শিরোনামঃ
শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: তারেক রহমান আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে : আইন উপদেষ্টা সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য মনোনীত হবেন পিআর পদ্ধতিতে

ঘূর্ণিঝড় আসতে পারে, নাম হবে সিত্রাং

#
news image

আন্দামান সাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপের সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘণীভূত হয়ে পর্যায়ক্রমে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। আর এটি আগামী মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) নাগাদ পৌঁছাতে পারে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূলের কাছাকাছি। ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হলে এটির নাম হবে সিত্রাং, নামটি থাইল্যান্ডের দেওয়া। ভারত ও বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস এমন তথ্য জানিয়েছে।

ভারতের আবহাওয়া বিজ্ঞানী আনন্দ কুমার দাস জানিয়েছেন, লঘুচাপটি আগামী শনিবার (২২ অক্টোবর) প্রথমে নিম্নচাপ, আরও ঘণীভূত হয়ে এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে রোববার (২৩ অক্টোবর)। এরপর এটি উত্তর দিকে এগিয়ে এবং আরও শক্তি সঞ্চয় করে সোমবার (২৪ অক্টোবর) পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগরের কাছাকাছি পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে এসে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। পরবর্তীতে এটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূলের কাছাকাছি পৌঁছাতে পারে।  

এদিকে বাংলাদেশ আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানিয়েছে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে পরবর্তী নির্দেশনা সাবধানতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরা ট্রলার ও নৌকাগুলোকে সাবধানে চলাচল করতে এবং গভীর সাগরে বিচরণ করতে মানা করা হয়েছে।  

লঘুচাপের কারণে দেশের আকাশ শুক্রবার (২১ অক্টোবর) আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ২০১৮ সালের পর অক্টোবরে বঙ্গোপসাগরে কোনো ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়নি।

অনলাইন ডেস্ক

২১ অক্টোবর, ২০২২,  1:07 AM

news image

আন্দামান সাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপের সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘণীভূত হয়ে পর্যায়ক্রমে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। আর এটি আগামী মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) নাগাদ পৌঁছাতে পারে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূলের কাছাকাছি। ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হলে এটির নাম হবে সিত্রাং, নামটি থাইল্যান্ডের দেওয়া। ভারত ও বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস এমন তথ্য জানিয়েছে।

ভারতের আবহাওয়া বিজ্ঞানী আনন্দ কুমার দাস জানিয়েছেন, লঘুচাপটি আগামী শনিবার (২২ অক্টোবর) প্রথমে নিম্নচাপ, আরও ঘণীভূত হয়ে এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে রোববার (২৩ অক্টোবর)। এরপর এটি উত্তর দিকে এগিয়ে এবং আরও শক্তি সঞ্চয় করে সোমবার (২৪ অক্টোবর) পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগরের কাছাকাছি পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে এসে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। পরবর্তীতে এটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূলের কাছাকাছি পৌঁছাতে পারে।  

এদিকে বাংলাদেশ আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানিয়েছে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে পরবর্তী নির্দেশনা সাবধানতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরা ট্রলার ও নৌকাগুলোকে সাবধানে চলাচল করতে এবং গভীর সাগরে বিচরণ করতে মানা করা হয়েছে।  

লঘুচাপের কারণে দেশের আকাশ শুক্রবার (২১ অক্টোবর) আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ২০১৮ সালের পর অক্টোবরে বঙ্গোপসাগরে কোনো ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়নি।