শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত আগামীকাল

#
news image

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার দন্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো ও বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার আবেদনের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত জানার জন্য আগামীকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমপি।

আজ সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।

বেগম খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তি ও বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার জন্য পরিবারের আবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এবারের আবেদনেও তারা আগের মতোই স্থায়ী মুক্তি চেয়েছেন এবং বিদেশ যাওয়ার জন্য অনুমতি চেয়েছেন। 

তিনি বলেন, ফাইলটা আমার কাছে আজকেই হস্তান্তর করা হয়েছে। আমাকে এটি বিবেচনা করতে হবে, পড়তে হবে,  দেখতে হবে। তবে ফাইলটা অতিসত্বর নিষ্পত্তি করা হবে; আগামীকাল (মঙ্গলবার) নাগাদ হয়ে যাবে, ইনশাল্লাহ। 

আনিসুল হক বলেন, বহুবার আমি আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছি, ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারা অনুযায়ী যেই শর্তে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে এর বাইরে আইনিভাবে আমাদের আর কিছু করার নেই। তার পরেও আমি দেখছি প্রথম যে চিঠি লেখা হয়েছিল, সেই আকারে একইভাবে আবার আবেদন করা হয়েছে। 

আইনমন্ত্রী আরো বলেন, খালেদা জিয়া কিন্তু দুটি শর্তে (বিদেশে যেতে পারবে না ও ঢাকায় থেকে চিকিৎসা নিতে হবে) মুক্ত। চলাফেরায় তার কিন্তু কোন অনুমতি নিতে হয় না। তাঁর মুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর আইনি সুযোগ আছে। কিন্তু অন্য কিছু করার আইনি সুযোগ নেই।

নাগরিক ডেস্ক

১৮ মার্চ, ২০২৪,  7:59 PM

news image

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার দন্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো ও বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার আবেদনের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত জানার জন্য আগামীকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমপি।

আজ সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।

বেগম খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তি ও বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার জন্য পরিবারের আবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এবারের আবেদনেও তারা আগের মতোই স্থায়ী মুক্তি চেয়েছেন এবং বিদেশ যাওয়ার জন্য অনুমতি চেয়েছেন। 

তিনি বলেন, ফাইলটা আমার কাছে আজকেই হস্তান্তর করা হয়েছে। আমাকে এটি বিবেচনা করতে হবে, পড়তে হবে,  দেখতে হবে। তবে ফাইলটা অতিসত্বর নিষ্পত্তি করা হবে; আগামীকাল (মঙ্গলবার) নাগাদ হয়ে যাবে, ইনশাল্লাহ। 

আনিসুল হক বলেন, বহুবার আমি আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছি, ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারা অনুযায়ী যেই শর্তে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে এর বাইরে আইনিভাবে আমাদের আর কিছু করার নেই। তার পরেও আমি দেখছি প্রথম যে চিঠি লেখা হয়েছিল, সেই আকারে একইভাবে আবার আবেদন করা হয়েছে। 

আইনমন্ত্রী আরো বলেন, খালেদা জিয়া কিন্তু দুটি শর্তে (বিদেশে যেতে পারবে না ও ঢাকায় থেকে চিকিৎসা নিতে হবে) মুক্ত। চলাফেরায় তার কিন্তু কোন অনুমতি নিতে হয় না। তাঁর মুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর আইনি সুযোগ আছে। কিন্তু অন্য কিছু করার আইনি সুযোগ নেই।