জি কে শামীমসহ ৮ জনের মামলার রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি ১৮ মে

নাগরিক প্রতিবেদক
৩০ এপ্রিল, ২০২৩, 8:46 PM

জি কে শামীমসহ ৮ জনের মামলার রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি ১৮ মে
মানিলন্ডারিং আইনের মামলায় যুবলীগের কথিত নেতা ও আলোচিত ঠিকাদার এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমসহ আটজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের জন্য আগামী ১৮ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত।
রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ দিন ধার্য করেন। এদিন জি কে শামীমের পক্ষে তার আইনজীবী যুক্তি উপস্থাপন করেন। তার পক্ষে এদিন যুক্তি উপস্থাপন শেষ না হওয়ায় আগামী ১৮ মে পরবর্তী দিন ধার্য করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম। ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর সাত সশস্ত্র দেহরক্ষীসহ জি কে শামীমকে তার কার্যালয় থেকে আটক করে র্যাব।
নিকেতন এ-ব্লকের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে তার অফিসে র্যাব দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। তার কার্যালয় থেকে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরের ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়। এরপর জি কে শামীমের বিরুদ্ধে র্যাব বাদী হয়ে তিনটি মামলা দায়ের করে।
মামলাগুলো হলো- অস্ত্র আইনে মামলা নম্বর ২৮(০৯)১৯, মানি লন্ডারিং মামলা নম্বর ২৯(৯)১৯ এবং মাদক মামলা নম্বর ৩০(৯)১৯। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট আদালতে জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন আদালত।
নাগরিক প্রতিবেদক
৩০ এপ্রিল, ২০২৩, 8:46 PM

মানিলন্ডারিং আইনের মামলায় যুবলীগের কথিত নেতা ও আলোচিত ঠিকাদার এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমসহ আটজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের জন্য আগামী ১৮ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত।
রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ দিন ধার্য করেন। এদিন জি কে শামীমের পক্ষে তার আইনজীবী যুক্তি উপস্থাপন করেন। তার পক্ষে এদিন যুক্তি উপস্থাপন শেষ না হওয়ায় আগামী ১৮ মে পরবর্তী দিন ধার্য করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম। ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর সাত সশস্ত্র দেহরক্ষীসহ জি কে শামীমকে তার কার্যালয় থেকে আটক করে র্যাব।
নিকেতন এ-ব্লকের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে তার অফিসে র্যাব দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। তার কার্যালয় থেকে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরের ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়। এরপর জি কে শামীমের বিরুদ্ধে র্যাব বাদী হয়ে তিনটি মামলা দায়ের করে।
মামলাগুলো হলো- অস্ত্র আইনে মামলা নম্বর ২৮(০৯)১৯, মানি লন্ডারিং মামলা নম্বর ২৯(৯)১৯ এবং মাদক মামলা নম্বর ৩০(৯)১৯। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট আদালতে জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন আদালত।