শিরোনামঃ
শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: তারেক রহমান আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে : আইন উপদেষ্টা সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য মনোনীত হবেন পিআর পদ্ধতিতে

সারা দেশে হিট অ্যালার্ট জারি - প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধের নির্দেশ

#
news image

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আগামী ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিন ধরে এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে জানিয়ে হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদফতর। গতকাল শুক্রবার আবহাওয়া অধিদফতরের উপপরিচালকের পক্ষে আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অপরদিকে , প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, স্কুল শুরুর আগে অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে। কিন্তু ক্লাস চলমান থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে। এদিকে শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খোলার অনুরোধ জানিয়ে ছুটি আরো সাত দিন বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।

এই এলাট বা সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ অ গতকাল শুক্রবার থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। শুধু তাই নয়, তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে। পাশাপাশি জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে। এ ছাড়া আগামী তিন দিনের আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগসহ দিনাজপুর, চাঁদপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও পটুয়াখালীর ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে দেশ। বিশেষ করে দেশের কয়েকটি অঞ্চলে বিরাজ করছে তীব্র তাপমাত্রা। চলতি এ গরম মৌসুমে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ডটিও গতকালই ঘটে গেল। খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গায় গতকাল ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। উচ্চ তাপমাত্রার সাথে রয়েছে অস্বস্তিকর জলীয় বাষ্প। তীব্র তাপ প্রবাহের কারণে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের কিয়দংশে বাতাসে যেন আগুনের হলকা বয়ে যাচ্ছে। খোলা আকাশে হেঁটে গেলে যে বাতাস মুখে লাগে তাতে মনে হয় কেউ যেন আগুনের গোলা ঢেলে দিয়েছে। মুখমণ্ডল পুড়ে যাওয়ার অবস্থা হচ্ছে। খোলা আকাশে বেশিক্ষণ ঘোরাফেরা করলে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার অবস্থা হয় বলে ওই অঞ্চলের সংবাদদাতারা জানিয়েছেন।

তীব্র এই গরমে খেতের ফসল পুড়ে যাচ্ছে এমনকি অযত্নে-অবহেলায় বেড়ে ওঠা লতানো ঘাসগুলোও মরে যাচ্ছে। চলতি এই গরম আরো কয়েক দিন অব্যাহত থাকলেও ধানসহ বিভিন্ন ফসলের ফলন কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষক। আবহাওয়া অফিস অবশ্য জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিনের আগে তীব্র এই গরম অবস্থার পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। চুয়াডাঙ্গায় মাইকিং করে হিট ওয়েভ জারি চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, চুয়াডাঙ্গায় অব্যাহত রয়েছে তীব্র তাপদাহ। টানা চারদিন ধরে ৪০ ডিগ্রির উপরে তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। টানা তাপদাহে অতিষ্ঠ সীমান্তবর্তী জেলার মানুষ। অসহ্য গরমে ওষ্ঠাগত হয়ে উঠেছে প্রাণিকুল।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা জানান, চুয়াডাঙ্গাতে তাপমাত্রা বাড়ার কারণে আবহাওয়া অধিদফতর ও স্বাস্থ্য বিভাগের পরামর্শ ক্রমে চুয়াডাঙ্গাতে বৃহস্পতিবার ৭২ ঘণ্টার জন্য হিট এলার্ট জারি করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গার চারটি উপজেলায় তথ্য অফিসের মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে। পুড়ছে কৃষকের স্বপ্ন বেড়া (পাবনা) সংবাদদাতা জানান, দুঃসহ গরম, প্রচণ্ড তাপদাহে ক্ষেতে পুড়ছে কৃষকের স্বপ্ন, মানুষ ও পশু-পাখির প্রাণ ওষ্ঠাগত। জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। গেল তিন- চারদিনে অতিরিক্ত গরম ও তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।

আবহাওয়ায় বিরাজ করছে মরর রুক্ষতা। বইছে লু হাওয়া। প্রচণ্ড গরম ও তাপদাহে খেটে খাওয়া মানুষে দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। এদিকে ভুগর্ভস্থ পানির স্তর দ্রুত নিচে নেমে যাচ্ছে। ফলে পানির সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এ অঞ্চলের হস্তচালিত নলকূপে পানি উঠছে না। সুপেয় খাবার পানির তীব্র সঙ্কট দেখা দিয়েছে। বৈশাখে সূর্যের প্রখর তাপের কারণে মানুষের শরীর পুড়ে যাচ্ছে। বারবার পানি পান করলেও তৃষ্ণা মিটছে না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সূর্যের প্রখরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। হাটবাজার ও সড়কে মানুষের উপস্থিতি কম। প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না কেউ। বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফাতেমাতুয জান্নাত বলেন, এ গরমে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। গরমে ফাস্টফুড-জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রয়োজনে ঘন ঘন পানি পান করা এবং প্রয়োজন ছাড়া রোদে বের না হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

ধামরাইয়ে জনজীবন বিধ্বস্ত ধামরাই ঢাকা সংবাদদাতা জানান, ধামরাই উপজেলায় পাঁচদিন ধরে তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছে। খেটে খাওয়া মানুষ ও শ্রমজীবীরা চরম বিপাকে পড়েছে। মানুষ প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যাচ্ছে না। প্রচণ্ড গরমে ও তাপদাহ পরিত্রাণের জন্য মানুষ ছুটে যাচ্ছে গাছের ছায়ায়, নদীর ধারে কিংবা পুকুরের পাড়ে একটু প্রশান্তি লাভের জন্য। গরমের সাথে লু হাওয়া বইছে। এতে অসুস্থ হয়ে পড়ছে অনেকে।

