শিরোনামঃ
শাহবাগ অবরোধ: পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ, ৩২ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক চট্টগ্রামে ওএমএসের চাল-আটা চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না কমিউনিটি ক্লিনিক সংকট: গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবা মুখ থুবড়ে পড়ছে কেন? সেমিফাইনালও বয়কট করলো ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান কিডনি সুস্থ রাখতে খেতে পারেন এই দুই খাবার মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিজেই নিজেকে ট্রল করলেন উর্বশী গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: তারেক রহমান আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে : আইন উপদেষ্টা সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য মনোনীত হবেন পিআর পদ্ধতিতে

চার মাসের মধ্যেই প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ

#
news image

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমদ জানান, প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে সারা দেশে নিয়োগ এই প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। রোববার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি পর্যালোচনা ও শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে আয়োজিত এক বিভাগীয় কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

সচিব বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩১ তে দাঁড়িয়েছে। তিনি আরো বলেন, ৩৯টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এডিপি বাস্তবায়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রথম সারিতে। প্রায় সকল ডেভেলপমেন্ট পার্টনার প্রাথমিক শিক্ষার সাথে কাজ করছে। দেশে প্রাথমিক শিক্ষায় যথেষ্ট অবকাঠামোর কাজ হয়েছে।

আগামী ১৬ মাসের মধ্যে শিক্ষার চলমান উন্নয়ন কাজে ১৩ হাজার কোটি টাকা খরচ করার টার্গেট রয়েছে। এছাড়াও আরো ৭ হাজার কোটি টাকার চাহিদা দেওয়া হয়েছে। 

শিক্ষকদের উদারচিত্তে শিক্ষাদানের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে স্মার্ট সিটিজেন অন্যতম উপাদান। আর এই স্মার্ট সিটিজেন তৈরির আঁতুড় ঘর প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেলক্ষ্যে গুণগত মান নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  2:19 AM

news image

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমদ জানান, প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে সারা দেশে নিয়োগ এই প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। রোববার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি পর্যালোচনা ও শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে আয়োজিত এক বিভাগীয় কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

সচিব বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩১ তে দাঁড়িয়েছে। তিনি আরো বলেন, ৩৯টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এডিপি বাস্তবায়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রথম সারিতে। প্রায় সকল ডেভেলপমেন্ট পার্টনার প্রাথমিক শিক্ষার সাথে কাজ করছে। দেশে প্রাথমিক শিক্ষায় যথেষ্ট অবকাঠামোর কাজ হয়েছে।

আগামী ১৬ মাসের মধ্যে শিক্ষার চলমান উন্নয়ন কাজে ১৩ হাজার কোটি টাকা খরচ করার টার্গেট রয়েছে। এছাড়াও আরো ৭ হাজার কোটি টাকার চাহিদা দেওয়া হয়েছে। 

শিক্ষকদের উদারচিত্তে শিক্ষাদানের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে স্মার্ট সিটিজেন অন্যতম উপাদান। আর এই স্মার্ট সিটিজেন তৈরির আঁতুড় ঘর প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেলক্ষ্যে গুণগত মান নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে।