বঙ্গবন্ধু সেতু আরিচা সড়কপথ স্থাপনে স্মার্ট বাংলাদেশে হবে যমুনা সৈকত

মাহমুদুল হাসান, চৌহালী (সিরাজগঞ্জ)
০৮ মে, ২০২৩, 2:44 PM

বঙ্গবন্ধু সেতু আরিচা সড়কপথ স্থাপনে স্মার্ট বাংলাদেশে হবে যমুনা সৈকত
যমুনা সেতু আরিচা স্থায়ীবাধ ও টেকসই সড়কপথ স্থাপনে আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে। এমন মন্তব্য করেন ভুয়াপুর, কালিহাতী, টাংগাইল, নাগরপুর, চৌহালী, দৌলতপুর ও আরিচা উপজেলার অবহেলিত জনগোষ্ঠী। তারা ত্রাণ ও সাহায্য চায় না, যুব সমাজ ও বৃদ্ধাদের কর্মসংস্থানের জন্য নদীর তীর শাসন ও টেকসই চায়না বাধ চায়।
আরিচা থেকে বঙ্গবন্ধ সেতু পর্যন্ত যমুনা নদীর পুর্বপারে স্থায়ীবাধ ও টেকসই চায়না বাধ স্থাপনে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠবে এ অঞ্চল। নদীর তীর হয়ে উঠবে কর্মসংস্থান,দুর হবে বেকারত্ব ও নদী ভাঙ্গন রোধ। পর্যটক ও পর্যটনদের পথচারনায় মুখরিত হয়ে উঠবে বিনোদন কেন্দ্র এবং গড়ে উঠবে যমুনা সৈকত।
টেকসই চায়না বাধ ও স্থায়ীবাধ নির্মান বাস্তবায়ন বঙ্গবন্ধুর কন্যাই পারে। এমন দাবি সিরাজগঞ্জ, টাংগাইল ও মানিকগঞ্জ বাসির। এমন বাধের আওতায় চৌহালী ৭ কিলোমিটার। সরকারের উন্নয়ন ধারার আলোকে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের বাস্তবচিত্র চৌহালী উপজেলা নৌ ঘাটের বিনোদনের চিত্র ও জনতার ঢল সরেজমিন।
বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে পদ্মা সেতু ইতিমধ্যেই সারাবিশ্বে ইতিহাস সৃস্টি করেছে। স্মার্ট বাংলাদেশ, ২০৪১ উন্নত বাংলা গড়তে ১'শ সড়কপথ উদ্বোধন, উড়ালসেতু, মেট্রোরেল স্থাপন সহ বিভিন্ন উন্নয়নে ২০৪১ উন্নত ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে বিশেষ উদ্যোগের অংশ হোক বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা ফেরীঘাট পর্যন্ত টেকসই চায়না বাঁধ,স্থায়ীবাধ ও বেরীবাধ।
এ সড়কপথ নির্মাণে হাজার হাজার পরিবারের বেকারত্ব দুরহবে, সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক অঞ্চল, সরকারের রাজস্ব আদায়ের নগরি স্থাপন হোক গণমানুষের কথা এবং প্রত্যাশা। এ সড়কপথ স্থাপনে যমুনা নদীর ভাঙ্গন কবলতি এলাকার মানুষ ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যুগে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাবে স্বাধীন বাংলার মানুষ। তেমনি নদীর পার দিয়ে যমুনাসেতু আরিচা চায়নাবাধ স্থাপনে গড়ে উঠবে সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক অঞ্চল ও যমুনা সৈকত।
মাহমুদুল হাসান, চৌহালী (সিরাজগঞ্জ)
০৮ মে, ২০২৩, 2:44 PM

যমুনা সেতু আরিচা স্থায়ীবাধ ও টেকসই সড়কপথ স্থাপনে আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে। এমন মন্তব্য করেন ভুয়াপুর, কালিহাতী, টাংগাইল, নাগরপুর, চৌহালী, দৌলতপুর ও আরিচা উপজেলার অবহেলিত জনগোষ্ঠী। তারা ত্রাণ ও সাহায্য চায় না, যুব সমাজ ও বৃদ্ধাদের কর্মসংস্থানের জন্য নদীর তীর শাসন ও টেকসই চায়না বাধ চায়।
আরিচা থেকে বঙ্গবন্ধ সেতু পর্যন্ত যমুনা নদীর পুর্বপারে স্থায়ীবাধ ও টেকসই চায়না বাধ স্থাপনে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠবে এ অঞ্চল। নদীর তীর হয়ে উঠবে কর্মসংস্থান,দুর হবে বেকারত্ব ও নদী ভাঙ্গন রোধ। পর্যটক ও পর্যটনদের পথচারনায় মুখরিত হয়ে উঠবে বিনোদন কেন্দ্র এবং গড়ে উঠবে যমুনা সৈকত।
টেকসই চায়না বাধ ও স্থায়ীবাধ নির্মান বাস্তবায়ন বঙ্গবন্ধুর কন্যাই পারে। এমন দাবি সিরাজগঞ্জ, টাংগাইল ও মানিকগঞ্জ বাসির। এমন বাধের আওতায় চৌহালী ৭ কিলোমিটার। সরকারের উন্নয়ন ধারার আলোকে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের বাস্তবচিত্র চৌহালী উপজেলা নৌ ঘাটের বিনোদনের চিত্র ও জনতার ঢল সরেজমিন।
বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে পদ্মা সেতু ইতিমধ্যেই সারাবিশ্বে ইতিহাস সৃস্টি করেছে। স্মার্ট বাংলাদেশ, ২০৪১ উন্নত বাংলা গড়তে ১'শ সড়কপথ উদ্বোধন, উড়ালসেতু, মেট্রোরেল স্থাপন সহ বিভিন্ন উন্নয়নে ২০৪১ উন্নত ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে বিশেষ উদ্যোগের অংশ হোক বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা ফেরীঘাট পর্যন্ত টেকসই চায়না বাঁধ,স্থায়ীবাধ ও বেরীবাধ।
এ সড়কপথ নির্মাণে হাজার হাজার পরিবারের বেকারত্ব দুরহবে, সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক অঞ্চল, সরকারের রাজস্ব আদায়ের নগরি স্থাপন হোক গণমানুষের কথা এবং প্রত্যাশা। এ সড়কপথ স্থাপনে যমুনা নদীর ভাঙ্গন কবলতি এলাকার মানুষ ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যুগে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাবে স্বাধীন বাংলার মানুষ। তেমনি নদীর পার দিয়ে যমুনাসেতু আরিচা চায়নাবাধ স্থাপনে গড়ে উঠবে সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক অঞ্চল ও যমুনা সৈকত।