প্রধান শিক্ষকের নানা অনিয়মের পুনরায় তদন্ত

#
news image

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বজরা হাতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সোহরাব আলীর বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল হওয়ায় পুনরায় তদন্তের জন্য আবেদন করেন প্রধান শিক্ষক। সেই তদন্তের পুনরায় তদন্ত শুরু করেন জেলা শিক্ষা অফিসার। গতকাল জেলা শিক্ষা অফিসার মোছাঃ রোকসনা বেগম বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে পুনরায় তদন্তের জন্য বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কাগজপত্র দেখতে চায়। এসময় বিদ্যালয়ে পূর্বের অভিযোগ কারিগণ উপস্থিত ছিলেন। তদন্তের জন্য দুই পক্ষের কাগজ পত্র দেখতে চায়।  অভিযোগ কারি তাদের সকল দরকারি কাগজ পত্র জমা দেন তবে প্রধান শিক্ষক কিছু কাগজ জমা দিলেও অনেক কাগজ জমা দিতে পারেন নাই।  তিনি সকল কাগজ জমা দেওয়ার জন্য সাত দিনের সময় চায় জেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে। এসময় বিদ্যালয়ে উপস্থিতিগণের কাছ থেকে বিদ্যালয়ের বিষয় লিখিত করে জমা নেন। পরে বিদ্যালয় পরির্দশন করে চলে যান।

স্থানীয়রা জানান, তারা প্রতিষ্ঠান রক্ষার্থে এ আন্দোলন শুরু করেছেন, একক অবৈধ আধিপত্ত মানা যায়না। গত তদন্ত প্রতিবেন সঠিক বলে দাবি করেন এবং প্রধান শিক্ষক তার পক্ষে প্রতিবেদন নেয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে অপচেষ্টা অব্যাহত রাখেন। অভিযোগের বিষয়ে প্রধান শিক্ষক সোহরাব আলী বলেন, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। আমি সাতদিনের ভিতরে তদন্ত কমিটির কাছে সব কাগজপত্র জমা দিবো।



মোঃ হযরত বেল্লাল, সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা

১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  5:36 PM

news image

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বজরা হাতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সোহরাব আলীর বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল হওয়ায় পুনরায় তদন্তের জন্য আবেদন করেন প্রধান শিক্ষক। সেই তদন্তের পুনরায় তদন্ত শুরু করেন জেলা শিক্ষা অফিসার। গতকাল জেলা শিক্ষা অফিসার মোছাঃ রোকসনা বেগম বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে পুনরায় তদন্তের জন্য বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কাগজপত্র দেখতে চায়। এসময় বিদ্যালয়ে পূর্বের অভিযোগ কারিগণ উপস্থিত ছিলেন। তদন্তের জন্য দুই পক্ষের কাগজ পত্র দেখতে চায়।  অভিযোগ কারি তাদের সকল দরকারি কাগজ পত্র জমা দেন তবে প্রধান শিক্ষক কিছু কাগজ জমা দিলেও অনেক কাগজ জমা দিতে পারেন নাই।  তিনি সকল কাগজ জমা দেওয়ার জন্য সাত দিনের সময় চায় জেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে। এসময় বিদ্যালয়ে উপস্থিতিগণের কাছ থেকে বিদ্যালয়ের বিষয় লিখিত করে জমা নেন। পরে বিদ্যালয় পরির্দশন করে চলে যান।

স্থানীয়রা জানান, তারা প্রতিষ্ঠান রক্ষার্থে এ আন্দোলন শুরু করেছেন, একক অবৈধ আধিপত্ত মানা যায়না। গত তদন্ত প্রতিবেন সঠিক বলে দাবি করেন এবং প্রধান শিক্ষক তার পক্ষে প্রতিবেদন নেয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে অপচেষ্টা অব্যাহত রাখেন। অভিযোগের বিষয়ে প্রধান শিক্ষক সোহরাব আলী বলেন, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। আমি সাতদিনের ভিতরে তদন্ত কমিটির কাছে সব কাগজপত্র জমা দিবো।