সরকারের পদত্যাগের দাবিতে ঢাবিতে মশাল মিছিল

#
news image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘ডামি’ আখ্যা দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) মশাল মিছিল করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের উদ্যোগে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর-নীলক্ষেত-কাঁটাবন-শাহবাগ হয়ে রাজু ভাস্কর্যের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও গণতান্ত্রিক ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মিতু সরকার বলেন, ‘এমন নজিরবিহীন নির্বাচন বাংলাদেশ আগে কখনো দেখেনি। এই সরকার গত ১৫ বছর ধরে মানুষের ঘাড়ে চেপে বসেছে এবং আরও ৫ বছর থাকার পরিকল্পনা করেছে। এই সরকার ভুয়া নির্বাচন কমিশন তৈরি করে মানুষের ট্যাক্সের টাকায় সাধারণ মানুষকে একটি ডামি নির্বাচন দেখাতে বাধ্য করেছে। কিন্তু মানুষ এই নির্বাচনকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি গত ৭ জানুয়ারি কার্জন হলের ভোটকেন্দ্রে কীভাবে জালভোট মারা হয়েছে। কীভাবে এই সরকারের অনুগতরা সারাদেশে এককভাবে নির্বাচন করে ভোটের পার্সেন্টেজ বাড়াতে জাল ভোট দিয়েছে। এই সরকার নির্বাচনের আগের দিনগুলোতে পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনী দিয়ে আমাদের সভা সমাবেশ করতে বাধা দিয়েছে। তবে আমরা বলতে চাই, এই সরকারের পদত্যাগের আগ পর্যন্ত আমরা আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাব।’

নাগরিক ডেস্ক

১২ জানুয়ারি, ২০২৪,  11:42 PM

news image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘ডামি’ আখ্যা দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) মশাল মিছিল করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের উদ্যোগে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর-নীলক্ষেত-কাঁটাবন-শাহবাগ হয়ে রাজু ভাস্কর্যের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও গণতান্ত্রিক ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মিতু সরকার বলেন, ‘এমন নজিরবিহীন নির্বাচন বাংলাদেশ আগে কখনো দেখেনি। এই সরকার গত ১৫ বছর ধরে মানুষের ঘাড়ে চেপে বসেছে এবং আরও ৫ বছর থাকার পরিকল্পনা করেছে। এই সরকার ভুয়া নির্বাচন কমিশন তৈরি করে মানুষের ট্যাক্সের টাকায় সাধারণ মানুষকে একটি ডামি নির্বাচন দেখাতে বাধ্য করেছে। কিন্তু মানুষ এই নির্বাচনকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি গত ৭ জানুয়ারি কার্জন হলের ভোটকেন্দ্রে কীভাবে জালভোট মারা হয়েছে। কীভাবে এই সরকারের অনুগতরা সারাদেশে এককভাবে নির্বাচন করে ভোটের পার্সেন্টেজ বাড়াতে জাল ভোট দিয়েছে। এই সরকার নির্বাচনের আগের দিনগুলোতে পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনী দিয়ে আমাদের সভা সমাবেশ করতে বাধা দিয়েছে। তবে আমরা বলতে চাই, এই সরকারের পদত্যাগের আগ পর্যন্ত আমরা আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাব।’