লুহানস্কের শেষ শহরটিও রাশিয়ার দখলে

#
news image

ইউক্রেনের লুহানস্ক অঞ্চলের শেষ বড় ঘাঁটি লিসিচানস্ক শহর থেকে পিছু হটেছে ইউক্রেনের সেনারা। এটিকে রাশিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ জয় হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা।

ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী নিশ্চিত করেছে যে লিসিচানস্ক শহর থেকে ইউক্রেনীয় সেনারা সরে এসেছে এবং শহরটি এখন পুরোপুরি রাশিয়ার সেনাদের দখলে।

এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের আর্মি জেনারেল স্টাফ বলেছেন, লিসিচানস্কে তীব্র লড়াইয়ের পর ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা বাহিনী সেখান থেকে সরে এসেছে। ইউক্রেন রক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখা সেনাদের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করা হয়েছে বিবৃতিটিতে।

এর আগে রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু দাবি করেছিলেন, রুশ সেনারা লিসিচানস্ক নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে এবং এখন লুহানস্ক অঞ্চল পুরোটাই রাশিয়ার দখলে।

দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক নিয়ে গঠিত দনবাস অঞ্চল। দুটির যেকোনো একটির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণকে জনগণের সামনে সত্যিকারের অর্জন হিসেবে তুলে ধরার সুযোগ পাবেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। লিসিচানস্ক দখলের মাধ্যমে রুশ বাহিনী এখন দোনেৎস্কের ক্রামতোর্স্ক এবং স্লোভিয়ানস্কের দিকে অগ্রসর হতে পারবে। 

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। যুদ্ধের শুরুর দিকে ইউক্রেনের রাজধানী দখলে নিতে চাইলেও তাতে ব্যর্থ হয় রুশ বাহিনী। এরপরই ইউক্রেনের পূর্ব দিকে হামলায় জোর দেয় রাশিয়া। 

প্রভাতী খবর ডেস্ক

০৪ জুলাই, ২০২২,  11:25 PM

news image

ইউক্রেনের লুহানস্ক অঞ্চলের শেষ বড় ঘাঁটি লিসিচানস্ক শহর থেকে পিছু হটেছে ইউক্রেনের সেনারা। এটিকে রাশিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ জয় হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা।

ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী নিশ্চিত করেছে যে লিসিচানস্ক শহর থেকে ইউক্রেনীয় সেনারা সরে এসেছে এবং শহরটি এখন পুরোপুরি রাশিয়ার সেনাদের দখলে।

এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের আর্মি জেনারেল স্টাফ বলেছেন, লিসিচানস্কে তীব্র লড়াইয়ের পর ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা বাহিনী সেখান থেকে সরে এসেছে। ইউক্রেন রক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখা সেনাদের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করা হয়েছে বিবৃতিটিতে।

এর আগে রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু দাবি করেছিলেন, রুশ সেনারা লিসিচানস্ক নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে এবং এখন লুহানস্ক অঞ্চল পুরোটাই রাশিয়ার দখলে।

দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক নিয়ে গঠিত দনবাস অঞ্চল। দুটির যেকোনো একটির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণকে জনগণের সামনে সত্যিকারের অর্জন হিসেবে তুলে ধরার সুযোগ পাবেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। লিসিচানস্ক দখলের মাধ্যমে রুশ বাহিনী এখন দোনেৎস্কের ক্রামতোর্স্ক এবং স্লোভিয়ানস্কের দিকে অগ্রসর হতে পারবে। 

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। যুদ্ধের শুরুর দিকে ইউক্রেনের রাজধানী দখলে নিতে চাইলেও তাতে ব্যর্থ হয় রুশ বাহিনী। এরপরই ইউক্রেনের পূর্ব দিকে হামলায় জোর দেয় রাশিয়া।