শিরোনামঃ
শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: তারেক রহমান আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে : আইন উপদেষ্টা সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য মনোনীত হবেন পিআর পদ্ধতিতে

খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি

#
news image

মিটফোর্ড এলাকায় ভাঙরি ব্যবসায়ী লালচাঁদ ওরফে সোহাগকে হত্যা নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। বাহিনীটির পক্ষ থেকে পরিষ্কার জানানো হয়েছে, খুনিরা যে দলেরই হোক না কেন, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। শনিবার (১২ জুলাই) রাতে এক বার্তায় এ কথা জানান, ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

বার্তায় আরও জানানো হয়, হত্যাকাণ্ডের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তাৎক্ষণিকভাবে মূল অভিযুক্ত মাহমুদুল হাসান মহিনকে হেফাজতে নেওয়া হয় এবং তার দেওয়া তথ্যে অপর অভিযুক্ত তারেক রহমান রবিনকেও গ্রেপ্তার করা হয়।  তালেবুর রহমান আরও জানান, ‘তদন্তে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিলেছে, যা অপরাপর জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেফতারে সহায়ক হচ্ছে।’

তবে ডিএমপি দুঃখ প্রকাশ করে জানায়, সামাজিক মাধ্যমে পুলিশের তৎপরতা নিয়ে কিছু বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, যা তদন্তকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। এটি মোটেই কাম্য নয়। ডিএমপি সবাইকে এ ধরনের অপপ্রচারে যুক্ত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, মামলার সুষ্ঠু তদন্তে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। খুনিরা যে দলেরই হোক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রত্যেক অপরাধীকেই আইনের আওতায় আনা হবে।

নাগরিক ডেক্স

১৩ জুলাই, ২০২৫,  9:53 AM

news image

মিটফোর্ড এলাকায় ভাঙরি ব্যবসায়ী লালচাঁদ ওরফে সোহাগকে হত্যা নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। বাহিনীটির পক্ষ থেকে পরিষ্কার জানানো হয়েছে, খুনিরা যে দলেরই হোক না কেন, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। শনিবার (১২ জুলাই) রাতে এক বার্তায় এ কথা জানান, ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

বার্তায় আরও জানানো হয়, হত্যাকাণ্ডের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তাৎক্ষণিকভাবে মূল অভিযুক্ত মাহমুদুল হাসান মহিনকে হেফাজতে নেওয়া হয় এবং তার দেওয়া তথ্যে অপর অভিযুক্ত তারেক রহমান রবিনকেও গ্রেপ্তার করা হয়।  তালেবুর রহমান আরও জানান, ‘তদন্তে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিলেছে, যা অপরাপর জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেফতারে সহায়ক হচ্ছে।’

তবে ডিএমপি দুঃখ প্রকাশ করে জানায়, সামাজিক মাধ্যমে পুলিশের তৎপরতা নিয়ে কিছু বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, যা তদন্তকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। এটি মোটেই কাম্য নয়। ডিএমপি সবাইকে এ ধরনের অপপ্রচারে যুক্ত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, মামলার সুষ্ঠু তদন্তে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। খুনিরা যে দলেরই হোক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রত্যেক অপরাধীকেই আইনের আওতায় আনা হবে।