শিরোনামঃ
নানা আয়োজনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে উদযাপিত হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ চালের বাজারে অস্থিরতা: কার স্বার্থে এই অনিয়ম? আর্জেন্টাইন র‌্যাপারের সঙ্গে রাত্রিযাপনের গুঞ্জন লামিনে ইয়ামালের! সমালোচকদের কড়া জবাব দিলেন তামান্না বাংলাদেশের ওপর  ১৫ শতাংশ শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপত্তায় ইসির সাত দফা সুপারিশ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে রমজানের আগে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ রচনার মতো হয়ে গেছে—হতাশ নায়েবে আমীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি পাবে গণঅভ্যুত্থান, আইনি সুরক্ষা পাবেন আন্দোলনকারীরা: ঘোষণাপত্র পাঠ  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

চীনের কয়েকটি প্রদেশে ভয়াবহ বন্যা

#
news image

অবিরাম বর্ষণের কারণে চীনের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলীয় কয়েকটি প্রদেশে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। এই অঞ্চলগুলো তেকে কয়েক লাখ লোককে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বুধবার বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
মঙ্গলবার দুটি প্রদেশে বন্যা সতর্কতা বাড়িয়েছে। কারণ নদীর পানি দু’কূল প্লাবিত করছে এবং পানির স্তর গত ৫০ বছরের রেকর্ড ভেঙ্গেছে।
সরকারি সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গেছে, রাস্তায় গাড়ি ভেসে যাচ্ছে এবং নদীতে দড়ি ফেলে মানুষদের উদ্ধার করা হচ্ছে।
চীনা আবহাওয়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১৯৬১ সালের পর এই অঞ্চলে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হচ্ছে। নদীর তীরে এবং নিচু এলাকায় বসবাসকারীদের উচ্চ ভূমিতে সরে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
গুয়াংডং প্রদেশের শাওগুয়ান শহরটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। কর্মকর্তারা এখানে বন্যা সতর্কতা সর্বোচ্চ মাত্রায় ঘোষণা করেছেন। গত মে মাসের শেষের দিক থেকে শহরটি  রেকর্ড বৃষ্টিপাত হয়েছে। গুয়াংডংয়ের কিংইয়ুয়ান শহরেও একই ধরনের সতর্কতা জারি করা হয়েছিল।
গুয়াংডং এবং গুয়াংসিকে ঘিরে থাকা নিচু পার্ল নদীর অববাহিকায় বৃষ্টির কারণে পণ্য সরবরাহ, উৎপাদন ও জাহাজীকরণ ব্যাহত হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব চীনের জিয়াংসি প্রদেশের ৯টি জেলার ৪ লাখ ৮৫ হাজার মানুষ বন্যা কবলিত হয়েছে। বন্যার কারণে এই এলাকার ৪৩ হাজার ৩০০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে এবং সাত কোটি ২০ লাখ ডলারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

২৩ জুন, ২০২২,  12:42 AM

news image

অবিরাম বর্ষণের কারণে চীনের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলীয় কয়েকটি প্রদেশে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। এই অঞ্চলগুলো তেকে কয়েক লাখ লোককে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বুধবার বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
মঙ্গলবার দুটি প্রদেশে বন্যা সতর্কতা বাড়িয়েছে। কারণ নদীর পানি দু’কূল প্লাবিত করছে এবং পানির স্তর গত ৫০ বছরের রেকর্ড ভেঙ্গেছে।
সরকারি সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গেছে, রাস্তায় গাড়ি ভেসে যাচ্ছে এবং নদীতে দড়ি ফেলে মানুষদের উদ্ধার করা হচ্ছে।
চীনা আবহাওয়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১৯৬১ সালের পর এই অঞ্চলে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হচ্ছে। নদীর তীরে এবং নিচু এলাকায় বসবাসকারীদের উচ্চ ভূমিতে সরে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
গুয়াংডং প্রদেশের শাওগুয়ান শহরটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। কর্মকর্তারা এখানে বন্যা সতর্কতা সর্বোচ্চ মাত্রায় ঘোষণা করেছেন। গত মে মাসের শেষের দিক থেকে শহরটি  রেকর্ড বৃষ্টিপাত হয়েছে। গুয়াংডংয়ের কিংইয়ুয়ান শহরেও একই ধরনের সতর্কতা জারি করা হয়েছিল।
গুয়াংডং এবং গুয়াংসিকে ঘিরে থাকা নিচু পার্ল নদীর অববাহিকায় বৃষ্টির কারণে পণ্য সরবরাহ, উৎপাদন ও জাহাজীকরণ ব্যাহত হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব চীনের জিয়াংসি প্রদেশের ৯টি জেলার ৪ লাখ ৮৫ হাজার মানুষ বন্যা কবলিত হয়েছে। বন্যার কারণে এই এলাকার ৪৩ হাজার ৩০০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে এবং সাত কোটি ২০ লাখ ডলারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।