বঙ্গবন্ধু সেতু আরিচা স্থায়ীবাধে যমুনার পার হবে কর্মসংস্থান অর্থনৈতিক অঞ্চল

মাহমুদুল হাসান, চৌহালী (সিরাজগঞ্জ)
০৭ জুলাই, ২০২৩, 7:56 PM

বঙ্গবন্ধু সেতু আরিচা স্থায়ীবাধে যমুনার পার হবে কর্মসংস্থান অর্থনৈতিক অঞ্চল
বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত প্রায় ৬০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যমুনা নদীর ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাঁধ,বেরীবাঁধ ও টেকসই দৃষ্টিনন্ধন সড়ক পথ নির্মাণ করা হলে কর্মসংস্থান, যোগাযোগ, পর্যটনশিল্প, যমুনা সৈকত ও বিনোদন কেন্দ্র ও অর্থনৈতিক অঞ্চল সৃষ্টি হবে।
রাজধানীর অদুরে যমুনা নদীর কোল ঘেষে আঞ্চলিক এলাকায় বেরীবাধ এবং দৃষ্টি নন্দন সড়কপথ স্থাপনে সিরাজগঞ্জ, টাংগাইল ও মানিকগঞ্জ হতে পারে অপরূপ প্রকৃতিক সৌন্দর্যের বিনোদন কেন্দ্র যমুনা সৈকত অর্থনৈতিক অঞ্চল ও কর্মসংস্থান এলাকা। চৌহালী উপজেলার আজিমউদ্দিন মোর, সদর নৌঘাট, মিটুয়ানি ও ভুতের মোর এলাকায় ঈদকে ঘিরে নদীর তীরে এখন জনতার প্রাণচঅঞ্চল। আবহমান বাংলার যুগে যমুনার মহামারিতে ধংসস্তপের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলা, টাঙ্গাইল, ভুয়াপুর, কালিহাতি, নাগরপুর, মানিকগঞ্জের, দৌলতপুর, শিবালা ও আরিচা উপজেলার জনগন। নদীর পার দিয়ে একটি স্থায়ীবাধ ও সড়ক পথই বদলে দিবে স্মার্ট বাংলাদেশ।
যমুনা পারের মানুষ বাঁচতে চায়, পড়তে চায়, নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাধ, সড়কপথ উদ্বোধন দেখতে চান। এ অঞ্চলের মানুষকে সব সময় নদীর ভাঙ্গনে অভিশাপ্ত ও অনিশ্চয়তার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয় দিনের পর দিন আতংকে আর অজানায়। নতুন কোনো প্রলয় যখন ভাঙ্গন কবলতি মানুষরে অস্তিত্বকেই প্রশ্নের মুখে ফেলে তখন প্রত্যাশিত ভাবেই সব সাজানো সৌধকে অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়। আসলে প্রকৃতির সবাই ভালো না থাকালে একা কেউ ভাল থাকতে পারেনা। সবাইকে নিয়েই তো জীবন সুন্দর। সৈকতের বালুতে প্রাণ ফিরে পায় লতারা, মানুষ মানুষের সেবায় অর্থনৈতিক চাঙ্গায় নিজের মতো সাজানো দরকার যমুনা নদীর তীর। তাই বিঙান ও প্রযুক্তি ডিজিটাল উদ্বাবনী ভিশন বাস্তবায়ন এবং ২০৪১ উন্নত স্মাট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে যমুনা সেতু আরিচা স্থায়ীবাধ ও টেকসই উন্নয়ন ধারার সড়কপথে বেকারত্ব ঘোচাবে, হবে অর্থনৈতিক সম্ভাবনাময় যমুনা সৈকত এবং বিনোদন কেন্দ্র। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১'শ সড়কপথ,উড়ালসেতু, মেট্রোরেল উদ্বোধন করেন, তারই আলোকে যমুনায় সেতু আরিচা পর্যন্ত বেরীবাধ ও সড়ক পথ স্থাপনে বাংলাদেশে আরেকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল সৃষ্টি হবে এমনটাই মন্তব্য নিয়ে অনুসন্ধানী এ প্রতিবেদন।
