পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ভবন মিউজিয়াম অফ দ্য ফিউচার

#
news image

মিউজিয়াম অফ দ্য ফিউচার সালেহ্ বিপ্লব: দুবাইর বুকে এই স্থাপত্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের আরেকটি ল্যান্ডমার্ক, যেটি তৈরিতে সময় লেগেছে ৯ বছর। এই আন্তর্জাতিক মানের প্রদর্শনী কেন্দ্রটি সাত তলা বিশিষ্ট বৃত্তাকার ভবন, উচ্চতায় ৭৭ মিটার আর আয়তন ৩০ হাজার বর্গ মিটার। মিউজিয়াম অব ফিউচারের অবস্থান বিশে^র দীর্ঘতম ভবন বুর্জ আল খলিফার ঠিক পাশেই। স্টার্ট আপ পাকিস্তান

মিউজিয়াম অফ দ্য ফিউচার চালু হয়েছে ২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি। এ পর্যন্ত এখানে পা রেখেছেন ১৬৩টি দেশের দশ লাখ মানুষ। 

এটি নির্মাণে ডিজাইনার, শিল্পী এবং চলচ্চিত্র নির্মাতাদের পরামর্শ একটি ধারাবাহিকতার মধ্যদিয়ে কাজে লাগানো হয়েছে।  এই মিউজিয়াম নির্মাণের কৌশল এমন, এটি প্রথাগত প্রদর্শনী এবং মনকাড়া থিয়েটারের উপাদান সমন্বয় করে বর্তমান দর্শকদের সামনে একটি ভবিষ্যতের আভাস তুলে ধরে। যেখানে দর্শক ভবিষ্যতের অন্বেষণ করতে পারবে। 

আরব আমীরাতের ইতিহাসে নিঃসন্দেহে মাইলস্টোন হয়ে থাকবে মিউজিয়াম অব ফিউচার। বয়স এক বছর পার না হতেই এই স্থাপনা জিতে নিয়েছে ১০টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর ১৪টি মিউজিয়ামের একটি হিসাবে এটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফির তালিকাভুক্ত হয়েছিলো, তাও চালু হওয়ার আগেই। এ পর্যন্ত এই মিউজিয়ামে ১৮০টি বিশ^মানের ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

আমীরাতের মন্ত্রী আল গেরগাভি বলেন, ফিউচার মিউজিয়াম ভবিষ্যতের একটি বৈশ্বিক প্রতীক হয়ে উঠেছে। জ্ঞানবিজ্ঞান বিনিময়ের জন্য একটি প্রধান আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।
কিলা ডিজাইনে এই মিউজিয়াম নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে ১ হাজার ২৪টি স্টেইনলেস স্টিল প্লেট। রোবটের মাধ্যমে প্লেটগুলো বানানো হয়েছে। ভবনের বাইরের দিক আমীররাতের শিল্পী মাতার বিন লাহেইজের নকশা করা আরবি ক্যালিগ্রাফি দিয়ে সাজানো। 

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

০৩ এপ্রিল, ২০২৩,  3:40 PM

news image

মিউজিয়াম অফ দ্য ফিউচার সালেহ্ বিপ্লব: দুবাইর বুকে এই স্থাপত্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের আরেকটি ল্যান্ডমার্ক, যেটি তৈরিতে সময় লেগেছে ৯ বছর। এই আন্তর্জাতিক মানের প্রদর্শনী কেন্দ্রটি সাত তলা বিশিষ্ট বৃত্তাকার ভবন, উচ্চতায় ৭৭ মিটার আর আয়তন ৩০ হাজার বর্গ মিটার। মিউজিয়াম অব ফিউচারের অবস্থান বিশে^র দীর্ঘতম ভবন বুর্জ আল খলিফার ঠিক পাশেই। স্টার্ট আপ পাকিস্তান

মিউজিয়াম অফ দ্য ফিউচার চালু হয়েছে ২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি। এ পর্যন্ত এখানে পা রেখেছেন ১৬৩টি দেশের দশ লাখ মানুষ। 

এটি নির্মাণে ডিজাইনার, শিল্পী এবং চলচ্চিত্র নির্মাতাদের পরামর্শ একটি ধারাবাহিকতার মধ্যদিয়ে কাজে লাগানো হয়েছে।  এই মিউজিয়াম নির্মাণের কৌশল এমন, এটি প্রথাগত প্রদর্শনী এবং মনকাড়া থিয়েটারের উপাদান সমন্বয় করে বর্তমান দর্শকদের সামনে একটি ভবিষ্যতের আভাস তুলে ধরে। যেখানে দর্শক ভবিষ্যতের অন্বেষণ করতে পারবে। 

আরব আমীরাতের ইতিহাসে নিঃসন্দেহে মাইলস্টোন হয়ে থাকবে মিউজিয়াম অব ফিউচার। বয়স এক বছর পার না হতেই এই স্থাপনা জিতে নিয়েছে ১০টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর ১৪টি মিউজিয়ামের একটি হিসাবে এটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফির তালিকাভুক্ত হয়েছিলো, তাও চালু হওয়ার আগেই। এ পর্যন্ত এই মিউজিয়ামে ১৮০টি বিশ^মানের ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

আমীরাতের মন্ত্রী আল গেরগাভি বলেন, ফিউচার মিউজিয়াম ভবিষ্যতের একটি বৈশ্বিক প্রতীক হয়ে উঠেছে। জ্ঞানবিজ্ঞান বিনিময়ের জন্য একটি প্রধান আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।
কিলা ডিজাইনে এই মিউজিয়াম নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে ১ হাজার ২৪টি স্টেইনলেস স্টিল প্লেট। রোবটের মাধ্যমে প্লেটগুলো বানানো হয়েছে। ভবনের বাইরের দিক আমীররাতের শিল্পী মাতার বিন লাহেইজের নকশা করা আরবি ক্যালিগ্রাফি দিয়ে সাজানো।