির্বাচনের জন্য আসিনি। আবার সামনে রমজান। তাই এখন এসেছি। কুয়াকাটা বেশ ভালো লেগেছে।’ কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইব্রাহিম ওয়াহিদ জানান, শবেমেরাজ ও সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় পর্যটক বেড়েছে। আগামী মাসে পবিত্র রমজানের কারণে ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে অগ্রিম বুকিং রয়েছে।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছর পর্যটন মৌসুমের শুরুতে কুয়াকাটায় তেমন দর্শনার্থী ছিল না। তবে ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই বাইরে থেকে ঘুরতে আসা লোকজনের সংখ্যা বেড়েছে। কুয়াকাটায় পর্যটক বাড়লেও রাত্রিযাপন অনেকটা কমছে বলেও জানান ব্যবসায়ীরা। এর কারণ হিসেবে তারা বলছেন, পদ্মা সেতুসহ দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কয়েকটি সেতুর কারণে যাতায়াত ব্যবস্থা এখন সহজ হয়েছে। ফলে পর্যটকরা ঘোরাফেরা শেষে আবার সহজেই ফিরে যেতে পারছেন। কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, ‘কুয়াকাটায় নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত পর্যটক আসার মৌসুম ধরা হয়। এ বছর মৌসুমের শুরুতে পর্যটক না হলেও শেষদিকে পর্যটকদের চাপ বেড়েছে।’ পর্যটকদের নিরাপত্তায় কঠোর নজরদারির কথা জানিয়েছেন কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ।
জেলা প্রতিনিধি
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 3:56 PM
পটুয়াখালী : সাপ্তাহিক ছুটির ২ দিনে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে পর্যটকের ঢল নেমেছে। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটায় ভিড় করছে হাজার হাজার সৌন্দর্যপিপাসু মানুষ। অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে এসেছে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের এ বেলাভূমির সৌন্দর্য উপভোগের জন্য। শুক্রবার সকাল থেকেই সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে পর্যটকদের আনাগোনা ছিল চোখে পড়ার মতো। বিপুলসংখ্যক পর্যটকের আগমনে খুশি স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও। ঢাকা থেকে আসা পর্যটক ফয়সাল বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা ছিল জানুয়ারিতে আসার। কিন্তু নির্বাচনের জন্য আসিনি। আবার সামনে রমজান। তাই এখন এসেছি। কুয়াকাটা বেশ ভালো লেগেছে।’ কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইব্রাহিম ওয়াহিদ জানান, শবেমেরাজ ও সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় পর্যটক বেড়েছে। আগামী মাসে পবিত্র রমজানের কারণে ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে অগ্রিম বুকিং রয়েছে।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছর পর্যটন মৌসুমের শুরুতে কুয়াকাটায় তেমন দর্শনার্থী ছিল না। তবে ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই বাইরে থেকে ঘুরতে আসা লোকজনের সংখ্যা বেড়েছে। কুয়াকাটায় পর্যটক বাড়লেও রাত্রিযাপন অনেকটা কমছে বলেও জানান ব্যবসায়ীরা। এর কারণ হিসেবে তারা বলছেন, পদ্মা সেতুসহ দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কয়েকটি সেতুর কারণে যাতায়াত ব্যবস্থা এখন সহজ হয়েছে। ফলে পর্যটকরা ঘোরাফেরা শেষে আবার সহজেই ফিরে যেতে পারছেন। কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, ‘কুয়াকাটায় নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত পর্যটক আসার মৌসুম ধরা হয়। এ বছর মৌসুমের শুরুতে পর্যটক না হলেও শেষদিকে পর্যটকদের চাপ বেড়েছে।’ পর্যটকদের নিরাপত্তায় কঠোর নজরদারির কথা জানিয়েছেন কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ।