৪০টি বিরল প্রজাতির ভারতীয় কচ্ছপ উদ্ধার ঝিনাইদহের ৫৮ বিজিবির

#
news image

সীমান্তবর্তী ভারত থেকে আনা ৪০টি বিরল প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করেছে ঝিনাইদহের ৫৮ বর্ডারগার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)র সদস্যরা। রোববার রাতে মহেশপুরের মাটিলা সীমান্ত এলাকা থেকে মূল্যবান প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করা গেলেও কথিত চোরাচালানি মফিজুল শেখকে আটক করতে পারেনি বিজিবির সদস্যরা। বিজিবি ৫৮ ব্যাটালিয়ন পরিচালক এইচএম সালাহউদ্দিন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিজিবি সূত্র জানায়, তারা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন যে মহেশপুরের মাটিলা গ্রামের ইউনুস সেখের ছেলে মফিজুল শেখ ভারত থেকে বেশকিছু মূল্যবান কচ্ছপ নিয়ে মাটিলা সীমান্ত দিয়ে বাংলদেশে ঢুকবে।

বিজিবি সদস্যরা ওই তথ্যের ওপর ভিত্তি করে যথারীতি মাটিলা মাঠের মধ্যে সীমান্তঘেষা এলাকায় অবস্থান নেন। সীমান্ত রক্ষীদের অবস্থান বুঝতে পেরে চোরাচালিানি মফিজুল শেখ তার সাথে থাকা কচ্ছপভর্তি সাদা রঙের থলে ফেলে পালিয়ে গেলে বিজিবি সদস্যরা সেটি খুলে ৪০ কচ্ছপ দেখতে পান। বিরল প্রজ্রাতির কচ্ছপগুলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিক্রির জন্য পাচারকারিরা নিয়ে আসে। এবঅপাওে মহেশপুর থানায় মামলা দায়েরের পর উদ্ধারকৃত কচ্ছপগুলি বণ্যপ্রাণি সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী বিভাগীয় বন কর্মকর্তার অফিস, বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ খুলনায় জমাদানের প্রক্রিয়া চলছে বলে বলে বিজিবি ৫৮ ব্যাটালিয়ন পরিচালক এইচএম সালাহউদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন।

                

দেলোয়ার কবীর, ঝিনাইদহ

২২ জানুয়ারি, ২০২৪,  6:27 PM

news image

সীমান্তবর্তী ভারত থেকে আনা ৪০টি বিরল প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করেছে ঝিনাইদহের ৫৮ বর্ডারগার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)র সদস্যরা। রোববার রাতে মহেশপুরের মাটিলা সীমান্ত এলাকা থেকে মূল্যবান প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করা গেলেও কথিত চোরাচালানি মফিজুল শেখকে আটক করতে পারেনি বিজিবির সদস্যরা। বিজিবি ৫৮ ব্যাটালিয়ন পরিচালক এইচএম সালাহউদ্দিন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিজিবি সূত্র জানায়, তারা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন যে মহেশপুরের মাটিলা গ্রামের ইউনুস সেখের ছেলে মফিজুল শেখ ভারত থেকে বেশকিছু মূল্যবান কচ্ছপ নিয়ে মাটিলা সীমান্ত দিয়ে বাংলদেশে ঢুকবে।

বিজিবি সদস্যরা ওই তথ্যের ওপর ভিত্তি করে যথারীতি মাটিলা মাঠের মধ্যে সীমান্তঘেষা এলাকায় অবস্থান নেন। সীমান্ত রক্ষীদের অবস্থান বুঝতে পেরে চোরাচালিানি মফিজুল শেখ তার সাথে থাকা কচ্ছপভর্তি সাদা রঙের থলে ফেলে পালিয়ে গেলে বিজিবি সদস্যরা সেটি খুলে ৪০ কচ্ছপ দেখতে পান। বিরল প্রজ্রাতির কচ্ছপগুলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিক্রির জন্য পাচারকারিরা নিয়ে আসে। এবঅপাওে মহেশপুর থানায় মামলা দায়েরের পর উদ্ধারকৃত কচ্ছপগুলি বণ্যপ্রাণি সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী বিভাগীয় বন কর্মকর্তার অফিস, বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ খুলনায় জমাদানের প্রক্রিয়া চলছে বলে বলে বিজিবি ৫৮ ব্যাটালিয়ন পরিচালক এইচএম সালাহউদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন।