একসাথে ৩ পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন শৈলকুপায় গৃহবধূ, লালন-পালনে শংকায় মা ফাহিমা

দেলোয়ার কবীর, ঝিনাইদহ
১৯ জানুয়ারি, ২০২৪, 6:15 PM

একসাথে ৩ পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন শৈলকুপায় গৃহবধূ, লালন-পালনে শংকায় মা ফাহিমা
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা মির্জাপুর ইউনিয়নের চরগোলকনগর গ্রামে সোহেল রানা ও ফাহিমা খাতুনের সাংসারিক জীবন শুরু হয় ৬ বছওে জন্ম নেয়া প্রথম কন্যা সন্তানের বয়স ৫ বছর। তিনি আবারও গর্ভবতী হলে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে ডাক্তার জানান এবার তার জমজ সন্তান হবে। তবে শেষপর্যন্ত ফাহিমা জন্ম দিলেন একসাথে তিন পুত্রসন্তান। নবাগত তিন পুত্রসন্তান ও তাদের মা এখন ভালো আছেন। সবগুলো সন্তান নিয়ে খুশি ওই দম্পতি। বুধবার (১৭ জানুয়ারী) দুপুরে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে সিজার ও নর্মাল ডেলিভারির মাধ্যমে জন্ম হয় ওই তিন শিশুর।
ফাহিমার বোন শামীমা খাতুন জানান, ফাহিমার স্বামী দরিদ্র কৃষক। তিনটি শিশুসন্তান সুস্থ থাকার পাশাপাশি তাদের মা-ও সুস্থ আছেন। তবে বাচ্চার ওজন কম থাকায় শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। নবজাতকের মা ফাহিমা খাতুন বলেন, তিনি ও তার তিন পুত্রসন্তান সুস্থ আছেন। তিনি জানান, “একসাথে তিনটি সন্তানকে পেয়ে অনেক খুশী হলেও শঙ্কায় আছি কিভাবে বাচ্চাগুলো মানুষ করবো। আমার স্বামী একজন গরীব কৃষক। আমার সন্তান পেটে আসা থেকে শুরু করে আমার পিছনে চিকিৎসা বাবদ অনেক টাকা খরচ করেছে। সুতরাং অর্থনৈতিক সমস্যায় আমরা ভুগছি”। চারটি সন্তানকে সঠিকভাবে লালন পালন করতে সমাজের বিত্তবানদের কাছে সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের শিশুৃরোগ বিষয়ক সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ আনোয়ারুল ইসলাম জানান, তিন নবজাতক বুধবার দুপুরে স্বাভাবিক ও সিজারিয়ান আপারেশনের মাধ্যমে ভুমিষ্ঠ হয়েছে। মা সুস্থ থাকলেও নির্দিষ্ট সময়ের আগে বাচ্চাগুলো জন্মগ্রহণ করায় তাদের ওজন অনেক কম ও শ্বাসকষ্ট রয়েছে। এসব বাচ্চা কিছুটা ঝুকিপূর্ণ হলেও চিকিৎসকরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছি বাচ্চাগুলোকে সুস্থ করার জন্য। ঝিনাইদহ সদর হাসাপাতালের শিশু ওয়ার্ডে নবজাত তিন ছেলেশিশু।
দেলোয়ার কবীর, ঝিনাইদহ
১৯ জানুয়ারি, ২০২৪, 6:15 PM

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা মির্জাপুর ইউনিয়নের চরগোলকনগর গ্রামে সোহেল রানা ও ফাহিমা খাতুনের সাংসারিক জীবন শুরু হয় ৬ বছওে জন্ম নেয়া প্রথম কন্যা সন্তানের বয়স ৫ বছর। তিনি আবারও গর্ভবতী হলে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে ডাক্তার জানান এবার তার জমজ সন্তান হবে। তবে শেষপর্যন্ত ফাহিমা জন্ম দিলেন একসাথে তিন পুত্রসন্তান। নবাগত তিন পুত্রসন্তান ও তাদের মা এখন ভালো আছেন। সবগুলো সন্তান নিয়ে খুশি ওই দম্পতি। বুধবার (১৭ জানুয়ারী) দুপুরে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে সিজার ও নর্মাল ডেলিভারির মাধ্যমে জন্ম হয় ওই তিন শিশুর।
ফাহিমার বোন শামীমা খাতুন জানান, ফাহিমার স্বামী দরিদ্র কৃষক। তিনটি শিশুসন্তান সুস্থ থাকার পাশাপাশি তাদের মা-ও সুস্থ আছেন। তবে বাচ্চার ওজন কম থাকায় শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। নবজাতকের মা ফাহিমা খাতুন বলেন, তিনি ও তার তিন পুত্রসন্তান সুস্থ আছেন। তিনি জানান, “একসাথে তিনটি সন্তানকে পেয়ে অনেক খুশী হলেও শঙ্কায় আছি কিভাবে বাচ্চাগুলো মানুষ করবো। আমার স্বামী একজন গরীব কৃষক। আমার সন্তান পেটে আসা থেকে শুরু করে আমার পিছনে চিকিৎসা বাবদ অনেক টাকা খরচ করেছে। সুতরাং অর্থনৈতিক সমস্যায় আমরা ভুগছি”। চারটি সন্তানকে সঠিকভাবে লালন পালন করতে সমাজের বিত্তবানদের কাছে সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের শিশুৃরোগ বিষয়ক সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ আনোয়ারুল ইসলাম জানান, তিন নবজাতক বুধবার দুপুরে স্বাভাবিক ও সিজারিয়ান আপারেশনের মাধ্যমে ভুমিষ্ঠ হয়েছে। মা সুস্থ থাকলেও নির্দিষ্ট সময়ের আগে বাচ্চাগুলো জন্মগ্রহণ করায় তাদের ওজন অনেক কম ও শ্বাসকষ্ট রয়েছে। এসব বাচ্চা কিছুটা ঝুকিপূর্ণ হলেও চিকিৎসকরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছি বাচ্চাগুলোকে সুস্থ করার জন্য। ঝিনাইদহ সদর হাসাপাতালের শিশু ওয়ার্ডে নবজাত তিন ছেলেশিশু।