শিরোনামঃ
নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপিত হবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার মত ক্ষমতা কারও নেই: সমাবেশে সভাপতি রাকিবুল শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী

ভোটারদের এসএমএস পাঠাতে পারবেন প্রার্থীরা

#
news image

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি মেনে ভোটারদের মোবাইলে এসএমএস পাঠাতে পারবেন প্রার্থীরা। দলীয় প্রতীক কিংবা দলের নামও ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি)।

আজ বৃহস্পতিবার বিটিআরসি’র উপপরিচালক মো. আসিফ ওয়াহিদের সই করা এক বিজ্ঞিপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞিপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী যে কোনো প্রার্থী নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে দল কিংবা ব্যক্তি ও প্রতীক উল্লেখ করে ভোট চাওয়ার জন্য এসএমএস পাঠাতে পারবেন। ওই প্রার্থী নির্বাচিত হলে তার এলাকায় জনগণের জন্য কী কী পদক্ষেপ নেবেন তাও উল্লেখ করে এসএমএস পাঠাতে পারবেন।

এদিকে, ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তারা। নির্বাচিত হলে উন্নয়নের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছেন। পাশাপাশি প্রার্থীরা এবার সক্রিয় ডিজিটাল মাধ্যমেও। ফেসবুকের পাশাপাশি তারা ভোটারদের মোবাইলে খুদেবার্তাও পাঠাতে চান।

মোবাইল অপারেটররা বলছে, সেবা নিতে প্রার্থীরা এরইমধ্যে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। সেবা দিতে প্রস্তুত তারাও।

এর আগে কোনো নির্বাচনে মোবাইলে প্রার্থীর হয়ে এসএমএস পাঠানোর বিষয়ে বিটিআরসির একটি নির্দেশনা ছিল। দলীয় প্রতীক কিংবা দলের নাম ব্যবহার করে গ্রাহককে কোনো এসএমএস পাঠাতে পারবে না মোবাইল অপারেটররা। সেই নির্দেশনা সংশোধন করে বিজ্ঞপ্তি দিলো বিটিআরসি।

তফসিল অনুযায়ী, ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রচারণা চালাতে পারবেন প্রার্থীরা। ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি। যাচাই-বাছাই ও আপিল নিষ্পত্তি শেষে ১৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানায়, ২৭টি রাজনৈতিক দলের মোট ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

২১ ডিসেম্বর, ২০২৩,  9:17 PM

news image

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি মেনে ভোটারদের মোবাইলে এসএমএস পাঠাতে পারবেন প্রার্থীরা। দলীয় প্রতীক কিংবা দলের নামও ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি)।

আজ বৃহস্পতিবার বিটিআরসি’র উপপরিচালক মো. আসিফ ওয়াহিদের সই করা এক বিজ্ঞিপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞিপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী যে কোনো প্রার্থী নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে দল কিংবা ব্যক্তি ও প্রতীক উল্লেখ করে ভোট চাওয়ার জন্য এসএমএস পাঠাতে পারবেন। ওই প্রার্থী নির্বাচিত হলে তার এলাকায় জনগণের জন্য কী কী পদক্ষেপ নেবেন তাও উল্লেখ করে এসএমএস পাঠাতে পারবেন।

এদিকে, ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তারা। নির্বাচিত হলে উন্নয়নের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছেন। পাশাপাশি প্রার্থীরা এবার সক্রিয় ডিজিটাল মাধ্যমেও। ফেসবুকের পাশাপাশি তারা ভোটারদের মোবাইলে খুদেবার্তাও পাঠাতে চান।

মোবাইল অপারেটররা বলছে, সেবা নিতে প্রার্থীরা এরইমধ্যে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। সেবা দিতে প্রস্তুত তারাও।

এর আগে কোনো নির্বাচনে মোবাইলে প্রার্থীর হয়ে এসএমএস পাঠানোর বিষয়ে বিটিআরসির একটি নির্দেশনা ছিল। দলীয় প্রতীক কিংবা দলের নাম ব্যবহার করে গ্রাহককে কোনো এসএমএস পাঠাতে পারবে না মোবাইল অপারেটররা। সেই নির্দেশনা সংশোধন করে বিজ্ঞপ্তি দিলো বিটিআরসি।

তফসিল অনুযায়ী, ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রচারণা চালাতে পারবেন প্রার্থীরা। ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি। যাচাই-বাছাই ও আপিল নিষ্পত্তি শেষে ১৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানায়, ২৭টি রাজনৈতিক দলের মোট ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন।