শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

সম্ভাব্য গম উৎপাদনের তথ্য জরুরি ভিত্তিতে চাইল সরকার

#
news image

অভ্যন্তরীণ গম সংগ্রহ অভিযান আগামী এপ্রিল থেকে শুরু হবে। উপজেলাওয়ারি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করার লক্ষ্যে সম্ভাব্য গম উৎপাদনের তথ্য জরুরি ভিত্তিতে চেয়েছে সরকার। খাদ্য অধিদপ্তর থেকে সম্প্রতি দেশের সব আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রককে এ-সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়, অভ্যন্তরীণ গম সংগ্রহ অভিযান ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হবে। আসন্ন গম সংগ্রহ অভিযান, ২০২৪-এ উপজেলাওয়ারি লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করার লক্ষ্যে জেলার উপজেলাওয়ারি সম্ভাব্য গম উৎপাদনের তথ্য প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে  উপজেলাওয়ারি গম উৎপাদনের তথ্য আগামী ১৪ মার্চের মধ্যে ই-মেইলসহ হার্ডকপি জরুরি ভিত্তিতে এ বিভাগে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। একই সঙ্গে চিঠিতে প্রতিটি বিভাগের জেলাগুলোর প্রতি টন গম উৎপাদনের প্রকৃত ব্যয় (খাতওয়ারি) এবং কেজিপ্রতি সম্ভাব্য সংগ্রহ মূল্য পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। সম্ভাব্য গম উৎপাদনের তথ্য রাউন্ড ফিগারে (দশমিক ব্যতিত) পাঠাতে হবে। গম উৎপাদনের তথ্য পাঠানোর পর আর কোনো সংশোধনী গ্রহণ করা হবে না বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

নাগরিক প্রতিবেদন

২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  4:11 PM

news image

অভ্যন্তরীণ গম সংগ্রহ অভিযান আগামী এপ্রিল থেকে শুরু হবে। উপজেলাওয়ারি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করার লক্ষ্যে সম্ভাব্য গম উৎপাদনের তথ্য জরুরি ভিত্তিতে চেয়েছে সরকার। খাদ্য অধিদপ্তর থেকে সম্প্রতি দেশের সব আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রককে এ-সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়, অভ্যন্তরীণ গম সংগ্রহ অভিযান ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হবে। আসন্ন গম সংগ্রহ অভিযান, ২০২৪-এ উপজেলাওয়ারি লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করার লক্ষ্যে জেলার উপজেলাওয়ারি সম্ভাব্য গম উৎপাদনের তথ্য প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে  উপজেলাওয়ারি গম উৎপাদনের তথ্য আগামী ১৪ মার্চের মধ্যে ই-মেইলসহ হার্ডকপি জরুরি ভিত্তিতে এ বিভাগে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। একই সঙ্গে চিঠিতে প্রতিটি বিভাগের জেলাগুলোর প্রতি টন গম উৎপাদনের প্রকৃত ব্যয় (খাতওয়ারি) এবং কেজিপ্রতি সম্ভাব্য সংগ্রহ মূল্য পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। সম্ভাব্য গম উৎপাদনের তথ্য রাউন্ড ফিগারে (দশমিক ব্যতিত) পাঠাতে হবে। গম উৎপাদনের তথ্য পাঠানোর পর আর কোনো সংশোধনী গ্রহণ করা হবে না বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।