ঘোরজান ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ রমজান আলী বলেন, নদীর তীর রক্ষা বাঁধ ও রাস্তা নির্মাণে উত্তরবঙ্গ রাজধানী ঢাকার সাথে যোগাযোগ সহজ ও ঝানঝট মুক্ত সড়কপথের লক্ষে এগিয়ে আসার আহবান দেশ বিদেশের সকল সেবাদান প্রতিষ্ঠানকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ গ্রাম হবে শহর, তারই ধারাবাহিকতায় চৌহালী উপজেলা হবে ডিজিটাল, যমুনা সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত স্থায়ীবাধ ও চায়না পথেই নতুন মাত্রায় আনতে পারে নয়নাভিরাম র্পযটন কেন্দ্র। আজিমউদ্দিন মোর ও চৌহালী নৌ-ঘাঁটির চিত্র।
খাষপুখুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, গণমানুষের প্রত্যাশা বাস্তবায়ন করা হলে যেমন র্কমসংস্থান হবে, তেমনি সরকারের উন্নয়ন ও রাজস্ব আদায়ের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণে আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে দেশ, গড়ে উঠবে স্মার্ট বাংলাদেশ। ২জুন নদীর তীর রক্ষা বাধ নির্মান কাজ উদ্বোধন করা হয়। ৬জুন তীর সংরক্ষণ(ইমার্জেন্সি) জিও ব্যাগ ডাম্পিং কাজ শুরু করেন ঠিকাদার। ঈদ ও মাজ পথে কাজ বন্ধ থাকায় শিক্ষা অঙ্গন, বসতবাড়ি আবাদি জমি ও প্রকৃতিক জীবকুল হারিয়ে গেছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ হজরত আলী মাষ্টার বলেন, মুক্তিযোদ্ধা, ভাষা সৈনিক, হিজবুল কোরআন, উড়ালসেতু, মেট্রোরেল, ওভারব্রিজ ও পদ্মা সেতু ইতিমধ্যেই সারাবিশ্বে ইতিহাস সৃস্টি করায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়ন হচ্ছে। যমুনা সেতু থেকে আরিচা আঞ্চলিক টেকসই চায়না বাঁধ ও সড়কপথ নির্মাণে হাজার হাজার পরিবারের বেকারত্ব দুরহবে, সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান,যোগাযোগ, পর্যটনশিল্প, যমুনা সৈকত, বিনোদন কেন্দ্র ও অর্থনৈতিক অঞ্চল।
উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি তাজউদ্দীন বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাই পারে বাংলার উন্নয়ন,তারই অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত নদীর তীরে ৬০ কিলোমিটার বাধ ও সড়কপথ নির্মানে যমুনার পার ও চরাঅঞ্চলে ছড়িয়ে পড়বে উন্নয়নের আলো। বাস্তবায়ন হোক যমুনা সৈকত ও পর্যটকদের পর্যটন কেন্দ্র। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় সৃষ্টি হোক আরেকটি কর্মসংস্থান, মানুষ মানুষের সেবায় এগিয়ে আসুন তাহলেই এদেশ শেখর থেকে শিখরে উন্নয়ন পৌঁছাবে ইনশাআল্লাহ।
চৌহালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক সরকার এ প্রতিবেদক বলেন, নদীর পারে দাড়ালে সূর্য স্তরের প্রকৃতিক সৌন্দর্যকে হাতছানি দিবে আর যমুনা নদীর ভাঙ্গন কবলতি এলাকার মানুষ ডিজিটাল যুগে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাবে। অবাস্তব স্বপ্নকে বাস্তবে রুপদিতে পারে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা। ২০৪১ স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে আবার নৌকায় ভোট দিয়ে অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার সুযোগ করে দিন। বর্তমান সরকার উন্নয়ন, শিক্ষা, কৃষি ও বিনোদন বান্দব সরকার। পরে থাকা ইতিহাস, নদীর পুর্ব পারে স্থায়ী বাধ, সড়কপথ কাশবন বালু, গরুর গাড়ি আর পাল তৌলা নৌকার দৃশ্য মানুষকে মনোমুগ্ধকরে তুলবে ইনশাআল্লাহ।
