ঈদে নগদ টাকা, গয়না ব্যাংক বা আত্মীয়ের বাসায় রাখার আহবান ডিএমপি কমিশনারের

নাগরিক প্রতিবেদক
২৩ জুন, ২০২৩, 6:17 PM

ঈদে নগদ টাকা, গয়না ব্যাংক বা আত্মীয়ের বাসায় রাখার আহবান ডিএমপি কমিশনারের
ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, ফাঁকা ঢাকায় যেন চুরি-ডাকাতি না হয়, সেজন্য আমরা ব্যবস্থা নেব। নগরবাসীর কাছে অনুরোধ করব, গ্রামে যাওয়ার সময় নগদ টাকা ও গয়না খালি বা মূল্যবান জিনিস বাসায় না রেখে ব্যাংকে, নিকট আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধবের কাছে রেখে যাবেন। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) নিজ কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ফাঁকা ঢাকায় বাসা-বাড়ির নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, প্রতিটি বাসার নিরাপত্তাকর্মীর মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করা হবে। পাশাপাশি তাদের কাছে আমাদের নম্বর দেবো। সিসি ক্যামেরাগুলো সচল আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। আমাদের কমান্ড কন্ট্রোল সেন্টার থেকে পর্যবেক্ষণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, কোন মতেই পশুর হাটের চৌহদ্দির বাইরে কোন পশু রাখা যাবে না। মহাসড়কে গরুর হাট বসতে দেওয়া হবে না। এজন্য সংশ্লিষ্টদের কড়াভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেউ বসালে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে । গরু নিয়ে টানাটানি করা যাবে না। গাড়ির সামনে লেখা থাকবে, কোন হাঁটে যাবে। টানাটানি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতিটি হাটে জাল টাকা শনাক্তকরণে মেশিন থাকবে। হাটের নিরাপত্তায় সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি এবার স্বস্তিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে পারবে। যেসব রাস্তা ভাঙা আছে, সেগুলো মেরামত করা হচ্ছে। গাবতলী, মহাখালী, সায়দাবাদে আমাদের বিশেষ ব্যবস্থাপনা থাকবে। যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নিলে আমাদের অবহিত করবেন। আমরা এসব বিষয় মনিটর করব।
তিনি আরও বলেন, প্রত্যেকটা টার্মিনালে পুলিশ ক্যাম্প থাকবে, থাকবেন মালিক সমিতির স্বেচ্ছাসেবক। ওয়াচ টাওয়ার ও সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের মাধ্যমে সবকিছু মনিটর করে যাত্রী ও যানবাহনের সার্বিক নিরাপত্তা বিধান এবং যানজট নিরসনে কাজ করবে পুলিশ। মহাসড়কে শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঈদের তিন দিন আগে থেকে মহাসড়কে কাভার্ড ভ্যান না চালানোর জন্য বাংলাদেশ কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতিকে তিনি অনুরোধ জানান।
ঈদ জামাতের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঈদের জামাতে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। প্রতিটি এলাকায় ফুট ও মোবাইল পেট্রোল থাকবে। রিজার্ভ পুলিশ থাকবে।
প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঈদের আগেই পোশাক শ্রমিকদের বোনাস পরিশোধ করতে বলা হয়েছে কারখানা মালিকদের।
নাগরিক প্রতিবেদক
২৩ জুন, ২০২৩, 6:17 PM

ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, ফাঁকা ঢাকায় যেন চুরি-ডাকাতি না হয়, সেজন্য আমরা ব্যবস্থা নেব। নগরবাসীর কাছে অনুরোধ করব, গ্রামে যাওয়ার সময় নগদ টাকা ও গয়না খালি বা মূল্যবান জিনিস বাসায় না রেখে ব্যাংকে, নিকট আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধবের কাছে রেখে যাবেন। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) নিজ কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ফাঁকা ঢাকায় বাসা-বাড়ির নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, প্রতিটি বাসার নিরাপত্তাকর্মীর মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করা হবে। পাশাপাশি তাদের কাছে আমাদের নম্বর দেবো। সিসি ক্যামেরাগুলো সচল আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। আমাদের কমান্ড কন্ট্রোল সেন্টার থেকে পর্যবেক্ষণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, কোন মতেই পশুর হাটের চৌহদ্দির বাইরে কোন পশু রাখা যাবে না। মহাসড়কে গরুর হাট বসতে দেওয়া হবে না। এজন্য সংশ্লিষ্টদের কড়াভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেউ বসালে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে । গরু নিয়ে টানাটানি করা যাবে না। গাড়ির সামনে লেখা থাকবে, কোন হাঁটে যাবে। টানাটানি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতিটি হাটে জাল টাকা শনাক্তকরণে মেশিন থাকবে। হাটের নিরাপত্তায় সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি এবার স্বস্তিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে পারবে। যেসব রাস্তা ভাঙা আছে, সেগুলো মেরামত করা হচ্ছে। গাবতলী, মহাখালী, সায়দাবাদে আমাদের বিশেষ ব্যবস্থাপনা থাকবে। যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নিলে আমাদের অবহিত করবেন। আমরা এসব বিষয় মনিটর করব।
তিনি আরও বলেন, প্রত্যেকটা টার্মিনালে পুলিশ ক্যাম্প থাকবে, থাকবেন মালিক সমিতির স্বেচ্ছাসেবক। ওয়াচ টাওয়ার ও সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের মাধ্যমে সবকিছু মনিটর করে যাত্রী ও যানবাহনের সার্বিক নিরাপত্তা বিধান এবং যানজট নিরসনে কাজ করবে পুলিশ। মহাসড়কে শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঈদের তিন দিন আগে থেকে মহাসড়কে কাভার্ড ভ্যান না চালানোর জন্য বাংলাদেশ কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতিকে তিনি অনুরোধ জানান।
ঈদ জামাতের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঈদের জামাতে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। প্রতিটি এলাকায় ফুট ও মোবাইল পেট্রোল থাকবে। রিজার্ভ পুলিশ থাকবে।
প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঈদের আগেই পোশাক শ্রমিকদের বোনাস পরিশোধ করতে বলা হয়েছে কারখানা মালিকদের।