শিরোনামঃ
শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: তারেক রহমান আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে : আইন উপদেষ্টা সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য মনোনীত হবেন পিআর পদ্ধতিতে

মুশফিককে স্পর্শ করে ‘দেশসেরা’ উইকেটরক্ষকের দৌড়ে লিটন 

#
news image

ক্যারিয়ারের শুরুতে খানিক নড়বড়ে অবস্থানে থাকলেও ধীরে ধীরে নিজেকে দারুণভাবেই মেলে ধরেছেন লিটন কুমার দাস। জাতীয় দলে এই মুহূর্তে টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক। টেস্টের মিডল অর্ডারে নিজেকে করেছেন ভরসার কেন্দ্র। উইকেটের পেছনেও তার ক্ষিপ্রতা মুগ্ধ করার মতোই। সবশেষ গলে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টে দ্বিতীয় ইনিংসে লাহিরু উদারাকে স্ট্যাম্পিং করে দেশের সেরা উইকেটেররক্ষক হিসেবে নিজের নামটাকে সবার ওপরে নিয়ে এসেছেন লিটন। টেস্টে এই মুহূর্তে লিটনের মোট ডিসমিসাল সংখ্যা ১১৩টি।

বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ডিসমিসালের তালিকায় লিটনের পাশেই আছে মুশফিকুর রহিমের নাম। অভিজ্ঞ এই উইকেটকিপার ব্যাটারও করেছেন ১১৩ ডিসমিসাল। তবে মুশফিক যেটা অর্জনে সময় নিয়েছেন ৯৯ ইনিংস। লিটন কুমার দাস সেটা করেছেন মাত্র ৬৪ ইনিংসেই।  মুশফিকের ইনিংসপ্রতি ডিসমিসাল ১.১৪১। বিপরীতে লিটন দাসের ডিসমিসাল ইনিংসপ্রতি ১.৭৬৫। বাংলাদেশের হয়ে কমপক্ষে ৫০ ডিসমিসাল আছে আর কেবল খালেদ মাসুদ পাইলট। সাবেক অধিনায়ক পাইলটের টেস্ট ডিসমিসাল ৮৭ টি। ইনিংসপ্রতি ডিসমিসালের হিসেবে সংখ্যাটা ১.৪২। এই পরিসংখ্যানে অবশ্য বাকিদের চেয়ে এগিয়ে থাকবেন নুরুল হাসান সোহান। কমপক্ষে দশ ডিসমিসাল আছে এমন উইকেটরক্ষকের হিসেবে তার ইনিংসপ্রতি ডিসমিসাল ১.৮৮। 

ব্যাটিং হিসেবে অবশ্য মুশফিকের চেয়ে খানিক পেছনেই আছেন লিটন। উইকেটরক্ষক থাকা অবস্থায় ১০৪ ইনিংসে ৩৭ গড়ে ব্যাট করেছিলেন মুশফিক। অন্যদিকে ৩৬ দশমিক ৭৩ গড়ে ব্যাট করেছেন লিটন কুমার দাস। ক্যারিয়ারের প্রায় মধ্যগগণে থাকা লিটন অবসরের আগে নিজেকে কোথায় নিয়ে যান, সেটা সময়ই বলে দেবে। 

    বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ডিসমিসাল (ইনিংসপ্রতি ডিসমিসাল)

    ১১৩ - লিটন কুমার দাস (১.৭৬৫) 
    ১১৩ - মুশফিকুর রহিম (১.১৪১) 
    ৮৭ - খালেদ মাসুদ পাইলট (১.৪২৬) 
    ৩৪ - নুরুল হাসান সোহান (১.৮৮৮)

 

স্পোর্টস ডেস্ক

২২ জুন, ২০২৫,  1:23 PM

news image

ক্যারিয়ারের শুরুতে খানিক নড়বড়ে অবস্থানে থাকলেও ধীরে ধীরে নিজেকে দারুণভাবেই মেলে ধরেছেন লিটন কুমার দাস। জাতীয় দলে এই মুহূর্তে টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক। টেস্টের মিডল অর্ডারে নিজেকে করেছেন ভরসার কেন্দ্র। উইকেটের পেছনেও তার ক্ষিপ্রতা মুগ্ধ করার মতোই। সবশেষ গলে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টে দ্বিতীয় ইনিংসে লাহিরু উদারাকে স্ট্যাম্পিং করে দেশের সেরা উইকেটেররক্ষক হিসেবে নিজের নামটাকে সবার ওপরে নিয়ে এসেছেন লিটন। টেস্টে এই মুহূর্তে লিটনের মোট ডিসমিসাল সংখ্যা ১১৩টি।

বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ডিসমিসালের তালিকায় লিটনের পাশেই আছে মুশফিকুর রহিমের নাম। অভিজ্ঞ এই উইকেটকিপার ব্যাটারও করেছেন ১১৩ ডিসমিসাল। তবে মুশফিক যেটা অর্জনে সময় নিয়েছেন ৯৯ ইনিংস। লিটন কুমার দাস সেটা করেছেন মাত্র ৬৪ ইনিংসেই।  মুশফিকের ইনিংসপ্রতি ডিসমিসাল ১.১৪১। বিপরীতে লিটন দাসের ডিসমিসাল ইনিংসপ্রতি ১.৭৬৫। বাংলাদেশের হয়ে কমপক্ষে ৫০ ডিসমিসাল আছে আর কেবল খালেদ মাসুদ পাইলট। সাবেক অধিনায়ক পাইলটের টেস্ট ডিসমিসাল ৮৭ টি। ইনিংসপ্রতি ডিসমিসালের হিসেবে সংখ্যাটা ১.৪২। এই পরিসংখ্যানে অবশ্য বাকিদের চেয়ে এগিয়ে থাকবেন নুরুল হাসান সোহান। কমপক্ষে দশ ডিসমিসাল আছে এমন উইকেটরক্ষকের হিসেবে তার ইনিংসপ্রতি ডিসমিসাল ১.৮৮। 

ব্যাটিং হিসেবে অবশ্য মুশফিকের চেয়ে খানিক পেছনেই আছেন লিটন। উইকেটরক্ষক থাকা অবস্থায় ১০৪ ইনিংসে ৩৭ গড়ে ব্যাট করেছিলেন মুশফিক। অন্যদিকে ৩৬ দশমিক ৭৩ গড়ে ব্যাট করেছেন লিটন কুমার দাস। ক্যারিয়ারের প্রায় মধ্যগগণে থাকা লিটন অবসরের আগে নিজেকে কোথায় নিয়ে যান, সেটা সময়ই বলে দেবে। 

    বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ডিসমিসাল (ইনিংসপ্রতি ডিসমিসাল)

    ১১৩ - লিটন কুমার দাস (১.৭৬৫) 
    ১১৩ - মুশফিকুর রহিম (১.১৪১) 
    ৮৭ - খালেদ মাসুদ পাইলট (১.৪২৬) 
    ৩৪ - নুরুল হাসান সোহান (১.৮৮৮)