ইতালিতে ভয়াবহ ভূমিধসের পর জরুরি অবস্থা ঘোষণা

#
news image

ইতালির দক্ষিণাঞ্চলীয় ইসচিয়া দ্বীপে ভয়াবহ ভূমিধসের পর রোববার সেখানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। ভূমিধসে অন্তত সাতজন প্রাণ হারিয়েছে। নিখোঁজ হয়েছে বেশ কয়েকজন। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম ও জরুরি সেবা থেকে বলা হয়েছে, শনিবার সকালে ক্যাসামিসিসিওলা তার্ম শহরের ভেতরে দিয়ে কাদাপানি ও ধ্বংসাবশেষের ঢল নামে। স্রোতে বাড়িঘর এবং গাড়ি সমুদ্রে ভেসে গেছে। বেসামরিক সুরক্ষামন্ত্রী নেলো মুসুমেসি জানান, জরুরি অবস্থা ঘোষণার পর মন্ত্রীসভা বৈঠকে ২০ লাখ ডলার ত্রাণ তহবিলের প্রথম কিস্তির অনুমোদন দেয়া হয়।

এদিকে সংবাদ মাধ্যমে ভূমিধসে চার জনের প্রাণহানির কথা বলা হলেও স্থানীয় একজন কর্মকর্তা রোববার জানান, মৃতের সংখ্যা বেড়ে সাত হয়েছে। নিখোঁজদের সন্ধানে জোর উদ্ধার তৎপরতা চলছে। তবে বৃষ্টি ও ঝড়ো বাতাসের কারণে এ  তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে। এনএসএ বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ক্যাসামিসিসিওলা তার্মে অন্তত ৩০টি পরিবার আটকা পড়েছে। তারা পানি ও বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে। কাদা ও ধ্বংসাবশেষে রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। উল্লেখ্য, দ্বীপটিতে প্রায়ই ভূমিকম্প, ভূমিধসসহ নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা ঘটে। এখানে ২০১৭ সালে ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে শক্তিশালী ভূমিকম্পে দ্বীপটি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

২৮ নভেম্বর, ২০২২,  9:59 PM

news image

ইতালির দক্ষিণাঞ্চলীয় ইসচিয়া দ্বীপে ভয়াবহ ভূমিধসের পর রোববার সেখানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। ভূমিধসে অন্তত সাতজন প্রাণ হারিয়েছে। নিখোঁজ হয়েছে বেশ কয়েকজন। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম ও জরুরি সেবা থেকে বলা হয়েছে, শনিবার সকালে ক্যাসামিসিসিওলা তার্ম শহরের ভেতরে দিয়ে কাদাপানি ও ধ্বংসাবশেষের ঢল নামে। স্রোতে বাড়িঘর এবং গাড়ি সমুদ্রে ভেসে গেছে। বেসামরিক সুরক্ষামন্ত্রী নেলো মুসুমেসি জানান, জরুরি অবস্থা ঘোষণার পর মন্ত্রীসভা বৈঠকে ২০ লাখ ডলার ত্রাণ তহবিলের প্রথম কিস্তির অনুমোদন দেয়া হয়।

এদিকে সংবাদ মাধ্যমে ভূমিধসে চার জনের প্রাণহানির কথা বলা হলেও স্থানীয় একজন কর্মকর্তা রোববার জানান, মৃতের সংখ্যা বেড়ে সাত হয়েছে। নিখোঁজদের সন্ধানে জোর উদ্ধার তৎপরতা চলছে। তবে বৃষ্টি ও ঝড়ো বাতাসের কারণে এ  তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে। এনএসএ বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ক্যাসামিসিসিওলা তার্মে অন্তত ৩০টি পরিবার আটকা পড়েছে। তারা পানি ও বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে। কাদা ও ধ্বংসাবশেষে রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। উল্লেখ্য, দ্বীপটিতে প্রায়ই ভূমিকম্প, ভূমিধসসহ নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা ঘটে। এখানে ২০১৭ সালে ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে শক্তিশালী ভূমিকম্পে দ্বীপটি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।