কক্সবাজার উপকূলে ১০, চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত

নাগরিক প্রতিবেদক
১৩ মে, ২০২৩, 3:23 PM

কক্সবাজার উপকূলে ১০, চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত
দেশের উপকূলের দিকে ১৫০ থেকে ১৭৫ কি.মি. বেগে ধেয়ে আসছে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোকা। এরই মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরসমূহকে ১০ নম্বর এবং চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি করা হয়েছে। এছাড়া মোংলা সমুদ্রবন্দরে ৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত জারি করা হয়েছে। শনিবার (১৩ মে) দুপুরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জানান।
জানা যায, উপকূলীয় জেলা ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ আট নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।
এরই মধ্যে ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে সমুদ্র। গভীর সাগর থেকে উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব দৃশ্যমান হয়েছে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলাতে।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় মোকা থেকে রক্ষা পেতে শনিবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ৫৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩২ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহীন ইমরান।
অপরদিকে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোকা উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড় মোকার গতিবেগ আরো বাড়তে শুরু করেছে। এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৮১৫ কি.মি. দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কি.মি. দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৮৫ কি.মি. দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কি.মি দক্ষিণে অবস্থান করছে।
অবস্থা বিবেচনায় জেলা পর্যায়ে কন্ট্রোলরুম স্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি সব সরকারি-বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলার সর্বস্তরের জনপ্রতিনিধিদের নিজ নিজ এলাকায় থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মস্থলে থাকতে বলা হয়েছে।
নাগরিক প্রতিবেদক
১৩ মে, ২০২৩, 3:23 PM

দেশের উপকূলের দিকে ১৫০ থেকে ১৭৫ কি.মি. বেগে ধেয়ে আসছে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোকা। এরই মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরসমূহকে ১০ নম্বর এবং চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি করা হয়েছে। এছাড়া মোংলা সমুদ্রবন্দরে ৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত জারি করা হয়েছে। শনিবার (১৩ মে) দুপুরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জানান।
জানা যায, উপকূলীয় জেলা ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ আট নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।
এরই মধ্যে ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে সমুদ্র। গভীর সাগর থেকে উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব দৃশ্যমান হয়েছে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলাতে।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় মোকা থেকে রক্ষা পেতে শনিবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ৫৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩২ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহীন ইমরান।
অপরদিকে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোকা উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড় মোকার গতিবেগ আরো বাড়তে শুরু করেছে। এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৮১৫ কি.মি. দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কি.মি. দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৮৫ কি.মি. দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কি.মি দক্ষিণে অবস্থান করছে।
অবস্থা বিবেচনায় জেলা পর্যায়ে কন্ট্রোলরুম স্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি সব সরকারি-বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলার সর্বস্তরের জনপ্রতিনিধিদের নিজ নিজ এলাকায় থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মস্থলে থাকতে বলা হয়েছে।