নির্বাচনের আগে পরে কোনো নাশকতা বরদাশত করা হবে না: আইজিপি

নাগরিক ডেস্ক
০২ জানুয়ারি, ২০২৪, 9:16 PM
নির্বাচনের আগে পরে কোনো নাশকতা বরদাশত করা হবে না: আইজিপি
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন আরও বলেন, নাশকতাকারীদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে। কোনো কোনো মহল ভোট বানচাল করতে নাশকতা করতে পারে এমন সন্দেহ পুলিশের সকল ইউনিটকে শক্ত হাতে মোকাবিলা করবার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আইজিপি বলেন,নির্বাচনী এলাকার নাশকতা প্রস্তুতি কিংবা নাশকতার কোনো আগাম তথ্য দিলে তথ্যদাতাকে পুরস্কৃত করা হবে। তথ্যের গুরুত্ব মূল্য ভিত্তিতে ২০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পুরস্কার দেয়া হবে।
আব্দুল্লাহ আল মামুন আরও বলেন, কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধেও। নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরেও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। খুলনা রেঞ্জের আওতাধীন ১০ জেলার এসপিদের সঙ্গে নির্বাচনী নিরাপত্তাবিষয়ক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন ।
মঙ্গলবার যশোর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে করা প্রেস ব্রিফিং-এ আইজিপি আরও বলেন, অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তায় রয়েছে পুলিশ। বাংলাদেশের সব অঞ্চলের ঝুঁকিপূর্ণ অধিক-ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোর প্রতি বিশেষ নজরদারি করছে পুলিশ । প্রতিনিয়ত ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোর তথ্য আপডেট করা হচ্ছে। বিভিন্ন প্রার্থীর দেয়া তালিকা ছাড়াও গোয়েন্দা তৎপরতার মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে তালিকা করা হয়েছে।
আইজিপি বলেন,৭ জানুয়ারি যাতে ভোটাররা অবাধে এবং নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। এ কারণে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট বিভিন্ন স্তরে পেট্রোলিং করছে । অভিযান অব্যাহত রেখেছে। নির্বাচনী নিরাপত্তায় পুলিশের ৮০ শতাংশ প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
ব্রিফিং এর সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি মইনুল হক। যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদারসহ ১০ জেলার এসপি ও ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা।
নাগরিক ডেস্ক
০২ জানুয়ারি, ২০২৪, 9:16 PM
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন আরও বলেন, নাশকতাকারীদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে। কোনো কোনো মহল ভোট বানচাল করতে নাশকতা করতে পারে এমন সন্দেহ পুলিশের সকল ইউনিটকে শক্ত হাতে মোকাবিলা করবার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আইজিপি বলেন,নির্বাচনী এলাকার নাশকতা প্রস্তুতি কিংবা নাশকতার কোনো আগাম তথ্য দিলে তথ্যদাতাকে পুরস্কৃত করা হবে। তথ্যের গুরুত্ব মূল্য ভিত্তিতে ২০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পুরস্কার দেয়া হবে।
আব্দুল্লাহ আল মামুন আরও বলেন, কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধেও। নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরেও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। খুলনা রেঞ্জের আওতাধীন ১০ জেলার এসপিদের সঙ্গে নির্বাচনী নিরাপত্তাবিষয়ক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন ।
মঙ্গলবার যশোর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে করা প্রেস ব্রিফিং-এ আইজিপি আরও বলেন, অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তায় রয়েছে পুলিশ। বাংলাদেশের সব অঞ্চলের ঝুঁকিপূর্ণ অধিক-ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোর প্রতি বিশেষ নজরদারি করছে পুলিশ । প্রতিনিয়ত ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোর তথ্য আপডেট করা হচ্ছে। বিভিন্ন প্রার্থীর দেয়া তালিকা ছাড়াও গোয়েন্দা তৎপরতার মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে তালিকা করা হয়েছে।
আইজিপি বলেন,৭ জানুয়ারি যাতে ভোটাররা অবাধে এবং নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। এ কারণে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট বিভিন্ন স্তরে পেট্রোলিং করছে । অভিযান অব্যাহত রেখেছে। নির্বাচনী নিরাপত্তায় পুলিশের ৮০ শতাংশ প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
ব্রিফিং এর সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি মইনুল হক। যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদারসহ ১০ জেলার এসপি ও ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা।