মরণোত্তর বিচার হয় না: আইনমন্ত্রী

#
news image

মরণোত্তর বিচার হয় না জানিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এ রকম বিচারে দোষীকে সাজা দেওয়া যায় না এবং তার আত্মপক্ষ সমর্থনেরও কোনো সুযোগ থাকে না।

আজ শুক্রবার শিল্পকলা একাডেমিতে মায়ের কান্না আয়োজিত বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের শাসন আমলে গুম-খুনের শিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আইনমন্ত্রী বলেন, খুনিরা একটা জিনিস জানে না যে আল্লাহ সব অন্যায়ের বিচার করেন। সুতরাং এ (জিয়ার আমল) নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচার আপনারা পাবেন। তিনি বলেন, প্রশ্ন উঠেছে—মরণোত্তর বিচার হয় কি না? উত্তর হচ্ছে- না।

এ রকম বিচারে দোষীকে সাজা দেওয়া যায় না এবং তার আত্মপক্ষ সমর্থনেরও কোনো সুযোগ থাকে না। কিন্তু তাই বলে কি তাদের বিচার হবে না? হবে, এ যে মায়ের কান্না যে আন্দোলন শুরু করেছে, এর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম খুনিদের ধিক্কার জানাবে, সেটাই হবে বড় বিচার। রিটে বলা হয়েছে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা, সেটাও দেওয়া হবে। আনিসুল হক বলেন, জিয়ার শাসনামলে খুন হওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিচারের রিট দ্রুত সমাধান হবে।

তার কারণ—আপনারা যার অভিভাবকত্বে আছেন, তিনিও একজন ভুক্তভোগী। তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মাধ্যমে এ চেইন অব কিলিং শুরু করে জিয়াউর রহমান ও খুনি মোশতাক। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি বজলুর রহমান, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেইন প্রমুখ।

নাগরিক ডেস্ক

১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩,  8:37 PM

news image

মরণোত্তর বিচার হয় না জানিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এ রকম বিচারে দোষীকে সাজা দেওয়া যায় না এবং তার আত্মপক্ষ সমর্থনেরও কোনো সুযোগ থাকে না।

আজ শুক্রবার শিল্পকলা একাডেমিতে মায়ের কান্না আয়োজিত বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের শাসন আমলে গুম-খুনের শিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আইনমন্ত্রী বলেন, খুনিরা একটা জিনিস জানে না যে আল্লাহ সব অন্যায়ের বিচার করেন। সুতরাং এ (জিয়ার আমল) নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচার আপনারা পাবেন। তিনি বলেন, প্রশ্ন উঠেছে—মরণোত্তর বিচার হয় কি না? উত্তর হচ্ছে- না।

এ রকম বিচারে দোষীকে সাজা দেওয়া যায় না এবং তার আত্মপক্ষ সমর্থনেরও কোনো সুযোগ থাকে না। কিন্তু তাই বলে কি তাদের বিচার হবে না? হবে, এ যে মায়ের কান্না যে আন্দোলন শুরু করেছে, এর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম খুনিদের ধিক্কার জানাবে, সেটাই হবে বড় বিচার। রিটে বলা হয়েছে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা, সেটাও দেওয়া হবে। আনিসুল হক বলেন, জিয়ার শাসনামলে খুন হওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিচারের রিট দ্রুত সমাধান হবে।

তার কারণ—আপনারা যার অভিভাবকত্বে আছেন, তিনিও একজন ভুক্তভোগী। তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মাধ্যমে এ চেইন অব কিলিং শুরু করে জিয়াউর রহমান ও খুনি মোশতাক। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি বজলুর রহমান, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেইন প্রমুখ।