সুন্দরবনে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে কাঁকড়া আহরণ, ১৬ জেলে আটক

#
news image

পূর্ব সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণের সময় ১৬ জেলেকে আটক করেছে বনরক্ষীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে শরণখোলা রেঞ্জে অফিসে তাদের নিয়ে আসা হয়। পরে তাদের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দিয়ে দুপুরে বাগেরহাট আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত বুধবার রাতে শরণখোলা রেঞ্জের কোকিলমনি ফরেস্ট ক্যাম্পের বড় খাজুরা এলাকা থেকে তাদের আটক করেন স্মার্ট পেট্রোলিং দলের বনরক্ষীরা।

এ সময় জেলেদের কাছ থেকে একটি ইঞ্জিনচালিত ট্রলার, তিনটি ডিঙি নৌকা, ১৬০টি কাঁকড়া, ১৭ পানির কন্টেইনার, ৩৪ কাঁকড়া রাখা ঝুড়ি, পাঁচটি দাসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ করা হয়। আটকরা হলেন, মহিদুল আঁকন (৩৮), শওকত শেখ (৫০), তরিকুল ইসলাম (৩০), রাজু শেখ (২২), রবিউল ইসলাম (৩০), তিমির শিকদার (২৩), রিয়াজুল ইসলাম (২৪), নাইম শেখ (২০), মিকাইল শেখ (২৪), জিলানী শেখ (৩৫), সোহাগ হাওলাদার (৩৫), পলাশ খান (৩৩), বাবুল শেখ (৪২), আজাহার আলী (৫২), জুদান শেখ (২৮) ও রবিউল ইসলাম (২৫)।

পূর্ব বনবিভাগের শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা (এসিএফ) শেখ মাহাবুব হাসান জানান, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাস সুন্দরবনে কাঁকড়ার প্রজনন মৌসুম। তাই এ দুই মাস কাঁকড়া আহরণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আটক জেলেরা এ নিষিদ্ধ সময়ে কাঁকড়া আহরণের জন্য গোপনে সুন্দরবনে প্রবেশ করেন।

অনলাইন ডেক্স

২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩,  9:34 AM

news image

পূর্ব সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণের সময় ১৬ জেলেকে আটক করেছে বনরক্ষীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে শরণখোলা রেঞ্জে অফিসে তাদের নিয়ে আসা হয়। পরে তাদের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দিয়ে দুপুরে বাগেরহাট আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত বুধবার রাতে শরণখোলা রেঞ্জের কোকিলমনি ফরেস্ট ক্যাম্পের বড় খাজুরা এলাকা থেকে তাদের আটক করেন স্মার্ট পেট্রোলিং দলের বনরক্ষীরা।

এ সময় জেলেদের কাছ থেকে একটি ইঞ্জিনচালিত ট্রলার, তিনটি ডিঙি নৌকা, ১৬০টি কাঁকড়া, ১৭ পানির কন্টেইনার, ৩৪ কাঁকড়া রাখা ঝুড়ি, পাঁচটি দাসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ করা হয়। আটকরা হলেন, মহিদুল আঁকন (৩৮), শওকত শেখ (৫০), তরিকুল ইসলাম (৩০), রাজু শেখ (২২), রবিউল ইসলাম (৩০), তিমির শিকদার (২৩), রিয়াজুল ইসলাম (২৪), নাইম শেখ (২০), মিকাইল শেখ (২৪), জিলানী শেখ (৩৫), সোহাগ হাওলাদার (৩৫), পলাশ খান (৩৩), বাবুল শেখ (৪২), আজাহার আলী (৫২), জুদান শেখ (২৮) ও রবিউল ইসলাম (২৫)।

পূর্ব বনবিভাগের শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা (এসিএফ) শেখ মাহাবুব হাসান জানান, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাস সুন্দরবনে কাঁকড়ার প্রজনন মৌসুম। তাই এ দুই মাস কাঁকড়া আহরণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আটক জেলেরা এ নিষিদ্ধ সময়ে কাঁকড়া আহরণের জন্য গোপনে সুন্দরবনে প্রবেশ করেন।