সংসদে প্রধানমন্ত্রী: চলতি বছরের শেষ নাগাদ পদ্মাসেতুর উদ্বোধন

#
news image

 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে।

আজ বুধবার জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন করা হয়।

সরকারি দলের সাংসদ শহীদুজ্জামান সরকারের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের সাহসী পদক্ষেপের অংশ হিসেবে সব বাধাবিপত্তি পেরিয়ে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য পদ্মা সেতু হতে যাচ্ছে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জিং প্রকল্পগুলোর একটি। পদ্মা সেতু প্রকল্পের উভয় প্রান্তে অ্যাপ্রোচ রোড ও সার্ভিস এরিয়ার কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। মূল সেতুর ভৌত অগ্রগতি ৯৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ৪১তম স্প্যান স্থাপনের মাধ্যমে পদ্মা সেতুর দুই পাড় সরাসরি যুক্ত হয়েছে। বর্তমানে সেতুটির কার্পেটিং, ভায়াডাক্টে কার্পেটিং, ওয়াটারপ্রুফ মেমব্রেন, মূল সেতু ও ভায়াডাক্টের মুভমেন্ট জয়েন্ট, ল্যাম্পপোস্ট, অ্যালুমিনিয়াম রেলিং, গ্যাসের পাইপলাইন, ৪০০ কেভিএ বিদ্যুৎ ও রেললাইন নির্মাণের কাজ চলমান। পদ্মা সেতুর শরীয়তপুরের জাজিরার নাওডোবা প্রান্ত থেকে জেলা শহর পর্যন্ত ২৭ কিলোমিটার সংযোগ সড়কের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। ২০২২ সালের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত রেললাইনের কাজ ২০২৩ সালে এবং ভাঙ্গা থেকে যশোরের সঙ্গে রেলওয়ে সংযোগ স্থাপনের কাজ ২০২৪ সালে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে দ্রুতগতিতে কাজ এগিয়ে চলছে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক:

০৬ এপ্রিল, ২০২২,  4:03 AM

news image
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । ছবি: সংগৃহীত

 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে।

আজ বুধবার জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন করা হয়।

সরকারি দলের সাংসদ শহীদুজ্জামান সরকারের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের সাহসী পদক্ষেপের অংশ হিসেবে সব বাধাবিপত্তি পেরিয়ে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য পদ্মা সেতু হতে যাচ্ছে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জিং প্রকল্পগুলোর একটি। পদ্মা সেতু প্রকল্পের উভয় প্রান্তে অ্যাপ্রোচ রোড ও সার্ভিস এরিয়ার কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। মূল সেতুর ভৌত অগ্রগতি ৯৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ৪১তম স্প্যান স্থাপনের মাধ্যমে পদ্মা সেতুর দুই পাড় সরাসরি যুক্ত হয়েছে। বর্তমানে সেতুটির কার্পেটিং, ভায়াডাক্টে কার্পেটিং, ওয়াটারপ্রুফ মেমব্রেন, মূল সেতু ও ভায়াডাক্টের মুভমেন্ট জয়েন্ট, ল্যাম্পপোস্ট, অ্যালুমিনিয়াম রেলিং, গ্যাসের পাইপলাইন, ৪০০ কেভিএ বিদ্যুৎ ও রেললাইন নির্মাণের কাজ চলমান। পদ্মা সেতুর শরীয়তপুরের জাজিরার নাওডোবা প্রান্ত থেকে জেলা শহর পর্যন্ত ২৭ কিলোমিটার সংযোগ সড়কের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। ২০২২ সালের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত রেললাইনের কাজ ২০২৩ সালে এবং ভাঙ্গা থেকে যশোরের সঙ্গে রেলওয়ে সংযোগ স্থাপনের কাজ ২০২৪ সালে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে দ্রুতগতিতে কাজ এগিয়ে চলছে।