শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

নিহত বিজিবি সদস্যের মরদেহ হস্তান্তর করলো বিএসএফ

#
news image

ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সিপাহী মোহাম্মদ রইশুদ্দীনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। বিজিবি-বিএসএফ এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। মোহাম্মদ রইশুদ্দীনের লাশ ২৫০ শয্যার হাসপাতালের মর্গে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ যশোরের ৪৯তম ব্যাটালিয়ন ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হবে। দাফন শেষে রইশুদ্দীনের মরদেহ চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে। বিজিবির পক্ষে মরদেহ গ্রহণ করেছেন বিজিবির যশোর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জামিল। তিনি জানান, সোমবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে যশোর ব্যাটালিয়নের ধান্যখোলা বিওপি’র জেলেপাড়া পোস্ট সংলগ্ন এলাকায় ভারত থেকে একদল গরু ব্যবসায়ী বাংলাদেশ সীমান্তের দিকে আসছিল। তারা সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করলে বিজিবি টহল দল তাদের চ্যালেঞ্জ করে। এ সময় চোরাকারবারীরা ভারতের দিকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। বিজিবি টহল দলের সদস্য সিপাহী মোহাম্মদ রইশুদ্দীন চোরাকারবারীদের পিছু ধাওয়া করে। ঘন কুয়াশায় তিনি দলবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। প্রাথমিকভাবে তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যায়, তিনি বিএসএফের গুলিতে আহত হয়ে ভারতে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি আরও জানান, পরে এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করা হয়। জানা যায়, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই সৈনিক মারা গেছেন। এ বিষয়ে বিএসএফের কাছে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে। পাশাপাশি কূটনৈতিকভাবে তীব্র প্রতিবাদ লিপি পাঠানো হয়।

অনলাইন ডেক্স

২৫ জানুয়ারি, ২০২৪,  9:27 AM

news image

ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সিপাহী মোহাম্মদ রইশুদ্দীনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। বিজিবি-বিএসএফ এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। মোহাম্মদ রইশুদ্দীনের লাশ ২৫০ শয্যার হাসপাতালের মর্গে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ যশোরের ৪৯তম ব্যাটালিয়ন ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হবে। দাফন শেষে রইশুদ্দীনের মরদেহ চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে। বিজিবির পক্ষে মরদেহ গ্রহণ করেছেন বিজিবির যশোর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জামিল। তিনি জানান, সোমবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে যশোর ব্যাটালিয়নের ধান্যখোলা বিওপি’র জেলেপাড়া পোস্ট সংলগ্ন এলাকায় ভারত থেকে একদল গরু ব্যবসায়ী বাংলাদেশ সীমান্তের দিকে আসছিল। তারা সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করলে বিজিবি টহল দল তাদের চ্যালেঞ্জ করে। এ সময় চোরাকারবারীরা ভারতের দিকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। বিজিবি টহল দলের সদস্য সিপাহী মোহাম্মদ রইশুদ্দীন চোরাকারবারীদের পিছু ধাওয়া করে। ঘন কুয়াশায় তিনি দলবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। প্রাথমিকভাবে তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যায়, তিনি বিএসএফের গুলিতে আহত হয়ে ভারতে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি আরও জানান, পরে এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করা হয়। জানা যায়, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই সৈনিক মারা গেছেন। এ বিষয়ে বিএসএফের কাছে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে। পাশাপাশি কূটনৈতিকভাবে তীব্র প্রতিবাদ লিপি পাঠানো হয়।