মাহমুদুল হাসান, চৌহালী (সিরাজগঞ্জ)
০৭ জুলাই, ২০২৩, 7:56 PM

বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত প্রায় ৬০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যমুনা নদীর ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাঁধ,বেরীবাঁধ ও টেকসই দৃষ্টিনন্ধন সড়ক পথ নির্মাণ করা হলে কর্মসংস্থান, যোগাযোগ, পর্যটনশিল্প, যমুনা সৈকত ও বিনোদন কেন্দ্র ও অর্থনৈতিক অঞ্চল সৃষ্টি হবে।
রাজধানীর অদুরে যমুনা নদীর কোল ঘেষে আঞ্চলিক এলাকায় বেরীবাধ এবং দৃষ্টি নন্দন সড়কপথ স্থাপনে সিরাজগঞ্জ, টাংগাইল ও মানিকগঞ্জ হতে পারে অপরূপ প্রকৃতিক সৌন্দর্যের বিনোদন কেন্দ্র যমুনা সৈকত অর্থনৈতিক অঞ্চল ও কর্মসংস্থান এলাকা। চৌহালী উপজেলার আজিমউদ্দিন মোর, সদর নৌঘাট, মিটুয়ানি ও ভুতের মোর এলাকায় ঈদকে ঘিরে নদীর তীরে এখন জনতার প্রাণচঅঞ্চল। আবহমান বাংলার যুগে যমুনার মহামারিতে ধংসস্তপের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলা, টাঙ্গাইল, ভুয়াপুর, কালিহাতি, নাগরপুর, মানিকগঞ্জের, দৌলতপুর, শিবালা ও আরিচা উপজেলার জনগন। নদীর পার দিয়ে একটি স্থায়ীবাধ ও সড়ক পথই বদলে দিবে স্মার্ট বাংলাদেশ।
যমুনা পারের মানুষ বাঁচতে চায়, পড়তে চায়, নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাধ, সড়কপথ উদ্বোধন দেখতে চান। এ অঞ্চলের মানুষকে সব সময় নদীর ভাঙ্গনে অভিশাপ্ত ও অনিশ্চয়তার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয় দিনের পর দিন আতংকে আর অজানায়। নতুন কোনো প্রলয় যখন ভাঙ্গন কবলতি মানুষরে অস্তিত্বকেই প্রশ্নের মুখে ফেলে তখন প্রত্যাশিত ভাবেই সব সাজানো সৌধকে অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়। আসলে প্রকৃতির সবাই ভালো না থাকালে একা কেউ ভাল থাকতে পারেনা। সবাইকে নিয়েই তো জীবন সুন্দর। সৈকতের বালুতে প্রাণ ফিরে পায় লতারা, মানুষ মানুষের সেবায় অর্থনৈতিক চাঙ্গায় নিজের মতো সাজানো দরকার যমুনা নদীর তীর। তাই বিঙান ও প্রযুক্তি ডিজিটাল উদ্বাবনী ভিশন বাস্তবায়ন এবং ২০৪১ উন্নত স্মাট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে যমুনা সেতু আরিচা স্থায়ীবাধ ও টেকসই উন্নয়ন ধারার সড়কপথে বেকারত্ব ঘোচাবে, হবে অর্থনৈতিক সম্ভাবনাময় যমুনা সৈকত এবং বিনোদন কেন্দ্র। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১'শ সড়কপথ,উড়ালসেতু, মেট্রোরেল উদ্বোধন করেন, তারই আলোকে যমুনায় সেতু আরিচা পর্যন্ত বেরীবাধ ও সড়ক পথ স্থাপনে বাংলাদেশে আরেকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল সৃষ্টি হবে এমনটাই মন্তব্য নিয়ে অনুসন্ধানী এ প্রতিবেদন।
ঘোরজান ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ রমজান আলী বলেন, নদীর তীর রক্ষা বাঁধ ও রাস্তা নির্মাণে উত্তরবঙ্গ রাজধানী ঢাকার সাথে যোগাযোগ সহজ ও ঝানঝট মুক্ত সড়কপথের লক্ষে এগিয়ে আসার আহবান দেশ বিদেশের সকল সেবাদান প্রতিষ্ঠানকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ গ্রাম হবে শহর, তারই ধারাবাহিকতায় চৌহালী উপজেলা হবে ডিজিটাল, যমুনা সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত স্থায়ীবাধ ও চায়না পথেই নতুন মাত্রায় আনতে পারে নয়নাভিরাম র্পযটন কেন্দ্র। আজিমউদ্দিন মোর ও চৌহালী নৌ-ঘাঁটির চিত্র।
খাষপুখুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, গণমানুষের প্রত্যাশা বাস্তবায়ন করা হলে যেমন র্কমসংস্থান হবে, তেমনি সরকারের উন্নয়ন ও রাজস্ব আদায়ের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণে আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে দেশ, গড়ে উঠবে স্মার্ট বাংলাদেশ। ২জুন নদীর তীর রক্ষা বাধ নির্মান কাজ উদ্বোধন করা হয়। ৬জুন তীর সংরক্ষণ(ইমার্জেন্সি) জিও ব্যাগ ডাম্পিং কাজ শুরু করেন ঠিকাদার। ঈদ ও মাজ পথে কাজ বন্ধ থাকায় শিক্ষা অঙ্গন, বসতবাড়ি আবাদি জমি ও প্রকৃতিক জীবকুল হারিয়ে গেছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ হজরত আলী মাষ্টার বলেন, মুক্তিযোদ্ধা, ভাষা সৈনিক, হিজবুল কোরআন, উড়ালসেতু, মেট্রোরেল, ওভারব্রিজ ও পদ্মা সেতু ইতিমধ্যেই সারাবিশ্বে ইতিহাস সৃস্টি করায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়ন হচ্ছে। যমুনা সেতু থেকে আরিচা আঞ্চলিক টেকসই চায়না বাঁধ ও সড়কপথ নির্মাণে হাজার হাজার পরিবারের বেকারত্ব দুরহবে, সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান,যোগাযোগ, পর্যটনশিল্প, যমুনা সৈকত, বিনোদন কেন্দ্র ও অর্থনৈতিক অঞ্চল।
উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি তাজউদ্দীন বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাই পারে বাংলার উন্নয়ন,তারই অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত নদীর তীরে ৬০ কিলোমিটার বাধ ও সড়কপথ নির্মানে যমুনার পার ও চরাঅঞ্চলে ছড়িয়ে পড়বে উন্নয়নের আলো। বাস্তবায়ন হোক যমুনা সৈকত ও পর্যটকদের পর্যটন কেন্দ্র। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় সৃষ্টি হোক আরেকটি কর্মসংস্থান, মানুষ মানুষের সেবায় এগিয়ে আসুন তাহলেই এদেশ শেখর থেকে শিখরে উন্নয়ন পৌঁছাবে ইনশাআল্লাহ।
চৌহালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক সরকার এ প্রতিবেদক বলেন, নদীর পারে দাড়ালে সূর্য স্তরের প্রকৃতিক সৌন্দর্যকে হাতছানি দিবে আর যমুনা নদীর ভাঙ্গন কবলতি এলাকার মানুষ ডিজিটাল যুগে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাবে। অবাস্তব স্বপ্নকে বাস্তবে রুপদিতে পারে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা। ২০৪১ স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে আবার নৌকায় ভোট দিয়ে অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার সুযোগ করে দিন। বর্তমান সরকার উন্নয়ন, শিক্ষা, কৃষি ও বিনোদন বান্দব সরকার। পরে থাকা ইতিহাস, নদীর পুর্ব পারে স্থায়ী বাধ, সড়কপথ কাশবন বালু, গরুর গাড়ি আর পাল তৌলা নৌকার দৃশ্য মানুষকে মনোমুগ্ধকরে তুলবে ইনশাআল্লাহ।