কুষ্টিয়ায় শিশু হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

#
news image

কুষ্টিয়ায় শিশু হত্যার দায়ে এক যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। জেলার কুমারখালী উপজেলার মির্জাপুর গ্রামে শিশু মিজানুর রহমানকে হত্যার দায়ে জাফর ওরফে কালু (৩২) নামে ওই যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।একইসঙ্গে তাকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। ১৮ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কুষ্টিয়া বিশেষ দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার পর তাকে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জাফর ওরফে কালু কুমারখালী উপজেলার মালিয়াট গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে।আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ২৯ আগস্ট সকালে আলম কাজী ও শিশু মিজানুর রহমান বাইসাইকেল যোগে বুলবুল টেক্সটাইল মিলে কাজে যাবার জন্য বের হয়ে মিজানুর রহমান নিখোঁজ হয়। পরে দূর্গাপুর গ্রামের একটি পুকুরের পাশের নির্জন স্থান থেকে শিশু মিজানুরের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।ঘটনার ৫ দিন পর নিহতের পিতা তালেব আলী মণ্ডল বাদী হয়ে আলম কাজী সহ অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নাম উল্লেখ করে।

কুমারখালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই মো. মাহাফুজর রহমান তদন্ত শেষে করে ২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারিতে জাফর ওরফে কালু নাম উল্লেখ করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।

মোঃ জিয়াউর রহমান, কুষ্টিয়া

১৮ জানুয়ারি, ২০২৪,  4:45 PM

news image

কুষ্টিয়ায় শিশু হত্যার দায়ে এক যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। জেলার কুমারখালী উপজেলার মির্জাপুর গ্রামে শিশু মিজানুর রহমানকে হত্যার দায়ে জাফর ওরফে কালু (৩২) নামে ওই যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।একইসঙ্গে তাকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। ১৮ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কুষ্টিয়া বিশেষ দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার পর তাকে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জাফর ওরফে কালু কুমারখালী উপজেলার মালিয়াট গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে।আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ২৯ আগস্ট সকালে আলম কাজী ও শিশু মিজানুর রহমান বাইসাইকেল যোগে বুলবুল টেক্সটাইল মিলে কাজে যাবার জন্য বের হয়ে মিজানুর রহমান নিখোঁজ হয়। পরে দূর্গাপুর গ্রামের একটি পুকুরের পাশের নির্জন স্থান থেকে শিশু মিজানুরের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।ঘটনার ৫ দিন পর নিহতের পিতা তালেব আলী মণ্ডল বাদী হয়ে আলম কাজী সহ অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নাম উল্লেখ করে।

কুমারখালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই মো. মাহাফুজর রহমান তদন্ত শেষে করে ২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারিতে জাফর ওরফে কালু নাম উল্লেখ করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।