পদ্মা সেতু হয়ে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য আরও বাড়বে: প্রণয় ভার্মা

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 7:11 PM

পদ্মা সেতু হয়ে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য আরও বাড়বে: প্রণয় ভার্মা
পদ্মা সেতুর সঙ্গে বেনাপোল স্থলবন্দর যুক্ত হওয়ায় ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্প্রসারণ আরও বাড়বে জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে পদ্মা সেতুর সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে সড়কটি প্রশস্ত হওয়া জরুরি।
বন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়নও ঘটাতে হবে। তবেই দুই দেশের ব্যবসায়ীসহ বন্দর ব্যবহারকারীরা সুফল পাবেন। বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে বেনাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন ভারতীয় হাইকমিশনার। পরে দুপুরে বন্দর অডিটোরিয়ামে প্রশাসন ও বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংগঠনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ভারতীয় হাইকমিশনার বেনাপোল স্থলবন্দরে পৌঁছালে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন ফুল দিয়ে তাদের শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় হাইকমিশনারের স্ত্রী শ্রীমতি মনু ভার্মা, উপণ্ডহাইকমিশনার ইন্দ্রজিৎ সাগর, বন্দরের জয়েন্ট সেক্রেটারি সরোয়ার হোসেন, বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক আবদুল জলিল, বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার শাফায়াত হোসেন, ডেপুটি কমিশনার তানভীর আহমেদ, বন্দরের ডেপুটি পরিচালক মনিরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নারায়ণ চন্দ্র পাল, বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামাল হোসেন ভুইয়া, ভারত-বাংলাদেশ চেম্বারের বন্দর সাব-কমিটির চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমানসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার বেনাপোল বন্দরের চলমান বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন করেন এবং বন্দর এলাকা ও বন্দরের কার্যক্রম ঘুরে দেখেন। এ সময় ভারতগামী ও ভারত থেকে আসা পাসপোর্টযাত্রীদের খোঁজখবরও নেন তিনি। পরে সাংবাদিকসহ অন্যরা পেট্রাপোল ইমিগ্রেশনে বিএসএফ এবং ইমিগ্রেশন পুলিশের যাত্রী হয়রানি, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে অভিযোগ করলে তিনি এসব সমস্যা দ্রুত সমাধানে আশ্বস্ত করেন।
নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 7:11 PM

পদ্মা সেতুর সঙ্গে বেনাপোল স্থলবন্দর যুক্ত হওয়ায় ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্প্রসারণ আরও বাড়বে জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে পদ্মা সেতুর সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে সড়কটি প্রশস্ত হওয়া জরুরি।
বন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়নও ঘটাতে হবে। তবেই দুই দেশের ব্যবসায়ীসহ বন্দর ব্যবহারকারীরা সুফল পাবেন। বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে বেনাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন ভারতীয় হাইকমিশনার। পরে দুপুরে বন্দর অডিটোরিয়ামে প্রশাসন ও বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংগঠনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ভারতীয় হাইকমিশনার বেনাপোল স্থলবন্দরে পৌঁছালে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন ফুল দিয়ে তাদের শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় হাইকমিশনারের স্ত্রী শ্রীমতি মনু ভার্মা, উপণ্ডহাইকমিশনার ইন্দ্রজিৎ সাগর, বন্দরের জয়েন্ট সেক্রেটারি সরোয়ার হোসেন, বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক আবদুল জলিল, বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার শাফায়াত হোসেন, ডেপুটি কমিশনার তানভীর আহমেদ, বন্দরের ডেপুটি পরিচালক মনিরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নারায়ণ চন্দ্র পাল, বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামাল হোসেন ভুইয়া, ভারত-বাংলাদেশ চেম্বারের বন্দর সাব-কমিটির চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমানসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার বেনাপোল বন্দরের চলমান বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন করেন এবং বন্দর এলাকা ও বন্দরের কার্যক্রম ঘুরে দেখেন। এ সময় ভারতগামী ও ভারত থেকে আসা পাসপোর্টযাত্রীদের খোঁজখবরও নেন তিনি। পরে সাংবাদিকসহ অন্যরা পেট্রাপোল ইমিগ্রেশনে বিএসএফ এবং ইমিগ্রেশন পুলিশের যাত্রী হয়রানি, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে অভিযোগ করলে তিনি এসব সমস্যা দ্রুত সমাধানে আশ্বস্ত করেন।