হাজতে আসামির ঝুলন্ত মরদেহ, পুলিশের দাবি আত্মহত্যা

#
news image

হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানার হাজতে গোলাম রাব্বানী (২৫) নামে এক আসামি আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি পুলিশের। মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে হাজতের ফ্যানের সঙ্গে পরনের বেল্ট ও গেঞ্জি গলায় বাঁধা অবস্থায় তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানান বানিয়াচিং থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন। নিহত যুবক বানিয়াচংয়ের নন্দীপাড়া গ্রামের মহির উদ্দিনের ছেলে।

ওসি দেলোয়ার হোসেন মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে মোবাইল ফোনে ঢাকা পোস্টকরে বলেন, একটি চুরির মামলায় গোলাম রাব্বানীকে তার গ্রাম ঘেকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার বিকেলে হাজতে ঢোকানো হয়। এশার নামাজের সময় পুলিশ তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। তাৎক্ষণিক বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক রাব্বানীকে মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি আরও বলেন, আনুমানিক এশার নামাজের সময় আমরা তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাই। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নেওয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ এখনও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আছে। পরে হবিগঞ্জ মর্গে পাঠানো হবে। তবে গোলাম রাব্বানীর পরিবারের কারো সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

জেলা প্রতিনিধি, হবিগঞ্জ

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩,  9:11 AM

news image

হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানার হাজতে গোলাম রাব্বানী (২৫) নামে এক আসামি আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি পুলিশের। মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে হাজতের ফ্যানের সঙ্গে পরনের বেল্ট ও গেঞ্জি গলায় বাঁধা অবস্থায় তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানান বানিয়াচিং থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন। নিহত যুবক বানিয়াচংয়ের নন্দীপাড়া গ্রামের মহির উদ্দিনের ছেলে।

ওসি দেলোয়ার হোসেন মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে মোবাইল ফোনে ঢাকা পোস্টকরে বলেন, একটি চুরির মামলায় গোলাম রাব্বানীকে তার গ্রাম ঘেকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার বিকেলে হাজতে ঢোকানো হয়। এশার নামাজের সময় পুলিশ তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। তাৎক্ষণিক বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক রাব্বানীকে মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি আরও বলেন, আনুমানিক এশার নামাজের সময় আমরা তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাই। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নেওয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ এখনও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আছে। পরে হবিগঞ্জ মর্গে পাঠানো হবে। তবে গোলাম রাব্বানীর পরিবারের কারো সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।