শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

সাবেক স্বামীর প্রশংসায় শ্রীলেখা

#
news image

বিশ্ব বাবা দিবস ছিল গত রোববার। তাই বিচ্ছেদ হলেও নিজের প্রাক্ত স্বামী মেয়ের বাবা শিলাদিত্যকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানাতে ভুলেননি অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। তিনি জানান, 'শিলাদিত্য হলো সব থেকে ভালো বাবা। আজকের দিনটা শুধুই শিলাদিত্যর। প্রায় ১০ বছর হলো স্বামী শিলাদিত্যর সঙ্গে আইনি বিচ্ছেদ হলেও বাবা-মা উভয়েই তাদের মেয়েকে দেখভাল করেন বলে আনন্দবাজারকে জানিয়েছেন শ্রীলেখা। তিনি বলেন, আমি কোনও দিনই একা মাইয়াকে বড় করিনি। ২০১৩-এ আমাদের আইনি বিচ্ছেদ হয়। তার আগের প্রায় দেড় বছর আলাদা থাকতাম। কোনও দিন মেয়েকে নিয়ে টানাটানি করিনি। সন্তানকে বড় করছি আমরা একসঙ্গেই। ’ শ্রীলেখা জানান, ছোট থেকেই খুব বুঝদার তার মেয়ে। বাবা-মায়ের আলাদা থাকা নিয়ে কোনও দিন কান্নাকাটিও করেনি। বাবা-মায়ের আলাদা থাকাটাকে নিজের মতো করেই মানতে শিখেছে মেয়েটা। তার কথায়, ‘কোনও দিন ওকে দেখিনি মন খারাপ করেছে, বা বলেছে কেন মা-বাবা একসঙ্গে থাকে না। নিজের মনে মনে যদি কষ্ট পেয়েও থাকে, নিজের মতো বুঝিয়েছে নিজেকে। ’’ অভিনেত্রী আরও জানান, সপ্তাহের চার দিন তার কাছে, তিন দিন বাবার কাছে থাকে মেয়ে। এই কয়েক দিন আগেই বাবার সঙ্গে পাহাড় ঘুরে এসেছে মেয়ে। বাবা বাড়িতে নামিয়ে দিয়ে গিয়েছেন আবার। কোনও দিন ইচ্ছে হলে একসঙ্গে খেতেও গিয়েছেন রেস্তোরাঁয়। শ্রীলেখা বলেন, ‘আমি একার কৃতিত্ব নিতেই পারব না। কারণ মেয়েকে আমি একা মানুষ করিনি। ওকে বড় করার আশি শতাংশ কৃতিত্ব শিলাদিত্যর। এই বিশেষ দিনটা শুধুমাত্র শিলাদিত্যরই হয়ে থাক। '

প্রভাতী খবর ডেস্ক

২০ জুন, ২০২২,  10:44 PM

news image

বিশ্ব বাবা দিবস ছিল গত রোববার। তাই বিচ্ছেদ হলেও নিজের প্রাক্ত স্বামী মেয়ের বাবা শিলাদিত্যকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানাতে ভুলেননি অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। তিনি জানান, 'শিলাদিত্য হলো সব থেকে ভালো বাবা। আজকের দিনটা শুধুই শিলাদিত্যর। প্রায় ১০ বছর হলো স্বামী শিলাদিত্যর সঙ্গে আইনি বিচ্ছেদ হলেও বাবা-মা উভয়েই তাদের মেয়েকে দেখভাল করেন বলে আনন্দবাজারকে জানিয়েছেন শ্রীলেখা। তিনি বলেন, আমি কোনও দিনই একা মাইয়াকে বড় করিনি। ২০১৩-এ আমাদের আইনি বিচ্ছেদ হয়। তার আগের প্রায় দেড় বছর আলাদা থাকতাম। কোনও দিন মেয়েকে নিয়ে টানাটানি করিনি। সন্তানকে বড় করছি আমরা একসঙ্গেই। ’ শ্রীলেখা জানান, ছোট থেকেই খুব বুঝদার তার মেয়ে। বাবা-মায়ের আলাদা থাকা নিয়ে কোনও দিন কান্নাকাটিও করেনি। বাবা-মায়ের আলাদা থাকাটাকে নিজের মতো করেই মানতে শিখেছে মেয়েটা। তার কথায়, ‘কোনও দিন ওকে দেখিনি মন খারাপ করেছে, বা বলেছে কেন মা-বাবা একসঙ্গে থাকে না। নিজের মনে মনে যদি কষ্ট পেয়েও থাকে, নিজের মতো বুঝিয়েছে নিজেকে। ’’ অভিনেত্রী আরও জানান, সপ্তাহের চার দিন তার কাছে, তিন দিন বাবার কাছে থাকে মেয়ে। এই কয়েক দিন আগেই বাবার সঙ্গে পাহাড় ঘুরে এসেছে মেয়ে। বাবা বাড়িতে নামিয়ে দিয়ে গিয়েছেন আবার। কোনও দিন ইচ্ছে হলে একসঙ্গে খেতেও গিয়েছেন রেস্তোরাঁয়। শ্রীলেখা বলেন, ‘আমি একার কৃতিত্ব নিতেই পারব না। কারণ মেয়েকে আমি একা মানুষ করিনি। ওকে বড় করার আশি শতাংশ কৃতিত্ব শিলাদিত্যর। এই বিশেষ দিনটা শুধুমাত্র শিলাদিত্যরই হয়ে থাক। '