নাগরিক প্রতিবেদন

২০ এপ্রিল, ২০২৪,  5:55 PM

news image

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আগামী ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিন ধরে এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে জানিয়ে হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদফতর। গতকাল শুক্রবার আবহাওয়া অধিদফতরের উপপরিচালকের পক্ষে আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অপরদিকে , প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, স্কুল শুরুর আগে অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে। কিন্তু ক্লাস চলমান থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে। এদিকে শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খোলার অনুরোধ জানিয়ে ছুটি আরো সাত দিন বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।

এই এলাট বা সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ অ গতকাল শুক্রবার থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। শুধু তাই নয়, তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে। পাশাপাশি জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে। এ ছাড়া আগামী তিন দিনের আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগসহ দিনাজপুর, চাঁদপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও পটুয়াখালীর ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে দেশ। বিশেষ করে দেশের কয়েকটি অঞ্চলে বিরাজ করছে তীব্র তাপমাত্রা। চলতি এ গরম মৌসুমে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ডটিও গতকালই ঘটে গেল। খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গায় গতকাল ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। উচ্চ তাপমাত্রার সাথে রয়েছে অস্বস্তিকর জলীয় বাষ্প। তীব্র তাপ প্রবাহের কারণে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের কিয়দংশে বাতাসে যেন আগুনের হলকা বয়ে যাচ্ছে। খোলা আকাশে হেঁটে গেলে যে বাতাস মুখে লাগে তাতে মনে হয় কেউ যেন আগুনের গোলা ঢেলে দিয়েছে। মুখমণ্ডল পুড়ে যাওয়ার অবস্থা হচ্ছে। খোলা আকাশে বেশিক্ষণ ঘোরাফেরা করলে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার অবস্থা হয় বলে ওই অঞ্চলের সংবাদদাতারা জানিয়েছেন।

তীব্র এই গরমে খেতের ফসল পুড়ে যাচ্ছে এমনকি অযত্নে-অবহেলায় বেড়ে ওঠা লতানো ঘাসগুলোও মরে যাচ্ছে। চলতি এই গরম আরো কয়েক দিন অব্যাহত থাকলেও ধানসহ বিভিন্ন ফসলের ফলন কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষক। আবহাওয়া অফিস অবশ্য জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিনের আগে তীব্র এই গরম অবস্থার পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। চুয়াডাঙ্গায় মাইকিং করে হিট ওয়েভ জারি চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, চুয়াডাঙ্গায় অব্যাহত রয়েছে তীব্র তাপদাহ। টানা চারদিন ধরে ৪০ ডিগ্রির উপরে তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। টানা তাপদাহে অতিষ্ঠ সীমান্তবর্তী জেলার মানুষ। অসহ্য গরমে ওষ্ঠাগত হয়ে উঠেছে প্রাণিকুল।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা জানান, চুয়াডাঙ্গাতে তাপমাত্রা বাড়ার কারণে আবহাওয়া অধিদফতর ও স্বাস্থ্য বিভাগের পরামর্শ ক্রমে চুয়াডাঙ্গাতে বৃহস্পতিবার ৭২ ঘণ্টার জন্য হিট এলার্ট জারি করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গার চারটি উপজেলায় তথ্য অফিসের মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে। পুড়ছে কৃষকের স্বপ্ন বেড়া (পাবনা) সংবাদদাতা জানান, দুঃসহ গরম, প্রচণ্ড তাপদাহে ক্ষেতে পুড়ছে কৃষকের স্বপ্ন, মানুষ ও পশু-পাখির প্রাণ ওষ্ঠাগত। জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। গেল তিন- চারদিনে অতিরিক্ত গরম ও তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।

আবহাওয়ায় বিরাজ করছে মরর রুক্ষতা। বইছে লু হাওয়া। প্রচণ্ড গরম ও তাপদাহে খেটে খাওয়া মানুষে দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। এদিকে ভুগর্ভস্থ পানির স্তর দ্রুত নিচে নেমে যাচ্ছে। ফলে পানির সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এ অঞ্চলের হস্তচালিত নলকূপে পানি উঠছে না। সুপেয় খাবার পানির তীব্র সঙ্কট দেখা দিয়েছে। বৈশাখে সূর্যের প্রখর তাপের কারণে মানুষের শরীর পুড়ে যাচ্ছে। বারবার পানি পান করলেও তৃষ্ণা মিটছে না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সূর্যের প্রখরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। হাটবাজার ও সড়কে মানুষের উপস্থিতি কম। প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না কেউ। বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফাতেমাতুয জান্নাত বলেন, এ গরমে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। গরমে ফাস্টফুড-জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রয়োজনে ঘন ঘন পানি পান করা এবং প্রয়োজন ছাড়া রোদে বের না হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

ধামরাইয়ে জনজীবন বিধ্বস্ত ধামরাই ঢাকা সংবাদদাতা জানান, ধামরাই উপজেলায় পাঁচদিন ধরে তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছে। খেটে খাওয়া মানুষ ও শ্রমজীবীরা চরম বিপাকে পড়েছে। মানুষ প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যাচ্ছে না। প্রচণ্ড গরমে ও তাপদাহ পরিত্রাণের জন্য মানুষ ছুটে যাচ্ছে গাছের ছায়ায়, নদীর ধারে কিংবা পুকুরের পাড়ে একটু প্রশান্তি লাভের জন্য। গরমের সাথে লু হাওয়া বইছে। এতে অসুস্থ হয়ে পড়ছে অনেকে।