আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সাবেক ছাত্র নেতাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজনীতিতে নতুন মাত্রা

মোকাররম হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর
২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 5:50 PM
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সাবেক ছাত্র নেতাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজনীতিতে নতুন মাত্রা
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ২৫ মে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে উপজেলার সর্বত্রই সরগরম হয়ে উঠেছে নির্বাচনী হাওয়া। উপজেলার পাড়া-মহল্লা, হাট-বাজারে রাত-দিন চলছে আলোচনা। নিজ নিজ প্রার্থীদের পক্ষে বিজয়ের জন্য চুল-চেরা বিশ্লেষণ করছেন ভোটাররা। এবার উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকায় নির্বাচনী আলোচনায় প্রাধান্য পাচ্ছে ব্যক্তিগত ইমেজ। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে উপজেলা নির্বাচনে ফুলবাড়ীর পরিবেশ একটু ব্যতিক্রম। এ নির্বাচনে সম্ভব্য চারজন চেয়ারম্যান প্রার্থীই সাবেক তুখোড় ছাত্র নেতা। ফলে সম্ভাব্য প্রার্থীদের স্কুল কলেজের সেই সময়ের সহপাঠিদের নিজ নিজ বন্ধুদের সমর্থনে সরগরম হয়ে উঠেছে ভোটের মাঠ।
এক সময়ের ডাকসাইটের সাবেক ছাত্র নেতারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে অংশ নেওয়ার মত প্রকাশ করায় উপজেলার রাজনীতিতে যোগ হয়েছে এক নতুন মাত্রা। আসন্ন উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে মাঠে নেমেছেন জেলার রাজনীতির সুতিকাগার বলে পরিচিত ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস ও বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিল্টন। একইসাথে নির্বাচনে অংশ নিতে মাঠে নেমেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মুশফিকুর রহমান বাবুল। অপরদিকে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি মোস্তাক আহম্মেদ চৌধুরী খোকন এবং উপজেলা ছাত্র মৈত্রীর সাবেক সভাপতি ও উপজেলা ওয়ার্কাস পার্টির সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিকদার।
বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিল্টন ২০১৯ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করলেও এবার তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানান। আতাউর রহমান মিন্টন বলেন, দলের সভানেত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে বর্ধিত সভায় উপজেলা নির্বাচনকে উন্মুক্ত ঘোষণা করেছেন। এ কারণে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ১৯৯২-৯৩ সালে ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের নির্বাচিত জিএস ছিলেন তিনি। উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি পদেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এদিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সমর্থন নিয়ে মাঠে নেমেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও এ আসনের টানা ৮ বারের নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এমপির ছোট ভাই মুশফিকুর রহমান বাবুল।
মুশফিকুর রহমান বাবুল বলেন, সরকারের উন্নয়নের কারণে আওয়ামী লীগের জনসমর্থন বেড়েছে। একই সাথে এ আসনের নেতা তার ভাই লাগাতার ৮ বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. মোস্তাফিজুর রহমানের প্রতি মানুষের সমর্থনও বেড়েছে। তাই তার নির্বাচনে জয়ী হওয়া সহজ হবে। উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক ভিপি মোস্তাক আহম্মেদ চৌধুরী খোকন বলছেন আওয়ামী লীগের অপসাশন ও অত্যাচারে মানুষ বিরক্ত হয়েছে। ২০১৯ সালের উপ জেলা নির্বাচনে বিএনপির কোন প্রার্থী নির্বাচন করেনি, ফলে আওয়ামী লীগ জয় পেয়েছিল। তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচন করলে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করার সুযোগ নাই। মানুষ আওয়ামী লীগের বিকল্প খুঁজছে। এই কারণে তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয় পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী।
এদিকে বড় দুই দলের বাহিরে প্রগতিশীল মানুষকে খুঁজে পেতে তার দিকে জনগণ এগিয়ে আসবেন বলে মনে করছেন ফুলবাড়ী রক্ষার আন্দোলনের নেতা ও সাবেক ছাত্র নেতা উপজেলা ওয়ার্কাস পাটির সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিকদার। তিনি বলেন, ছাত্র নেতা থেকে আজ পর্যন্ত তিনি খেটে খাওয়া গণমানুষের অধিকারের জন্য রাজপথে লড়াই সংগ্রাম করছেন। এছাড়া ফুলবাড়ী রক্ষার আন্দোলনে তিনি প্রথম সারির নেতা ছিলেন। এ জন্য জনগণ তার পাশেই থাকবে। অপরদিকে চেয়ারম্যান ছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান পদে মাঠে নেমেছেন বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান উপ জেলা আওয়ামী লী গের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জু রায় চৌধুরী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মকলেছার রহমান ও পৌর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সৈয়দ হাছান মেহেদি রুবেল। এছাড়াও উপজেলা ছাত্র দলের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মাহবুব আলম মিলন। সাবেক ছাত্র নেতা বর্তমান পৌর যুবদলের সদস্য সচিব মানিক মন্ডল।
উপজেলা নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা সকলে সাবেক ছাত্র নেতা হওয়ায় রাজনীতিতে নতুন সুচনা সৃষ্টি হতে যাচ্ছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে যে ভাবে সাবেক ছাত্র নেতারা মাঠে নেমেছে, একই ভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল ছাত্র নেতারা মাঠে নামলে রাজনীতির একটি পট পরিবর্তন সৃষ্টি হবে। বিশিষ্ট রানীতিবিদ তেলগ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা কমিটির ফুলবাড়ী শাখার আহবায়ক সৈয়দ সাইফুল ইসলাম জুয়েল বলেন, নির্বাচনে জয়-পরাজয় যাই হোক, উপজেলা নির্বাচনে মাঠে নেমেছে সকলেই সাবেক ছাত্র নেতা। তারা সকলেই ছাত্র-রাজনীতি থেকে উঠে এসেছে। এ রকম রাজনৈতিক নেতাদের হাতে স্থানীয় সরকারের নেতৃত্ব থাকলে জনগণ উপকৃত হবে ও আগামীতে জাতীয় নেতৃত্ব চলে আসবে প্রকৃত রাজনৈতিক নেতাদের হাতে। এভা বে রাজনীতিতে নতুন মাত্রার সৃষ্টি হবে বলে তিনি মনে করেন।
মোকাররম হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর
২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 5:50 PM
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ২৫ মে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে উপজেলার সর্বত্রই সরগরম হয়ে উঠেছে নির্বাচনী হাওয়া। উপজেলার পাড়া-মহল্লা, হাট-বাজারে রাত-দিন চলছে আলোচনা। নিজ নিজ প্রার্থীদের পক্ষে বিজয়ের জন্য চুল-চেরা বিশ্লেষণ করছেন ভোটাররা। এবার উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকায় নির্বাচনী আলোচনায় প্রাধান্য পাচ্ছে ব্যক্তিগত ইমেজ। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে উপজেলা নির্বাচনে ফুলবাড়ীর পরিবেশ একটু ব্যতিক্রম। এ নির্বাচনে সম্ভব্য চারজন চেয়ারম্যান প্রার্থীই সাবেক তুখোড় ছাত্র নেতা। ফলে সম্ভাব্য প্রার্থীদের স্কুল কলেজের সেই সময়ের সহপাঠিদের নিজ নিজ বন্ধুদের সমর্থনে সরগরম হয়ে উঠেছে ভোটের মাঠ।
এক সময়ের ডাকসাইটের সাবেক ছাত্র নেতারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে অংশ নেওয়ার মত প্রকাশ করায় উপজেলার রাজনীতিতে যোগ হয়েছে এক নতুন মাত্রা। আসন্ন উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে মাঠে নেমেছেন জেলার রাজনীতির সুতিকাগার বলে পরিচিত ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস ও বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিল্টন। একইসাথে নির্বাচনে অংশ নিতে মাঠে নেমেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মুশফিকুর রহমান বাবুল। অপরদিকে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি মোস্তাক আহম্মেদ চৌধুরী খোকন এবং উপজেলা ছাত্র মৈত্রীর সাবেক সভাপতি ও উপজেলা ওয়ার্কাস পার্টির সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিকদার।
বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিল্টন ২০১৯ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করলেও এবার তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানান। আতাউর রহমান মিন্টন বলেন, দলের সভানেত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে বর্ধিত সভায় উপজেলা নির্বাচনকে উন্মুক্ত ঘোষণা করেছেন। এ কারণে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ১৯৯২-৯৩ সালে ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের ছাত্র সংসদের নির্বাচিত জিএস ছিলেন তিনি। উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি পদেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এদিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সমর্থন নিয়ে মাঠে নেমেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও এ আসনের টানা ৮ বারের নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এমপির ছোট ভাই মুশফিকুর রহমান বাবুল।
মুশফিকুর রহমান বাবুল বলেন, সরকারের উন্নয়নের কারণে আওয়ামী লীগের জনসমর্থন বেড়েছে। একই সাথে এ আসনের নেতা তার ভাই লাগাতার ৮ বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. মোস্তাফিজুর রহমানের প্রতি মানুষের সমর্থনও বেড়েছে। তাই তার নির্বাচনে জয়ী হওয়া সহজ হবে। উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক ভিপি মোস্তাক আহম্মেদ চৌধুরী খোকন বলছেন আওয়ামী লীগের অপসাশন ও অত্যাচারে মানুষ বিরক্ত হয়েছে। ২০১৯ সালের উপ জেলা নির্বাচনে বিএনপির কোন প্রার্থী নির্বাচন করেনি, ফলে আওয়ামী লীগ জয় পেয়েছিল। তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচন করলে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করার সুযোগ নাই। মানুষ আওয়ামী লীগের বিকল্প খুঁজছে। এই কারণে তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয় পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী।
এদিকে বড় দুই দলের বাহিরে প্রগতিশীল মানুষকে খুঁজে পেতে তার দিকে জনগণ এগিয়ে আসবেন বলে মনে করছেন ফুলবাড়ী রক্ষার আন্দোলনের নেতা ও সাবেক ছাত্র নেতা উপজেলা ওয়ার্কাস পাটির সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিকদার। তিনি বলেন, ছাত্র নেতা থেকে আজ পর্যন্ত তিনি খেটে খাওয়া গণমানুষের অধিকারের জন্য রাজপথে লড়াই সংগ্রাম করছেন। এছাড়া ফুলবাড়ী রক্ষার আন্দোলনে তিনি প্রথম সারির নেতা ছিলেন। এ জন্য জনগণ তার পাশেই থাকবে। অপরদিকে চেয়ারম্যান ছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান পদে মাঠে নেমেছেন বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান উপ জেলা আওয়ামী লী গের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জু রায় চৌধুরী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মকলেছার রহমান ও পৌর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সৈয়দ হাছান মেহেদি রুবেল। এছাড়াও উপজেলা ছাত্র দলের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মাহবুব আলম মিলন। সাবেক ছাত্র নেতা বর্তমান পৌর যুবদলের সদস্য সচিব মানিক মন্ডল।
উপজেলা নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা সকলে সাবেক ছাত্র নেতা হওয়ায় রাজনীতিতে নতুন সুচনা সৃষ্টি হতে যাচ্ছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে যে ভাবে সাবেক ছাত্র নেতারা মাঠে নেমেছে, একই ভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল ছাত্র নেতারা মাঠে নামলে রাজনীতির একটি পট পরিবর্তন সৃষ্টি হবে। বিশিষ্ট রানীতিবিদ তেলগ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা কমিটির ফুলবাড়ী শাখার আহবায়ক সৈয়দ সাইফুল ইসলাম জুয়েল বলেন, নির্বাচনে জয়-পরাজয় যাই হোক, উপজেলা নির্বাচনে মাঠে নেমেছে সকলেই সাবেক ছাত্র নেতা। তারা সকলেই ছাত্র-রাজনীতি থেকে উঠে এসেছে। এ রকম রাজনৈতিক নেতাদের হাতে স্থানীয় সরকারের নেতৃত্ব থাকলে জনগণ উপকৃত হবে ও আগামীতে জাতীয় নেতৃত্ব চলে আসবে প্রকৃত রাজনৈতিক নেতাদের হাতে। এভা বে রাজনীতিতে নতুন মাত্রার সৃষ্টি হবে বলে তিনি মনে করেন।