"গর্ভের শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করা যাবে  না"

#
news image

নীতিমালার প্রথম শর্ত; কোনো ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার কিংবা ল্যাবরেটরী কোনো লেখা বা চিহ্ন বা অন্য কোনো উপায়ে শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করতে পারবে না।

নীতিমালায় বলা হয়েছে, শিশুর লিঙ্গ পরিচয় জানানোর বিষয়ে কোনো ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার কিংবা ল্যাবরেটরী কোনোরকম বিজ্ঞাপন দিতে পারবে না। সরকারের মন্ত্রণালয়গুলো ডাক্তার, নার্স, পরিবার পরিকল্পনা কর্মী ও  টেকনিশিয়ানদের বিষয়টির নেতিবাচক ফলাফল সম্পর্কে ট্রেনিং দেবে। সেই সঙ্গে নৈতিকতা ও পেশাগত আচরণ বিষয়ে ট্রেনিং দেবে।

হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মেডিকেল সেন্টারগুলো এ সংক্রান্ত সব ধরনের টেস্টের ডাটা সংরক্ষণ রাখবে। হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মেডিকেল সেন্টারগুলো ডিজিটাল ও প্রিন্ট মাধ্যমে  লিঙ্গ সমতা এবং কন্যাশিশুর গুরুত্ব তুলে ধরে বিভিন্ন মেসেজ প্রচার করবে।

এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গঠিত কমিটি সোমবার হাইকোর্টে তাদের প্রতিবেদন দাখিল করেছে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে। আদালত এ নীতিমালার ওপর শুনানির জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করেছেন। আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।

২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় অনাগত শিশুর লিঙ্গ পরিচয় রোধে নীতিমালা তৈরি করতে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এর আগে ২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি গর্ভের শিশুদের লিঙ্গ পরিচয় জানার উদ্দেশ্যে পরীক্ষা ও লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে রিট করেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

৩০ জানুয়ারি, ২০২৪,  2:46 AM

news image

নীতিমালার প্রথম শর্ত; কোনো ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার কিংবা ল্যাবরেটরী কোনো লেখা বা চিহ্ন বা অন্য কোনো উপায়ে শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করতে পারবে না।

নীতিমালায় বলা হয়েছে, শিশুর লিঙ্গ পরিচয় জানানোর বিষয়ে কোনো ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার কিংবা ল্যাবরেটরী কোনোরকম বিজ্ঞাপন দিতে পারবে না। সরকারের মন্ত্রণালয়গুলো ডাক্তার, নার্স, পরিবার পরিকল্পনা কর্মী ও  টেকনিশিয়ানদের বিষয়টির নেতিবাচক ফলাফল সম্পর্কে ট্রেনিং দেবে। সেই সঙ্গে নৈতিকতা ও পেশাগত আচরণ বিষয়ে ট্রেনিং দেবে।

হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মেডিকেল সেন্টারগুলো এ সংক্রান্ত সব ধরনের টেস্টের ডাটা সংরক্ষণ রাখবে। হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মেডিকেল সেন্টারগুলো ডিজিটাল ও প্রিন্ট মাধ্যমে  লিঙ্গ সমতা এবং কন্যাশিশুর গুরুত্ব তুলে ধরে বিভিন্ন মেসেজ প্রচার করবে।

এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গঠিত কমিটি সোমবার হাইকোর্টে তাদের প্রতিবেদন দাখিল করেছে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে। আদালত এ নীতিমালার ওপর শুনানির জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করেছেন। আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।

২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় অনাগত শিশুর লিঙ্গ পরিচয় রোধে নীতিমালা তৈরি করতে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এর আগে ২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি গর্ভের শিশুদের লিঙ্গ পরিচয় জানার উদ্দেশ্যে পরীক্ষা ও লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে রিট করেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান।